পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
মঙ্গলবারই প্রকাশিত হয়েছে বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের (বিএমজিএফ) চতুর্থ বার্ষিক ‘গোলকিপারস রিপোর্ট’। সেখানে বলা হয়েছে বৈষম্য দূর করার ক্ষেত্রে ২০ বছরের অগ্রগতি লাইনচ্যুত হয়ে পড়েছে সামাজিক ও আর্থিক ক্ষেত্রে মহামারীর ধাক্কায়। মহামারীর ধাক্কায় বৈষম্য বেড়েছে। চরম দারিদ্র বেড়েছে ৭ শতাংশ। আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডারের পূর্বাভাস, গোটা বিশ্বে ১৮ লক্ষ কোটি ডলারের আর্থিক স্টিমুলাস দেওয়া হয়েছে। তা সত্ত্বেও ২০২১ সালের শেষে বিশ্ব অর্থনীতি ১২ লক্ষ কোটি ডলারের বেশি ক্ষতি হবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার পর থেকে বিশ্ব জিডিপির এত বড় পতন আর হয়নি। এই অবস্থায় এক সাক্ষাৎকারে বিল গেটস বললেন, বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে করোনা মহামারীই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। তাঁর আরও বক্তব্য, টিকা তৈরি হওয়ার পর প্রচুর পরিমাণে তার উৎপাদনের জন্য ভারতের দিকে তাকিয়ে রয়েছে গোটা বিশ্ব। উল্লেখ্য, ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউটের সঙ্গে ইতিমধ্যেই হাত মিলিয়ে গেটস ফাউন্ডেশন। করোনা ভাইরাসের টিকা উৎপাদন ও বণ্টনে গতি আনার লক্ষ্যে। সাক্ষাৎকারে গেটস বলেন, টিকার উৎপাদন এবং অন্য উন্নয়নশীল দেশেও যাতে টিকা পৌঁছয়, সেসম্পর্কে ভারতের সদিচ্ছা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। টিকার সুসম বণ্টনে ভারত সহযোগিতা করবে। আমাদের একটি মডেল রয়েছে। সেটি দেখাচ্ছে, শুধু ধনী দেশগুলিতে টিকা পৌঁছলে চলবে না। তার বদলে যাদের সবচেয়ে আগে প্রয়োজন, সেখানে টিকা পৌঁছলে অর্ধেক মৃত্যু ঠেকিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে।