বর্তমান পত্রিকা : Bartaman Patrika | West Bengal's frontliner Newspaper | Latest Bengali News, এই মুহূর্তে বাংলা খবর
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

ইমার্জেন্সি
 

সরকার নির্দেশ দিয়েছে? সব জিনিসের দাম এত বাড়ছে কেন? সরকার আগে দাম এত বাড়ছে কেন? সমৃদ্ধ দত্ত
 
নেপথ্য  নায়ক
হস্টেলের চার্জ হঠাৎ এত বাড়িয়ে দেওয়া হল কেন? আমেদাবাদের এল ডি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ছাত্রদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। সুপারভাইজারকে ঘেরাও করা হলে তিনি বললেন, এ ব্যাপারে আমার কিছু করার নেই। জিনিসপত্রের দাম যেভাবে বাড়ছে, এত কম টাকায়  আর চলবে না। সরকারই নির্দেশ দিয়েছে। 
ছাত্ররা বলল, সরকার নির্দেশ দিয়েছে? সব জিনিসের দাম এত বাড়ছে কেন? সরকার আগে সেই জবাব দিক!
 সুপারভাইজার বললেন, এসব আমাকে বলে লাভ নেই। নতুন চার্জ দাও। নয়তো হস্টেল ছেড়ে দিতে হবে। 
ছাত্ররা হস্টেল ছাড়ার পরিবর্তে ক্যান্টিনে আগুন ধরিয়ে দিল। তারপর রেক্টরের কোয়ার্টারে হামলা। আসলে যেন বহুদিনের জমে থাকা ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। ২০ ডিসেম্বর। ১৯৭৩। ঠিক ১৫ দিন পর যখন হস্টেলের ভাড়া কমানো হল না, তখন ছাত্ররা ধর্মঘটের ডাক দিয়ে একে একে ফার্নিচার, ল্যাব রুম ভেঙে দিতে শুরু করল। আর সামলানো যাচ্ছে না। অতএব পুলিশকে খবর দিতেই হল। কেন এত ক্ষোভ ছাত্রদের? শুধু ছাত্র নয়। ততদিনে মুখ্যমন্ত্রী চিমনভাই প্যাটেলের কুশাসনের বিরুদ্ধে প্রবল ক্রোধ সৃষ্টি হয়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যেই। দুর্নীতি। কালোবাজারি। মজুতদারি। এই তিন ভিলেনের চাপে সাধারণ মানুষের জীবন বিপর্যস্ত। চিমন ভাই প্যাটেলের নাম দেওয়া হয়েছ চোর চিমন! 
চিমনভাইয়ের পুলিশ ছাত্রদের বেধড়ক মারধর করে জেলে পাঠিয়ে দিল। আহত হয়ে হাসপাতালে আরও কয়েকশ। ছাত্ররা অবশ্যই বাড়াবাড়ি করেছিল। নিজেদের কলেজকেই ধ্বংসস্তুপে পরিণত করা কোনও সুস্থ গণতান্ত্রিক আন্দোলন নয়। কিন্তু পুলিশ যেন লঘু পাপে গুরুদন্ড দিল। অর্থাৎ কারও জামিন হবে না। বিনা বিচারে জেলে রাখা হবে। সকলের রেজিস্ট্রশনও ক্যান্সেল করার হুমকি দিয়ে শোকজ ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ব্যস! আমেদাবাদের সমস্ত স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটির ছাত্রছাত্রীরা রাস্তায় নেমে এল। ১০ জানুয়ারি ছাত্র ধর্মঘট। কিন্তু একি? কোথায় ছাত্র ধর্মঘট? সরকারি কর্মী, ব্যাঙ্ক ও বিমা সংস্থার কর্মীরা,  পর্যন্ত কাজকর্ম বন্ধ করার ঘোষণা করেছে বনধকে সমর্থন করে। 
বনধ সর্বাত্মক। আর এই সামাজিক মনোভাবের আঁচ পেয়ে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ল সুরাতে। বরোদায়। রাজকোটে। ছড়াচ্ছে ক্ষোভ। ছড়াচ্ছে আগুন। ছাত্র আন্দোলন ক্রমে সামাজিক আন্দোলন। কিন্তু আন্দোলন শৃঙ্খলাবদ্ধ না হলে কী হয়? দুষ্কৃতী, অপরাধী ও সুযোগসন্ধানী লুম্পেন শ্রেণি ঢুকে পড়ে। তাই হল। দোকানে আগুন। সরকারি সম্পত্তি ধ্বংস। আগুন দেওয়া। 
