বর্তমান পত্রিকা : Bartaman Patrika | West Bengal's frontliner Newspaper | Latest Bengali News, এই মুহূর্তে বাংলা খবর
বিশেষ নিবন্ধ

আত্মনির্ভরতা নিছক স্লোগান?
সমৃদ্ধ দত্ত

লড়াইটা হচ্ছে  চীন এবং দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে। আমরা নিছক ক্রেতা। আমরা নির্মাতাও। কিন্তু ব্র্যান্ড আমাদের নয়। ব্র্যান্ড ওই চীন আর দক্ষিণ কোরিয়ার। আমাদের কর্মী অথবা শ্রমিকেরা কারখানা কিংবা ইউনিটে ওইসব প্রোডাক্ট তৈরি করে। প্রকৃত মুনাফা ওই  চীন এবং দক্ষিণ কোরিয়ার। প্রায় দেড় বছর ধরে ভারতে সর্বোচ্চ বিক্রি হওয়া স্মার্টফোনের তালিকায় এক নম্বরে থাকার যুদ্ধে এগিয়ে ছিল দক্ষিণ কোরিয়া। অর্থাৎ স্যামসাং। জুন মাসে টেলিকম মার্কেটিং সংক্রান্ত তাবৎ সমীক্ষক সংস্থা জানিয়ে দিয়েছে যে, সর্বশেষ ত্রৈমাসিকে এবার চীন প্রথম স্থান অধিকার করে নিয়েছে।  চীনের শাওমি মোবাইল ব্র্যান্ড আপাতত ভারতে বিক্রির তালিকায় এক নম্বরে। প্রায় ১৯ শতাংশ মার্কেট শেয়ার। দ্বিতীয় স্থানে কে? ভিভো। চীনের কোম্পানি। তৃতীয় স্থানে নেমে এসেছে স্যামসাং। চতুর্থ স্থানে রিয়ালমি। কোন দেশের? চীনের। পঞ্চম স্থানে ওপ্পো। কোন দেশের? চীনের। কেউ কেউ পছন্দ করে ওয়ান প্লাস নামক একটি ব্র্যান্ড। এই ব্র্যান্ড কোন দেশের? এটিও চীনেরই বিখ্যাত ওপ্পো সংস্থার একটি সাবসিডিয়ারি কোম্পানি।
ভারত সরকার এবং মন্ত্রীরা সারাক্ষণ বলতে থাকেন যে, ভারত এখন বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি। খুব শীঘ্রই আমরা হব তৃতীয় বৃহত্তম ইকনমি। ২০৪৭ সালে দেশের স্ট্যাটাস হবে বিকশিত ভারত। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হল, আজও আমাদের নিজস্ব কোনও স্মার্টফোন নিজের দেশের এক নম্বর হতে পারল না। আত্মনির্ভরতা কথাটি জনসভায়, নির্বাচনী প্রচারে কিংবা লোকসভা রাজ্যসভায় উচ্চকিত কণ্ঠে উচ্চারণ করলে হাততালি পাওয়া যায়। কিন্তু সেজন্য যে কঠোর অনুশীলন, প্ল্যান, প্রকল্প, বাজেটে বরাদ্দ, প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং একটা মিশন নেওয়ার দরকার