কর্মপ্রার্থীদের ধৈর্য্য ধরতে হবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। নিকটস্থানীয় কারও প্রতি আকর্ষণ বাড়বে। পুরোনো কোনও বন্ধুর ... বিশদ
মৎস্যজীবী পরিবারের সন্তান মুক্তাও রোজ লড়াই করে চলেছে। জন্ম থেকেই মুক্তা মুক ও বধির। ছোটবেলা থেকে দিদিদের পড়াশোনা করতে দেখেছে। তাঁদের পাশে বসে খাতা পেন নিয়ে সে এক সময় খেলা করত। সেই খেলার ছলেই যে মুক্তা একসময় স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণ চিনে নিতে পারবে, তা পরিবারের কেউই ভাবতে পারেননি। স্কুলের ক্লাসের শিক্ষকদের মুখ নাড়া দেখে সে পড়াশোনা আয়ত্ত করত। এবছর সে মাধ্যমিক পরীক্ষায় ২১১ নম্বর পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে। এবিষয়ে অক্ষয়নগর জ্ঞানদাময়ী বিদ্যানিকেতনের প্রধান শিক্ষক আশিসকুমার মাইতি বলেন, স্কুলের শিক্ষকদের প্রচেষ্টা সফল হয়েছে। সঞ্চিতা ও মুক্তা পাশ করায় প্রত্যেকেই খুব খুশি। এই দুই ছাত্রীর বিভিন্ন সমস্যা থাকার কারণে স্কুলের পক্ষ থেকে স্পেশাল ক্লাস করা হয়েছে। এমনকী ছুটির সময়েও এই দু’জন ক্লাস করেছে। -নিজস্ব চিত্র