Bartaman Patrika
পুজো ২০২৪
 

শারদ আরাধনায় এবারও সেজে উঠছে বনেদিবাড়ির ঠাকুরদালান

বাপ্পাদিত্য রায়চৌধুরী, কলকাতা: বারোয়ারি পুজোর আধুনিকতা আর চাকচিক্য হয়তো নেই। কিন্তু ঐতিহ্য ও বাঙালিয়ানার মিশেলে শহরের বনেদি বাড়িগুলিতে শারদোৎসবের আ঩মেজই আলাদা। তা যতটা রাজকীয়, ততটাই রীতি-নিয়মে আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধা। অথচ আন্তরিকতা আর উন্মাদনায় বিন্দুমাত্র খামতি নেই। এবারও কলকাতার প্রাচীন পরিবারগুলিতে পুজোকে ঘিরে জৌলুসের পরম্পরা অটুট।   
মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীরের থেকে জায়গীর পাওয়ার পর লক্ষ্মীকান্ত গঙ্গোপাধ্যায় ১৬১০ সালে দুর্গাপুজো শুরু করেন বড়িশা গ্রামে। সেই শুরু সাবর্ণ রায় চৌধুরীদের পুজো। এখন মোট আট জায়গায় এই পরিবার দুর্গাপুজো করে। সাবর্ণ রায় চৌধুরী পরিবার পরিষদের সম্পাদক দেবর্ষি রায় চৌধুরী জানান, তাঁদের পরিবারের পুজোগুলিতে শাক্ত, শৈব্য ও বৈষ্ণব মতে মিলেমিশে ত্রিধারা সঙ্গম পুজো হয়। ১৬৬০ সালে বিদ্যাধর রায় চৌধুরী একটি কষ্টিপাথর থেকে শ্যামরাই, বুড়ো শিব এবং সিদ্ধেশ্বরী কালী গড়েছিলেন। এরপর থেকেই শুরু হয় ত্রিধারা সঙ্গম পুজো। যেমন বড়বাড়ি, মেজবাড়ি ও নিমতায় ঘোড়ামুখো সিংহ থাকে। নিমতায় শুধু নিরামিষ ভোগ হয়। বাকি সব বাড়িতে আমিষ ভোগ। তিন চালার প্রতিমার চালচিত্রে দশমহাবিদ্যা ও রাধাকৃষ্ণ থাকে। অষ্টমী ও নবমীতে উপদেবতা ও অপদেবতাদের জন্য মাসকলাই, ঘি আর দই দিয়ে বিশেষ ‘মাসভক্তবলি’ ভোগ দেওয়া হয়। 
রাজা নবকৃষ্ণ দেবের শোভাবাজার রাজবাড়ির দুর্গাপুজোয় পায়ের ধুলো পড়েছে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, কেশবচন্দ্র সেনের মতো ব্যক্তিত্বের। আসতেন ওয়ারেন হেস্টিংস, লর্ড ক্লাইভও। পরিবারের সদস্য তাপস বসুর কথায়, ‘আমাদের কাঠামো পুজো হয় রথযাত্রার দিন। প্রতিমার মুখের আদলের কোনও পরিবর্তন নেই।  বোধন শুরু হয় পুজোর ১৪ দিন আগে। এখানে মা দুর্গাকে ব্রাহ্মণী রূপে পুজো করা হয়। ভোগ হিসেবে দেওয়া হয় আতপ চাল, কাঁচা দুধ এবং ফলমূল। রাতে হয় সাত-আট রকমের মিঠাই ভোগ। থাকে নিমকি, গজা সহ একাধিক শুকনো মিষ্টি। ঘট নাড়িয়ে দেওয়ার আগে বাড়ির কেউই প্রতিমা ছুঁতে পারেন না।  নবমীতে ছাঁচি কুমড়ো, আখ এবং দুটো মাগুর মাছ বলি হয়। বিসর্জনের পর বাড়ির সদস্যরা সিদ্ধি এবং মিষ্টি খান।’ 
বাগবাজার হালদার বাড়ির পুজোর বিষয়ে কথিত আছে, ১৫৬০ সালে তৎকালীন চন্দননগর নিবাসী জমিদার কৃষ্ণপ্রসাদ হালদার এক স্বপ্নাদেশ পান, ওড়িশার সাহেবপুরে প্রায় ১৪ ফুট মাটির নীচে অধিষ্ঠান করছেন মহিষমর্দিনী দুর্গা। সঠিক স্থানে মাটি খুঁড়ে কষ্টি পাথরের  মূর্তির সন্ধান মেলে। বিগ্রহটি ছিল খুঁতহীন। পাথরের এই মূর্তিটির উচ্চতা ২ ফুট। ওজন ২৫ কিলো। পরে ব্যবসায়িক কারণে চন্দননগর ছেড়ে বাগবাজারে চলে আসেন হালদাররা। পুজো শুরু হয় এখানে। পরিবারের কর্তা দেবাশিস হালদারের কথায়, ‘আমাদের বাড়িতে মা আসেন পুজো নিতে ও আশীর্বাদ দিতে। পুজোর ষষ্ঠী এবং দশমী এই বাড়ির সকলে আমিষ খান। বাড়ির মেয়েরা ষষ্ঠীর দিন মৎস্যমুখ করে দেবী বরণ করেন। নিত্য ভোগে মাকে প্রথমে দেওয়া হয় লেবুর শরবত। ষষ্ঠীর দিন হয় পোলাও। সপ্তমী, অষ্টমী ও নবমীতে হয় খিচুড়ি ভোগ। প্রতিদিন সকালে মায়ের ভোগের সঙ্গে থাকে পাঁচরকম ভাজা, পায়েস মিষ্টি। রাতে নানারকম ব্যাঞ্জন, সাথে ঘিয়ে ভাজা লুচি। মহাষ্টমীর দিন থাকে বড় বড় চন্দ্রপুলী, গোটা ফল, শুকনো মিষ্টির পদ। 
জানবাজারে রানি রাসমণির পুজোকে ঘিরে প্রতি বছরই থাকে উন্মাদনা। রানিমার শ্বশুরমশাই বাবু প্রীতিরাম দাস ১৭৯০ সালে এই পুজোর প্রচলন করেছিলেন। ১৮৬৪ সালে পুজোর সময় এখানে অবস্থানকালে সখী বেশে শ্রীরামকৃষ্ণ মা’কে চামরব্যঞ্জন করেছিলেন। সেইসময় মথুরবাবুও তাঁকে চিনতে পারেননি। এই পুজোর দায়িত্বে থাকা প্রসূন হাজরা বলেন, এখানে প্রতিমার মুখ ছাঁচে নয়, হাতে তৈরি হয়। বীরভূমের আমোদপুরের চিত্রকর পরিবার বংশপরম্পরায় প্রতিমা তৈরি করেন। পুজোর তিনদিনই এখানে কুমারীপুজো হয়। 
অস্ত্রপুজো দিয়ে শুরু হল ঝাড়গ্রাম রাজ পরিবারের দেবীদুর্গার আরাধনা 