হয় রাষ্ট্রীয়ভাবে, সেটা দেখা যায় না। আর তাই বছরের পর বছর ধরে ভারত যে কোনও আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের সর্ববৃহৎ ব্যবহারকারী কিংবা ক্রেতা হিসেবে রয়ে যাচ্ছে। নিজে ব্র্যান্ড কিংবা বিক্রেতা হতে ব্যর্থ। এমনকী কোনও লক্ষণই নেই সেই স্তরে যাওয়ার। 
রাশিয়ার সঙ্গে বন্ধুত্ব বাড়িয়ে আমেরিকাকে চাপে রাখার কূটনৈতিক কৌশল খুবই জনপ্রিয় হয় ভারতে। আমেরিকার নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে রাশিয়ার থেকে তেল ক্রয় করা, অস্ত্র ডিল সম্পন্ন করা ইত্যাদি ভারত অনায়াসে করছে। আমেরিকা রেগেও যাচ্ছে। এবং ভারত ঠিকই করছে। যে কোনও দেশ নিজের স্বার্থ আগে দেখবে। সুতরাং সস্তায় যেখানে তেল পাওয়া যাবে সেখানেই ভারত ক্রয় করবে। তাছাড়া আমেরিকার তুলনায় রাশিয়া চিরকালই ভারতের স্বাভাবিক বন্ধু। যাকে বলা হয় ন্যাচারাল অ্যালাই। বহুবার রাশিয়া ভারতকে সহায়তা করেছে নানবিধ সঙ্কটে। অতএব রাশিয়া প্রীতি বজায় রাখা‌ই উচিত। 
সমস্যা হল, আমেরিকা জানে যে, ভারত রাশিয়ার সঙ্গে যতই ঘনিষ্ঠতা বৃদ্ধি করুক আমেরিকাকে একেবারে শত্রুরাষ্ট্রে পরিণত করতে পারবে না। ভারত কেন? বিশ্বের সিংহভাগ দেশই পারবে না। কেন? কারণ আমেরিকা প্রতিটি দেশকে টেকনোলজিগতভাবে এতকাল শাসন করে এসেছে। এবার সামাজিকভাবেও শাসন করছে। আর্থিকভাবে শাসন করছে। বিশ্ব ক্ষমতা মানচিত্রে একটি শব্দবন্ধ রয়েছে। বিগ সেভেন। কারা এই বিগ সেভেন? যারা পৃথিবীর সর্ববৃহৎ কোম্পানি এবং যে কোনও দেশে যাদের উপস্থিতির ভূমিকা অনস্বীকার্য। সাতটি টেকনোলজি কোম্পানি। ১) অ্যালফাবেট (গুগল, ইউটিউব যাদের) ২) অ্যামাজন ৩) মেটা (ফেসবুক, হোয়াটস অ্যাপ, ইনস্টাগ্রাম যাদের) ৪) অ্যাপল ৫) মাইক্রোসফট ৬) টেসলা ৭) এনভিডা। প্রত্যেকটি আমেরিকার কোম্পানি। কাউকে বাদ দিতে পারবে না কোনও দেশ। এই প্রতিটি সংস্থায় অসংখ্য ভারতীয় কর্মী কাজ করছে এবং রীতিমতো পলিসি মেকিংয়ের সঙ্গেও যুক্ত। কিন্তু আজও বিশ্বকে শাসন করার মতো কোনও কর্পোরেট কোম্পানি হল না। রিলায়েন্স আছে, কিন্তু বিশ্বজোড়া নির্ভরতা কি তৈরি হয়েছে? 
