গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
এবার বারাসতে বিজেপির প্রার্থী স্বপন মজুমদার। বসিরহাট থেকে বিজেপির টিকিটে লড়ছেন সন্দেশখালির ‘প্রতিবাদী মুখ’ বলে পরিচিত রেখা পাত্র। এদিন সকাল ৯টা নাগাদ স্বপন মজুমদার বাড়ি থেকে বেরিয়ে হাবড়ার কালীমন্দিরে পুজো দিয়ে আসেন বারাসতের রথতলায়। সেখান থেকে হুডখোলা গাড়িতে করে তিনি আসেন জেলাশাসকের অফিসে। তিনি বলেন, এতদিন বারাসতে কোনও উন্নয়ন হয়নি। প্রচারে গিয়ে যেভাবে মানুষের সাড়া পেয়েছি, তাতে আমার জয় কেবল সময়ের অপেক্ষা।
তবে, তাল কাটে রেখা পাত্রর মনোনয়ন পত্র জমার সময়ে। এদিন এলাকার লোকজনকে নিয়ে বিজেপি প্রার্থী আসেন জেলাশাসকের কার্যালয়ের সামনে। পরে সন্দেশখালি নিয়ে রেখা পাত্রকে সংবাদমাধ্যম প্রশ্ন করতেই চটে যান তাঁর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা জওয়ানরা। তাঁদের ধাক্কায় অনেকের হাত থেকে ক্যামেরা ও মোবাইল ফোন পড়ে যায়। এরপর শুরু হয় সংবাদমাধ্যম ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর মধ্যে তুমুল বাকবিতণ্ডা ও ধস্তাধস্তি। এভাবে কিছুক্ষণ চলার পর পুলিস এসে পরিস্থিতি সামলায়। যদিও সন্দেশখালি নিয়ে মুখ খোলেননি রেখাদেবী। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিজেপির এক নেতা বলেন, প্রার্থী হিসেবে সংবাদমাধ্যমের কাছে রেখাদেবীর কিছু বলা উচিত ছিল। সব প্রার্থীরাই বলছেন। উনি নীরব কেন, বুঝলাম না। প্রার্থীর নীরবতা দলের পক্ষে যথেষ্ট অস্বস্তিকর। এতে মানুষের কাছে ভালো বার্তা যেমন যাবে না, তেমনই তৃণমূল এটাকে প্রচারের হাতিয়ার করতে পারে।