ঝাড়গ্ৰামের মল্লদেব রাজ পরিবারে অস্ত্রপুজোর মধ্যে দিয়ে দুর্গাপুজো শুরু হল। আগামী বিজয়া দশমী পর্যন্ত দুর্গামন্দিরে পুজো, হোম ও চণ্ডীপাঠ হবে। দেবী দুর্গাকে এখানে পটে পূজা করা হয়। আগেকার জৌলুস হারালেও পুজোয় নিয়মরক্ষার ত্রুটি নেই
বিশদ

পনেরো দিন আগেই দুর্গাপুজো শুরু হয় দাদাঠাকুর শরৎ পণ্ডিতের মামাবাড়িতে

নলহাটির সিমলান্দি গ্রামের ভট্টাচার্য বাড়িতে বৃহস্পতিবার কৃষ্ণনবমী তিথি থেকেই শুরু হয়ে গেল দুর্গাপুজো। এই বাড়ির ইটকাঠজুড়ে রয়েছে সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র পণ্ডিতের স্মৃতি। গোটা বাংলায় যিনি ‘দাদাঠাকুর’ নামে পরিচিত
বিশদ

‘পার্বণপ্রিয় বাঙালি’ থিম তুলে ধরছে শুশুনিয়া সর্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটি

কথায় আছে, বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ। উৎসব ও আমোদপ্রিয় বাঙালির সঙ্গে জড়িয়ে থাকা ওই ভাবনাকেই থিমের মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলতে চলেছে শুশুনিয়া সর্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটি। বাঁকুড়ায় বেড়াতে এসে শুশুনিয়া পাহাড় ঘুরে দেখেননি এমন ভ্রমণপিপাসু খুঁজে পাওয়া মুশকিল।
বিশদ

রায়বাড়িতে দেবী এসেছিলেন জল খেতে ৫৫০ বছরের পুজো শান্তিপুরের ঐতিহ্য

প্রায় সাড়ে ৫০০ বছর আগের কথা। ভাদ্রের শেষ অথবা আশ্বিনের শুরু। গরমের মারাত্মক দাপট। বাড়ির কর্ত্রী ঘরের কাজ সারছিলেন। হঠাৎ রাস্তা থেকে লালপাড় শাড়ি পরিহিতা এক মহিলা ঢুকে এলেন ঘরের ভিতর— আমায় একটু জল দিবি মা
বিশদ

