পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, ডাক বিভাগের এই পদে চাকরি পাওয়ার একাধিক শর্ত রয়েছে। প্রার্থীর বয়স ন্যূনতম ১৮ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে হতে হবে। তবে তফশিলি জাতি-উপজাতি ও অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণীর জন্য যথাক্রমে পাঁচ এবং তিন বছরের বয়সসীমার ছাড় দেওয়া হয়েছে। প্রার্থীকে আবশ্যিকভাবে সাইকেল চালাতে জানতে হবে। পাশাপাশি থাকতে হবে প্রাথমিক কম্পিউটার জ্ঞান। গ্রামীণ ডাক সহায়ক পদে ন্যূনতম মাসিক বেতন ১২ হাজার টাকা। তার সঙ্গে আনুষঙ্গিক একাধিক ভাতা পাওয়া যাবে।
এ প্রসঙ্গে ডাক বিভাগের এক কর্তা বলেন, গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে অনলাইনে আবেদনপত্র জমা নেওয়া শুরু হয়েছে। চলবে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। এর মধ্যে প্রায় ১২ লক্ষের বেশি আবেদন জমা পড়েছে। তাঁর দাবি, সবমিলিয়ে ২৫ থেকে ৩০ লক্ষ আবেদন জমা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। উল্লেখ্য, গ্রামীণ ডাক সহায়ক পদে নিয়োগের কোনও পরীক্ষা হবে না। মাধ্যমিকের রেজাল্ট ও বয়সের ভিত্তিতে কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয় মেধাতালিকা তৈরি হবে। তবে এক্ষেত্রে বাড়তি ডিগ্রিধারী উচ্চশিক্ষিতরা বিশেষ সুবিধা পাবেন না। নম্বর এক হলে প্রার্থীদের বয়স যাচাইয়ের পালা আসবে। তারপর যাঁর বয়স বেশি, তাঁকে মেধাতালিকায় অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
ডাক বিভাগের সংস্কারে একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। কেবল চিঠিপত্রে আটকে না থেকে এই সরকারি সংস্থাকে বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেই উদ্দেশ্যে কাজে লাগানো হচ্ছে গ্রামীণ ডাক সহায়কদেরও। চিঠিপত্র তো রয়েছেই, পাশাপাশি বিভিন্ন প্রকল্প ও নানা স্কিম সম্পর্কেও আমজনতাকে অবহিত করবেন তাঁরা।