ছাত্ররা একটি সংগঠন তৈরির কথা ভাবল। নবনির্মাণ যুবক সমিতি। এবার সামাজিক সংস্কারের স্লোগান। অর্থাৎ যা ছিল হস্টেলের চার্জ কমানোর আন্দোলন, সেটি হয়ে গেল সামগ্রিক একটি রাজনৈতিক মুভমেন্ট! কেন? প্রথমত এই প্রথম সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীল, শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করা হল। হস্টেল চার্জ কমানো নয়।কারণ বিধানসভার ১৬৮ জন বিধায়কের মধ্যে ১৪০ জনই এই আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়ে চিঠি দিলেন। আর সমর্থন করতে ছাত্রদের পাশে এসে দাঁড়াল কংগ্রেস (সংগঠন), জনসংঘ এবং কংগ্রেসের একটি চিমনভাই বিরোধী অংশ। এই আন্দোলন চরম আকার দিল। কয়েকশ মানুষের মৃত্যু হয়েছে। ৮ হাজার গ্রেপ্তার। সাড়ে তিন হাজার হাসপাতালে। সাধারণ মানুষের প্রবল সমর্থন পাচ্ছে আন্দোলন। যে খবরটি পৌঁছে গিয়েছে দিল্লিতে। প্রধানমন্ত্রী কে? ইন্দিরা গান্ধী।
 ৯ ফেব্রুয়ারি তিনি চিমনভাই প্যাটেলকে বললেন, ইস্তফা দিন। এবং বিধানসভাকে সাসপেন্ড করে রাখুন। তাহলে? রাষ্ট্রপতি শাসন। ১১ ফেব্রুয়ারি বিহার থেকে   রাজনীতি থেকে অবসর নেওয়া এক বৃদ্ধ আমেদাবাদে এসেছিলেন সর্বাদয়ের কাজে। তিনি পাটনা থেকেই জানতে পারছিলেন গুজরাতের এই ছাত্র আন্দোলনের কথা। নিজের কাজ সেরে সোজা ছাত্রদের জমায়েতস্থলে গেলেন ব্যাপারটা একখটা চাক্ষুষ করতে। নবনির্মাণ যুবক সমিতির আন্দোলনরত ছাত্রদের বললেন, সাম্প্রতিককালে স্বাধীনতার পর এরকম আন্দোলন আমি দেখিনি। এটা সকলের কাছে একটি অনুপ্রেরণা। দেশের অন্য রাজ্যেও ঠিক এই ধাঁচেই দুর্নীতি, কালোবাজারি, অনিয়মের বিরুদ্ধে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়া উচিত! তোমরাই তাদের মডেল! এই তো তোমরা হয়ত জানো না, বিহারে কিন্তু তোমাদের এই বিক্ষোভের পরই শুরু হয়েছে একইরকম আন্দোলন। ছাত্ররা আপ্লুত হয়ে প্রণাম জানালো তাঁকে। 
 বৃদ্ধের নাম জয়প্রকাশ নারায়ণ! জেপি!
…………………………….
হ্যাঁ, জয়প্রকাশ ঠিক বলেছেন। বিহারে গুজরাত মুভমেন্টের সময়ই শুরু হয়েছিল একইরকম একটি ছাত্র বিক্ষোভ। ছাত্রদের নিজস্ব দাবিদাওয়ার সঙ্গেই সেখানে যুক্ত হয়ে যায় মূল্যবৃদ্ধি কালোবাজারি ইত্যাদি নিয়ে প্রতিবাদও। চরম পুলিশি অত্যাচার হয়েছে ছাত্রদের উপর। জানুয়ারি মাসে পাটনা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি এক তরুণ ছাত্র একদিন কদমকুয়ায় জয়প্রকাশ নারায়ণের বাড়িতে এল। তার সঙ্গে আরও কয়েকটি যুবক। সকলেই ছাত্র। ইউনিয়নের সভাপতি সেই ছেলেটি বলল, বাবুজী, আমরা তো এখন শিশু। কীভাবে আন্দোলন করতে হবে। কোন ইস্যুতে সরব হতে হবে এসব এখনও ঠিক জানি না আমরা। তাই ভুলচুক হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আমরা আপনার নির্দেশিকায় গণতান্ত্রিক আন্দোলন করতে চাই। আমাদের আপনি আপনার শিষ্য হিসেবেই বিবেচনা করুন। ভুলত্রুটি শুধরে দিন। একটি সভার আয়োজন করেছি। পাটনা ইউনিভার্সিটির হুইলার সেনেট হলে। সেখানে যদি একবার আপনি ভাষণ দিয়ে আমাদের পথনির্দেশ করেন চিরকৃতজ্ঞ থাকব।  সেই সভায় আমন্ত্রণ করা হয়েছে অন্য কিছু অকংগ্রেসী দলকে। 
জেপি দেখলেন ছেলেটির কথায় ভোজপুরী টান। আর বেশ স্পষ্টবক্তা। সোজা সাপটা। এই ছেলেটিকে তাঁর পছন্দ হয়ে গেল। বললেন, আমি আসব। গোটা রাজ্যের কলেজগুলি থেকে তিনশোর বেশি ছাত্রছাত্রী যোগ দিল কনফারেন্সে। জয়প্রকাশ নারায়ণ বক্তৃতা দিলেন এবং কোনদিকে যেতে পারে আন্দোলনের অভিমুখ, তার একটি রূপরেখা গঠন করার প্ল্যান জানালেন।  আগোগোড়া ছেলেটি বক্তৃতারত জয়প্রকাশের পায়ের পাশে বসে রইল। ছেলেটিকে দেখিয়ে আগত ছাত্রছাত্রীদের জয়প্রকাশ বললেন, তোমাদের এই সভাপতির নেতৃত্বে এবার ময়দানে নেমে পড়ো। ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৪ সালে বিহারের ওই ছাত্ররা তৈরি করল একটি সংগঠন। বিহার ছাত্র সংঘর্ষ সমিতি। পটনা ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্টস ইউনিয়নের সভাপতি সেই তরুণের নাম কী ছিল? লালুপ্রসাদ যাদব! 
১৮ মার্চ থেকে  সেই সংঘর্ষ সমিতি লাগাতার বিক্ষোভ শুরু করে দিল। এপ্রিলে জয়প্রকাশ নারায়ণের কাছে গিয়ে সংঘর্ষ সমিতির সদস্য ছাত্ররা অনুরোধ করল, বাবুজী, এই আন্দোলনের নেতা আপনি। আপনাকেই নেতার পদ নিতে হবে। জেপি সামান্য ভেবে বললেন, আমি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছি। তবু আমি রাজি হতে পারি। নিছক নামেই নেতা নয়। আমি সকলের সঙ্গে কথা বলব। কিন্তু সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার যেন আমারই থাকে। তখন আবার কোনও  মতান্তর হলে যেন ভাঙন না হয়। নিছক সরকার বদল করে লাভ নেই। সিস্টেম বদল করতে হবে। একটি দুর্নীতিবাজকে সরিয়ে আর একটি দুর্নীতিবাজকে নিয়ে আসার জন্য এই আন্দোলন যেন না হয়। এই আন্দোলনের লক্ষ্য কী হবে? জানো? ছাত্ররা তাকিয়ে রইল। জয়প্রকাশ বললেন, টোটাল রিভোলিউশন। সম্পূর্ণ ক্রান্তি। সর্বাত্মক বিপ্লব! 
প্রথমে নীরব মিছিল। তারপর স্বাক্ষর সংগ্রহ। টোটাল রিভোলিউশন মানে কী? মানে হল, এই দুর্নীতিগ্রস্ত বিহার সরকারের সঙ্গে সম্পূর্ণ অসহযোগিতা। প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একটি করে ছাত্র সংঘর্ষ সমিতি হবে। প্রতিটি গ্রামে জনতা সরকার গঠন করা হবে।তারা কী করবে? যে কোনও রকম অন্যায়, দুর্নীতি, সরকারি ও সামাজিক অসাধুতার প্রতিবাদ করবে। তার মানে তো সমান্তরাল সরকার চালাবে এরা? হ্যাঁ তাই! বিধানসভা ভঙ্গ করে নতুন করে নির্বাচন হোক। এই সরকার ইস্তফা দিক। 
১০ অক্টোবর। পাটনায় এক মহাসমাবেশ। জয়প্রকাশ নারায়ণ ভাষণে বললেন, জনতার দাবি কিন্তু কংগ্রেস নেতৃত্ব শুনছে না। কারণ দুর্নীতি বিহারেই শুধু নেই। কালোবাজারি, দুর্নীতি আর মূল্যবৃদ্ধির  আসল কারণ বসে আছেন দিল্লিতে। অতএব আমাদের আসল লক্ষ্য এবার থেকে হবে তাঁকেই সরানো। প্রধানমন্ত্রীকেই ইস্তফা দিতে হবে। এই প্রথম সরাসরি ইন্দিরা গান্ধী এবং জয়প্রকাশ নারায়ণের মধ্যে শুরু হল এক চরম স্নায়ুর লড়াই।  
