সানরাইজার্স
শক্তি
ব্যাটিংয়ে হ্যারি ব্রুকের অন্তর্ভুক্তি শক্তি বাড়িয়েছে। আগামীর তারকা হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছেন তিনি। মার্করাম, মায়াঙ্ক, ফিলিপস, ক্লাসেন, রাহুল ত্রিপাঠি থাকায় গভীরতাও রয়েছে। অরলাউন্ডার হিসেবে রয়েছেন ওয়াশিংটন সুন্দর, মার্কো জানসেনরা। পেস বোলিংয়ের দায়িত্ব ভুবি, উমরান, নটরাজনদের উপর। ফারুকি, কার্তিকরাও আছেন স্কোয়াডে।
দুর্বলতা
স্পিন বোলিংয়ে গভীরতার অভাব সুস্পষ্ট। লেগ স্পিনার আদিল রশিদ ও অফ স্পিনার সুন্দর ছাড়া প্রথম সারির কেউ নেই। অভিষেক শর্মা, আব্দুল সামাদ, আনমোলপ্রীত সিংদের উপর খুব বেশি ভরসা নেই সমর্থকদেরও। ফলে কেউ চোট পেলে চাপ বাড়বে শিবিরে। সাফল্যের জন্য বিদেশিদের উপর নির্ভরশীল হতেই হবে।
মুম্বই
শক্তি
তারুণ্য ও অভিজ্ঞতার ভারসাম্যই মুম্বইয়ের মূল শক্তি। ব্যাটিংয়ে রোহিত শর্মা, সূর্যকুমারের পাশে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন তিলক ভার্মা, ব্রেভিস, ডেভিডদের মতো উদীয়মানরা। তবে অলরাউন্ডার ক্যামেরন গ্রিনের অন্তর্ভুক্তি স্কোয়াডকে আরও শক্তি জুগিয়েছে। চোট সারিয়ে ফেরা জোফ্রা আর্চার বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারেন।
দুর্বলতা
চোটের জন্য নেই যশপ্রীত বুমরাহ। তাঁর অভাব ঢাকাই বড় চ্যালেঞ্জ মুম্বইয়ের। এর জন্য ইংলিশ তারকা জোফ্রা আর্চারের দিকে তাকিয়ে থাকবেন অধিনায়ক রোহিত। এছাড়া চিন্তা রয়েছে স্পিন বিভাগ নিয়েও। গত মরশুমে মুরুগান অশ্বিন, মায়াঙ্ক মারকাণ্ডেরা নজর কাড়তে ব্যর্থ হয়েছিলেন। এবার নিলামে ভালো মানের স্পিনার নিতে পারেনি মুম্বই। তাই ভরসা সেই পীযূষ চাওলা।