গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
চীন ইস্যুতে রাজনাথ সিং বক্তব্য শেষ করতেই সরব হন কংগ্রেস এমপিরা। তাঁদের দাবি, বিরোধীদেরও বলতে দিতে হবে। কিন্তু স্পিকার তা অনুমোদন করলেন না। প্রতিবাদে ওয়াক আউট করল তারা। গান্ধীমূর্তির সামনে বিক্ষোভে অংশ নিয়ে শশী থারুর, কে সুরেশ সহ দলীয় এমপিদের সঙ্গে মোদি সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন কংগ্রেসের লোকসভার নেতা অধীররঞ্জন চৌধুরী। প্রশ্ন তুললেন, চীন নিয়ে আলোচনায় সরকার এত ভয় পাচ্ছে কেন? ১৯৬২ সালে ভারত-চীন যুদ্ধের সময় অটলবিহারী বাজপেয়ির দাবিতে লোকসভায় দু’দিন ধরে আলোচনায় রাজি হয়েছিলেন পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু। তাহলে এখনই বা হবে না কেন? নরেন্দ্র মোদি সংসদের গরিমা নষ্ট করছেন, মন্তব্য করে তিনি বলেন, কেউ যদি ভেবে থাকেন সংসদ তাঁর একার, তাহলে ভুল করছেন। এভাবে বিরোধীদের মুখ বন্ধ করা যাবে না। ট্যুইট করে তোপ দাগেন রাহুল গান্ধীও। তিনি বলেন, রাজনাথ সিংয়ের কথাতেই স্পষ্ট চীন ইস্যুতে মোদিজি অসত্য বলেছেন। মোদিজি জবাব দিন, কবে তিনি চীনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবেন?
একই সুরে সরব হয়েছে তৃণমূলও। সংসদ সদস্য মহুয়া মৈত্র ট্যুইট করে সরকারকে তোপ দেগেছেন। বলেছেন, কতজন পরিযায়ী শ্রমিক মারা গিয়েছে, কাজ হারিয়েছে, অসংগঠিত ক্ষেত্রে তার কী প্রভাব পড়েছে এসবের কোনও তথ্যই কেন্দ্রের কাছে নেই। অথচ এরপরও সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বের দরকার নেই বলে মনে করে বিজেপি। তবে সরকার পরিযায়ী শ্রমিক ইস্যুতে বিরোধীদের বক্তব্য নিয়ে কোনও মন্তব্য না করলেও পশ্চিমবঙ্গের বিজেপি এমপি দিলীপ ঘোষ যা বলেছেন, তা নিয়ে জোর বিতর্ক বেঁধেছে। সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেছেন, কোথাও কোনও পরিযায়ী শ্রমিক অনাহারে মারা যায়নি। কয়েকজনের যে মৃত্যু হয়েছে, তার কারণ দুর্ঘটনা। কেন্দ্রের কাছে তথ্য না থাকা প্রসঙ্গে তাঁর যুক্তি, রাজ্যই পরিযায়ী শ্রমিকদের কোনও তথ্য কেন্দ্রকে দেয়নি। তাহলে কী করে তথ্য দেবে কেন্দ্র?