টেসলা বিশ্বের ইলেকট্রিক ভেহিকল নির্মাণের সর্ববৃহৎ সংস্থা। ভারত সরকার এখন সবথেকে বেশি জোর দিচ্ছে ইলেকট্রিক ভেহিকল ব্যবহারে। ঘোষিত হয়েছে ৩০ শতাংশ গাড়িকে ইলেকট্রিক করা হবে পাঁচ বছরে। ইলেকট্রিক ভেহিকলের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ কী? ক্রিটিকাল মিনারেলস। সেটার মধ্যে সর্বোচ্চ চাহিদা কোনটার? লিথিয়াম। ভারত ৮০ শতাংশ লিথিয়াম আমদানি করে। কোথা থেকে? ওই ৮০ শতাংশের মধ্যে সিংহভাগই চীন থেকে। বাকিটা অস্ট্রেলিয়া এবং আর্জেন্টিনা। প্রযুক্তি এবং উপকরণ কোথা থেকে আসবে? টেসলা। 
জম্মু কাশ্মীর নিয়ে বর্তমান ভারত সরকার এত অতি সক্রিয় কিংবা স্পর্শকাতর কেন? জম্মু কাশ্মীরকে যেভাবেই হোক নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখতেই হবে এই আকুল মরিয়া প্রয়াসের কারণ কী? মুসলিম? সন্ত্রাস? পাকিস্তান? না। এসবের আড়ালে রয়েছে আরও একটি স্বার্থ। কাশ্মীরের রিয়াসি জেলায় সালাল-হাইমানা অঞ্চলে ৬০ লক্ষ টন লিথিয়ামের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে ভূগর্ভে। যা সঠিকভাবে খনন করে সংরক্ষণ করতে পারলে ভারতের লিথিয়াম ইকনমির ভোল বদলে যাবে। অতএব প্রাণান্তকর লড়াই চলছে ভারত সরকার বনাম সন্ত্রাসবাদী তথা তাদের আড়ালে থাকা পাকিস্তানের মধ্যে। এনভিডা নামক সংস্থা কেন বিগ সেভেনের মধ্যে? কারণ এই কোম্পানি আপাতত ভবিষ্যৎ দুনিয়ার সবথেকে মূল্যবান উপকরণগুলি কুক্ষিগত করে ফেলেছে। এই আমেরিকান সংস্থা গ্রাফিকস প্রসেসিং ইউনিট, সিস্টেম অফ চিপ ইউনিট এবং আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্সের প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার সাপ্লায়ার এই কোম্পানি। চিপ ছাড়া এক পাও কোনও আধুনিক যন্ত্র চলবে না। এনভিডা সেই চিপ নির্মাণে প্রথম। 
ভারতের ঋণ কত? চলতি আর্থিক বছরে ১৮৫ লক্ষ কোটি টাকা হতে চলেছে। ভারত সরকারের সবথেকে অত্যাধুনিক স্বপ্ন ও প্রচার আপাতত কী? বুলেট ট্রেন। ১ লক্ষ ৬০ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প। কোথা থেকে আসছে এই টাকা? জাপান কোয়াপারেশন ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি (জাইকা) ভারতকে ঋণ দিয়েছে। ৫০ বছরের লোন। ০.১ শতাংশ সুদ। কত টাকা সুদ দিতে হবে? সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা। ভারত তো বলছে জাপানকে সরিয়ে অদূরভবিষ্যতে সে হবে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি। জাপানের থেকে কি ভারত শুধুই বুলেট ট্রেনের ঋণ নিচ্ছে? না। একটি গালভরা নাম আছে। অফিসিয়াল ডেভেলপমেন্ট অ্যাসিন্ট্যান্স (ওডিএ) জাপানের থেকে ভারত ঋণ নিচ্ছে বহু প্রকল্পে। ধুবরি থেকে ফুলবাড়ি ব্রিজ নির্মাণ থেকে কোহিমায় মেডিকেল সায়েন্স অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট নির্মাণে। উত্তরাখণ্ডে আরবান ওয়াটার সাপ্লাই প্রকল্প কাদের টাকায় হচ্ছে? জাপানের ঋণে। 
ভারতের মোট যত বৈদেশিক ঋণ রয়েছে, তার ৫৫ শতাংশই আমেরিকা থেকে নেওয়া। ৪০০০ কোটি ডলার। ভারতের ৩৮ কোটি মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে। ভারতবাসী রিলসে আসক্ত। ভারতে বাড়ছে ইউটিউবার। সোশ্যাল মিডিয়ায় নানাবিধ পারফরম্যান্স দেখিয়ে সেগুলো বুস্ট করে, ফেসবুক কিংবা ইউটিউবকে নিয়মিত টাকা দিয়ে জনপ্রিয় হওয়ার পর পাল্টা আর্থিক রোজগার করা অথবা এইসব প্ল্যাটফর্মকে ব্যবহার করে ব্যবসা করা এটাই এখন দস্তুর। ভারত সরকার আমেরিকাকে তাহলে কীভাবে অস্বীকার করতে পারবে? 
