পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এ প্রসঙ্গে, মেট্রো রেলের এক কর্তা বলেন, সোমবার আমাদের শুরুটা ভালো হয়নি। ডিজিটাল বুকিং যত হয়েছিল, বাস্তবে তত যাত্রী মেট্রো চড়েননি। পাশাপাশি ই-পাস নিয়েও উঠেছে নানা প্রশ্ন। তাই ব্যস্ত সময় বাদ দিয়ে প্রবীণদের জন্য ই-পাস তুলে দেওয়া হল। এর ফলে বেলা সাড়ে ১১টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টের মধ্যে কিছু অতিরিক্ত যাত্রী মেট্রোয় উঠবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর ফলে ডিজিটাল মাধ্যমে অনভ্যস্ত প্রবীণরা মেট্রোয় উঠতে ইতস্তত করবেন না। ওই কর্তার দাবি, মঙ্গলবার অফিস টাইমে যাত্রী সংখ্যা সোমবারের তুলনায় কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। রেলের হিসেবে, সকাল ৯ থেকে সাড়ে ১১টা এবং বিকেল সাড়ে ৪টে থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত অফিস টাইম ধরা হয়। এই সময়ে ১০ মিনিট অন্তর মেট্রো চালানো হচ্ছে। মাঝে সাড়ে ১১টা থেকে সাড়ে ৪টে পর্যন্ত প্রবীণদের জন্য মেট্রো শর্তহীন দরজা খোলার সিদ্ধান্ত নিল। এই সময়ে ১৫ মিনিট অন্তর ট্রেন চলাচল করছে। সব মিলিয়ে এই মুহূর্তে সারা দিনে ১১০টি মেট্রো চলছে। এখন দেখার, ই-পাসের ঝঞ্ঝাট এড়িয়ে কত সংখ্যক প্রবীণ নাগরিক মেট্রো যাত্রার সু্যোগ নেন। প্রসঙ্গত, ই-পাস না লাগলেও স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমেই বয়স্করা মেট্রো পরিষেবা পাবেন। যাঁদের স্মার্ট কার্ড নেই, তাঁদের কাউন্টার থেকে তা ইস্যু করা হবে বলে মেট্রোর তরফে জানানো হয়েছে।
এদিকে, এদিন যাত্রী সংখ্যা বাড়লেও আয় কমেছে মেট্রোর। মঙ্গলবার ২৭ হাজার ১০০ জন এই পথে সফর করেছেন বলে জানা গিয়েছে। বিনিময়ে আয় হয়েছে ১০ লক্ষ ৬ হাজার টাকা। সোমবার যাত্রী সংখ্যা ছিল কুড়ি হাজারের মতো। অথচ ওই দিন টিকিট বিক্রি থেকে মেট্রো রেলের ঘরে এসেছে ১১ লক্ষ ১৯ হাজার টাকা।