পশ্চিম উত্তরপ্রদেশের নারোরায় অল ইন্ডিয়া কংগ্রেস কমিটির অধিবেশনে ভয়ে ভয়ে কংগ্রেসের একটি অংশ প্রধানমন্ত্রীকে বললেন, যেভাবে জেপি আন্দোলন মোমেন্টাম পাচ্ছে, আপনার একবার উচিত জেপির সঙ্গে কথা বলে মীমাংসাসূত্র নিয়ে আলোচনা করা। সেকথা শুনে পয়লা নভেম্বর ১৯৭৪ সালে তাঁদের মধ্যে মুখোমুখি আলোচনা হয়। কিন্তু সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয় সেই আলোচনা। ইন্দিরা গান্ধী নিজের ভাষণে সেকথা উল্লেখ করে বললেন, আমাকে অনেকে নেগোশিয়েট করতে বলছেন! কীসের নেগোসিয়েশন?  গণতন্ত্র ধ্বংস করে অরাজক দেশ নির্মাণ নিয়ে আলোচনা? জেপি ঠিক কী চাইছেন? সরকার বদল করতে হলে তো নির্বাচনে জয়ী হতে হবে? কংগ্রেস কি নির্বাচনে জেতেনি? বিরোধীরা কি নির্বাচনে প্রত্যাখ্যাত হয়নি? ইন্দিরা গান্ধী জেপিকে চ্যালেঞ্জ করলেন, ১৯৭৬ সালে ফেব্রুয়ারিতে লোকসভা ভোট! পারলে সেই ভোটে আমাদের পরাস্ত করুন। এসব জোর করে বরধাস্ত করবেন নির্বাচিত সরকারকে এটা অগণতান্ত্রিকতা!
জেপি সেই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করলেন। তিনি গঠন করলেন ন্যাশনাল কোঅর্ডিনেশন কমিটি। জেপি নিজেই যার চেয়ারম্যান। কংগ্রেস বিরোধী সব দলকে ডাকা হল। ভারতীয় জনসংঘ, কংগ্রেস (সংগঠন), ভারতীয় লোকদল, আকালি দল, এসএসপি।  আদর্শগত ফারাক দূরে রেখে শুরু হল এক নতুন পথ চলার ইঙ্গিত। 
এক বছর আগে গুজরাত বিধানসভাকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি শাসন চলছে। অথচ এখনও নির্বাচন হচ্ছে না। গুজরাত তো শান্ত। তাহলে এর মানে কী? মোরারজী দেশাই দেখলেন এটাই সুযোগ। আরও চাপ দিতে হবে ইন্দিরা গান্ধীকে। গুজরাতের মুড তিনি বুঝেছিলেন। অতএব আমরণ অনশন শুরু করলেন। তিনটি দাবি। গুজরাতে অবিলম্বে নির্বাচন, এসমা  (এক্সটারনাল ইমার্জেন্সি) প্রত্যাহার এবং মেইনটেন্যান্স অফ ইন্টারনাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট (মিসা) অনুযায়ী যখন তখন যাকে তাকে গ্রেপ্তার করা যাবে না। মোরারজী দেশাইয়ের বয়স ততদিনে ৮০ পেরিয়েছে। সাতদিন ধরে অনশন করছেন। পরিস্থিতি ক্রমেই জটিল হচ্ছে। সমস্ত বিরোধী দল তাঁর পাশে। আবার গুজরাতে দানা বাঁধছে ক্ষোভ। এরকম সময় তাঁর কিছু হলে তো সর্বনাশ! তাই ঝুঁকি নিলেন না ইন্দিরা গান্ধী। তিনি ঘোষণা করলেন গুজরাতের নির্বাচন। ১০ জুন নির্বাচন হবে। এই সুযোগটাই চাইছিলেন জেপি। তিনি সকলকে একজোট হয়ে একের বিরুদ্ধে এক প্রার্থীর ফরমুলা দিলেন। জনসংঘ, কংগ্রেস (সংগঠন) সোস্যা঩লিস্ট এবং  লোকদল। জোট করে লড়াই হবে। জোটের নাম জনতা দল! গুজরাত নির্বাচনে জোটপ্রার্থীদের জয়ী করতে জয়প্রকাশ নারায়ণ সর্বশক্তি দিয়ে প্রচারে নামলেন। তাবৎ বিরোধী দল একদিকে, অন্যদিকে একা ইন্দিরা গান্ধী। গুজরাতে জয়প্রকাশ নারায়ণ এবং মহাজোটের প্রধান ঘোষণা কী ছিল? গুজরাতে মহাজোট সরকার গঠন? না। গুজরাত নির্বাচন থেকে জে পি মুভমেন্ট সর্বাত্মক একটি টার্গেটকে ছড়িয়ে দিল দেশজুড়ে!  
 জন্ম নিল নতুন স্লোগান-ইন্দিরা হটাও! 
ছবি সৌজন্যে : হিন্দু পত্রিকা
 গ্রাফিক্স : সোমনাথ পাল
সহযোগিতায় : স্বাগত মুখোপাধ্যায়

25th     June,   2023
কলকাতা
 
রাজ্য
 
দেশ
 
বিদেশ
 
খেলা
 
বিনোদন
 
আজকের দিনে
 
রাশিফল ও প্রতিকার
ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
এখনকার দর
দিন পঞ্জিকা
 
শরীর ও স্বাস্থ্য
 
বিশেষ নিবন্ধ
 
সিনেমা