এই যে ভারতে হঠাৎ ডিজিটাল মিডিয়া, পোর্টালের আবির্ভাব হয়েছে, এই তাবৎ ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম মূলত কাদের উপর নির্ভরশীল? ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব। সেগুলিতে মানুষ সবথেকে বেশি সময় কাটায়। সেগুলিতেই আসে এইসব পোর্টাল অথবা ডিজিটাল মিডিয়ার লিংক। অতএব ভারতের বিপুল এক জনগোষ্ঠীর সামাজিকভাবে ভেসে থাকা অথবা আয় করার প্ল্যাটফর্ম হল এইসব মার্কিন সংস্থার মঞ্চ। 
আত্মনির্ভরতা কাকে বলে? ২০২০ সালে লাদাখে চীনের সঙ্গে ভারতের প্রবল সংঘাতের জেরে বলা হয়েছিল চীনের পণ্য বয়কট করতে। সরকার কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের ঘোষণা করেছিল। ৪ বছর পর আজ চীন থেকে পণ্য আমদানির পরিমাণ কত? ১০ হাজার কোটি ডলার। ২০১৯ সালে ছিল ৭০০০ কোটি ডলার। 
 আত্মনির্ভরতা কথাটি সহজ। পালন করা এবং সেই লক্ষ্য স্থির রেখে এগিয়ে যাওয়া অনেক কঠিন। আপনি একদিকে বলছেন আত্মনির্ভর হব। প্রতিরক্ষায়। আর্থিক শক্তিতে। শিল্পে। ভোগ্যপণ্যে। ব্র্যান্ডিং-এ। আমদানি কমাব। রপ্তানি বাড়াব। একটি উন্নত দেশ হব ২০৪৭ সালে। অথচ বাস্তবে কি সেই পথে হাঁটছেন? নাকি সেই চিরপরিচিত ডিভাইড অ্যান্ড রুল পন্থাকেই নিজের রাজনৈতিক মন্ত্র হিসেবে আত্মস্থ করে এগিয়ে চলেছেন? হিন্দু বনাম মুসলিম। উত্তরবঙ্গ বনাম দক্ষিণবঙ্গ। হিন্দি বনাম ইংরাজি। একের পর এক বিল সংসদে পেশ করা হচ্ছে হিন্দি নাম দিয়ে। কেন? হিন্দি তো আমাদের মাতৃভাষা নয়। রাষ্ট্রভাষাও নয়।  রাষ্ট্রের আ‌ইনকে আমাদের হিন্দি উচ্চারণে বলতে হবে কেন? হিন্দির সঙ্গে ইংরাজি নেই কেন? নেই কেন আমাদের মাতৃভাষাগুলি? 
মুখে আত্মনির্ভরতার কথা বলা হবে। আর কয়েকশ বছর ধরে যার খ্যাতি রেশম বস্ত্র নির্মাণে সেই মুর্শিদাবাদের সিল্ক ইন্ডাস্ট্রিকে দুনিয়ার সেরা সিল্ক রপ্তানিকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলব এরকম কোনও শপথ কি দেখা গিয়েছে কখনও? সেই লক্ষ্যে হাজার কোটি টাকার প্যাকেজ দিয়ে ধূ ধূ প্রান্তরে অসংখ্য শিল্প ইউনিট তৈরি করা হয়েছে? নাকি রুগ্ণতা থেকে আরও রুগ্ণতায় ঠেলে দেওয়া হয়েছে? বাস্তবে কী করছেন? মুর্শিদাবাদকে বাংলা থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার প্ল্যান করে নতুন রাজ্য গঠনের কথা ভাবা হচ্ছে? মালদহের আম অথবা কৃষির উন্নতিতে সামান্য কোনও আর্থিক প্রকল্প এসেছে দিল্লি থেকে? কিন্তু মালদহকে বিহারে পাঠাতে প্রবল উৎসাহ! 
