কলকাতা

কৈখালীতে নদীর পাড়ে ভিড়, সরে যেতে লাগাতার ঘোষণা পুলিসের

সংবাদদাতা,  বারুইপুর: রেমাল ঘূর্ণিঝড়ের সতর্কতা জারি হয়েছে। কিন্তু তার তোয়াক্কা না করেই কুলতলির কৈখালীতে মাতলা নদীর পাড়ে সকাল-বিকাল মানুষের ভিড়। নদীর জলোচ্ছ্বাস দেখতে উৎসাহী সবাই। দেখা মিলল এক যুগলের। কলেজ পড়ুয়াদেরও দেখা গেল নদীর পাড়ে বসে গল্পগুজব করতে। কুলতলি ও মৈপীঠ উপকূল থানা যদিও মাইকিং করে সাবধান বার্তা দিয়ে গেল দিনভর। নদীর পাড় থেকে উঠে যেতে বলা হল। তবে তাতে তেমন কেউ গা করল না।   মূলত ভিড় ছিল কৈখালী ঘাট এলাকায়। জল একটু বাড়তেই বিপদ উপেক্ষা করে ছবি তুলতে শুরু করলেন অনেকে। ভিড়ে ছিলেন মধ্যবয়স্করাও। বিধ্বংসী ঝড়ের সতর্কতা রয়েছে। এর ফলে মানুষ যাতে বিপদে না পড়েন তাই কুলতলির কৈখালী পর্যটন লজে পর্যটকদের বুকিং নেওয়া বন্ধ রেখেছে নিমপীঠ রামকৃষ্ণ আশ্রম। ফলে ভিড় নেই লজে। নদীর ঘাটে বসে জয়নগর থেকে আসা এক তরুণী বলেন, ঝড় তো এখনও আসেনি। তাই নদীর জল দেখতে চলে এসেছি। বিপদ আছে বুঝলে আসতাম না। কুলতলির এক তরুণ বলেন,  ঘাটে বসে থাকার জন্য এসেছিলাম। পুলিস নিষেধ করায় চলে যাচ্ছি।অন্যদিকে ঝড়ের সতর্কতায় বারুইপুর ও রাজপুর-সোনারপুর পুরসভায় কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান গৌতম দাস বলেন, ‘১৫জনের টিম তৈরি রয়েছে। হোয়াটসঅ্যাপেও নজরদারি চলবে। এছাড়া আটটি পাম্পের ব্যবস্থা করা হচ্ছে জল যাতে না জমে।’ রাজপুর-সোনারপুরের চেয়ারম্যান পল্লব দাস বলেন, ‘সব ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’ একই কথা বলেন জয়নগর-মজিলপুরের চেয়ারম্যান সুকুমার হালদার। তিনি বলেন, ‘কাউন্সিলাররা নজরদারি করছেন যে যার এলাকায়।’ 
4Months ago
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
খেলা
বিনোদন
ব্ল্যাকবোর্ড
শরীর ও স্বাস্থ্য
বিশেষ নিবন্ধ
সিনেমা
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
আজকের দিনে
রাশিফল ও প্রতিকার
ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
mesh

কাজকর্মে পরিশ্রম ও ব্যস্ততা বৃদ্ধি। ছোট ও মাঝারি ব্যবসায় অগ্রগতি। অর্থাগম যোগটি অনুকূল।...

বিশদ...

এখনকার দর
ক্রয়মূল্যবিক্রয়মূল্য
ডলার৮৩.১৩ টাকা৮৪.৮৭ টাকা
পাউন্ড১০৮.৫০ টাকা১১২.০৬ টাকা
ইউরো৯১.০৪ টাকা৯৪.২২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
*১০ লক্ষ টাকা কম লেনদেনের ক্ষেত্রে
5th     October,   2024
দিন পঞ্জিকা