রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
উৎসবের প্রথমদিনে একটি, দ্বিতীয়দিনে দুটি এবং অন্যান্য দিনগুলিতে তিনটি করে নাটক প্রদর্শিত হয়। বিজয় তেন্ডুলকরের লেখা ও আমন জয়সওয়াল নির্দেশনার ব্ল্যাক কার্টেন গ্রুপ থিয়েটারের ‘সখারাম বাইন্ডার’ এবছরের সেরা উপস্থাপনা বলে বিবেচিত হয়। দ্বিতীয় দিনে সুমিত বন্দ্যোপাধ্যায় নির্দেশিত আসানসোল উদ্যানের ‘ভাষার নাম শুকতারা’ তপন দাশের নির্দেশনায় খড়দা থিয়েটার জোনের ‘ঘরে বাইরে’, বিভাবনার ‘তবুও আমরা’, সন্দীপ বসুর নির্দেশনা ও ফ্যাক্ট গ্রুপের ‘এক্সপ্রেশন ইন আওয়ার টাইম’, অল্টারনেটিভ লিভিং থিয়েটারের প্রযোজনায় ও প্রবীর গুহর নির্দেশনায় ‘কালারস অব লাভ’, কলকাতা রঙ্গ শীর্ষের পক্ষ থেকে মনোজ মিত্র নির্দেশিত ‘আহুতি’, ভীমরতি গ্রুপের প্রযোজনায় প্রশান্তর নির্দেশনায় ‘আর্টিকল ২৫’, ক্রিয়েটিভ সার্কেল গ্রুপ প্রযোজিত ও তৈয়ব নৌমানি নির্দেশিত ‘সুরজ ডুব গায়া’, এবং সাগর দাসের নির্দেশনায় ‘খোঁজ’, এবং শেষে জি থিয়েটার প্রযোজিত শঙ্খ ঘোষ নির্দেশিত ‘অন্ধযুগ’, শতাব্দী গ্রুপের ‘উদ্যোগ পর্ব’, ও বিভাবনের ‘তবুও আমরা’ প্রদর্শিত হয়। প্রতিটি নাটকের মধ্যে সচেতনার একটা বার্তা দেওয়া হয়। যে গল্পগুলি সমাজ, সমসাময়িক নারী, সম্পর্ককে ঘিরে আবর্তিত।
বিশেষ প্রতিনিধি