আত্মনির্ভরতার একটি শ্রেষ্ঠ উদাহরণ দেওয়া যাক। ভারত সরকার ২০২০ সালে সংসদে একটি পরিসংখ্যান দিয়ে বলেছিল, ভারত দুই দফায় ৯২০২ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে একটি ব্যাঙ্ক থেকে। কোন ব্যাঙ্ক? এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্ক। এই ব্যাঙ্কের সদর দপ্তর কোথায়? বেজিং। এই ব্যাঙ্কের মালিকানার সবথেকে বড় অংশীদার কে? চীন। ২৭ শতাংশ! কবে এই লোনের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল? ২০২০ সালের ৮ মে! তখন কী ঘটছিল লাদাখ সীমান্তে? ভারত এবং চীনের সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘাত!  
সেমিকন্ডাকটর অথবা মাইক্রোচিপ। ভারত সরকার আত্মনির্ভর হওয়ার সব চেষ্টাই করছে। কিন্তু সমাজে স্বস্তি, শান্তি আর সাম্য না থাকলে আত্মনির্ভর হতে পারে না কোনও রাষ্ট্র। ১৪৫ কোটির জনসংখ্যা সকলে পায় না। এরকম বিপুল সংখ্যক ইংলিশ স্পিকিং জনতা সব দেশের ভাগ্যে হয় না। এরকম অসামান্য ক্ষুদ্র তথা হস্তশিল্প কুশলতা বিশ্বে বিরল। হিন্দু মুসলমান দেখবেন না। কোনও সামাজিক বিভাজন দেখবেন না। টিভিতে এসে ঘোষণা করুন যে, কোনও রকম বিভাজনে উস্কানি দিলেই সাজা হবে। ওরকম প্ররোচনা বা দাঙ্গাহাঙ্গামা করলে দলের সমর্থন নেই। বের করে দেওয়া হবে। গোটা দেশকে আহ্বান করুন জাতি ধর্ম নির্বিশেষে এগিয়ে আসতে। যার যতটা স্কিল, সেটা দিয়ে কাজে ঝাঁপিয়ে পড়ুক। সরকার রাজ্যগুলিকে সাহায্য করুক রোজগার প্রকল্পে। শ্রম দিলে আয় হবে। এই প্রতিশ্রুতি দিন। কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সবাই আত্মনির্ভর হওয়ার মন্ত্র নিক। দেখুন কাজ হবে! ধর্ম নিয়ে অনেক খেলা তো হল! এবার ভারতনির্মাণকে নতুন ধর্ম হিসেবে গ্রহণ করুন! অবশ্য ১০ বছরেও যা হয়নি…আর কি সেটা সম্ভব? 
5Months ago
কলকাতা
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
খেলা
বিনোদন
ব্ল্যাকবোর্ড
শরীর ও স্বাস্থ্য
সিনেমা
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
আজকের দিনে
রাশিফল ও প্রতিকার
ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
mesh

পেশাগত উচ্চশিক্ষায় দিনটি বিশেষ শুভ। ধৈর্য ধরে মনোযোগ দিয়ে কাজ করুন সাফল্য পাবেন। অর্থ ও...

বিশদ...

এখনকার দর
ক্রয়মূল্যবিক্রয়মূল্য
ডলার৮৫.৪৮ টাকা৮৭.২২ টাকা
পাউন্ড১০৫.০৯ টাকা১০৮.৮১ টাকা
ইউরো৮৮.৪৭ টাকা৯১.৮৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
*১০ লক্ষ টাকা কম লেনদেনের ক্ষেত্রে
25th     January,   2025
দিন পঞ্জিকা