আন্দুলের দত্ত চৌধুরীদের পুজো: দেবীপক্ষে বাড়ির অবিবাহিত মেয়েদেরও পরতে হয় শাঁখা

দেবীপক্ষ শুরু হলেই বাড়ির অবিবাহিত মেয়েরাও হাতে শাঁখা পরেন। কারণ এই বাড়িতে দুর্গা পূজিতা ঘরের মেয়ে হিসেবে। পুরীর বিখ্যাত জিভেগজা ছাড়া এখানে তাঁর ভোগ অসম্পূর্ণ। বাংলার প্রাচীন বনেদি বাড়িগুলোর মধ্যে অন্যতম হাওড়ার আন্দুলের দত্ত চৌধুরীদের বাড়ি। বিশদ

খড়দহের ক্ষেত্রপাল ঠাকুরবাড়ি: এলোচুল-লালপাড় শাড়ি পরা রূপ দেখে সংজ্ঞা হারান জামাই

এলোচুল, লালপাড় সাদা শাড়ি, কপালজুড়ে সিঁদুর, হাতে ও গলায় রুদ্রাক্ষের মালা, পায়ে নূপুর। সে রূপ দেখে অজ্ঞান হয়ে পড়েন বাড়িতে আসা নতুন জামাই। এরকম ঘটনা একটি নয়, এখনও মধ্যরাতে নূপুরের আওয়াজ শোনা যায় খড়দহের ক্ষেত্রপাল ঠাকুর বাড়িতে। বিশদ

হরিপাল বন্দিপুর গ্রামে পুজো পান জগদ্ধাত্রী রূপের চার হাতের দুর্গার

এখানে দুর্গার জগদ্ধাত্রী রূপ। তাঁর চার হাত। বয়স হল প্রায় ৩৫০ বছর। হরিপালের বন্দিপুর রায়বাড়ির এই দুর্গার সঙ্গে যোগ রয়েছে রাজস্থানের। 
এই পরিবার রাজস্থানের লক্ষণ সিংহের বংশধর। সম্রাট জাহাঙ্গীরের আমলে লক্ষণ সিংহের পুত্র রাঘব রাম সিংহ বাংলায় নিয়ে আসেন নাড়ুগোপাল ও শালগ্রাম শিলা। বিশদ

একবার অভিমান করে উদয়নারায়ণপুরের মুখোপাধ্যায় পরিবারের পুজো নেননি দেবী

মা তোমার পুজোর দিনগুলিতে নানা উপাচার আর জোগাড় করতে করতেই সময় চলে যায়। ভালো শাড়ি, গয়না পরার ফুরসত পাই না। দশমীর দিন মাকে বিদায় জানানোর আগে উমার কানে এ কথাই বলেছিলেন উদয়নারায়ণপুরের কুরচি গ্রামের মুখোপাধ্যায় পরিবারের গিন্নিরা। বিশদ

নেতড়ার চক্রবর্তী বাড়ির পুজোর সঙ্গে জড়িয়ে বিদেশি পণ্য বর্জনের ইতিহাসও

দেবীকে পরানো হতো বিদেশি রেশমি শাড়ি। কয়েকবছর বাদে ১৯০৭-’০৮ সালে স্বদেশী আন্দোলন তুঙ্গে। দেশজুড়ে বিদেশি পণ্য বর্জন শুরু হল। আন্দোলনে নামল রামব্রহ্ম চক্রবর্তীর পরিবারও। তখন রেশমি শাড়ির পরিবর্তে দুর্গার গায়ে উঠল মাটির সাজ। বিশদ

ফলতা বঙ্গনগরের সরকার বাড়ি: রাতে পায়চারি করেন দুর্গা, চণ্ডীমণ্ডপে তখন জ্বলে না আলো, প্রবেশও নিষেধ

ফলতার বঙ্গনগরের সরকার বাড়ির দুর্গার বয়স চারশো বছর। পুজোর সময় এলাকার বহু মানুষ দুর্গার কাছে মানত করেন। বিশ্বাস, সকলের ইচ্ছাপূরণ করেন দেবী। সরকারদের জমিদারি শুরুর নেপথ্যে দুর্গারই প্রভাব। বিশদ

বসিরহাটে ইটিন্ডার দে বাড়িতে চারদিনই ফল-বলি দেওয়া হয়

২৫১ বছরে পড়ল বসিরহাটের ইটিন্ডার দে বাড়ির দুর্গাপুজো। প্রতিবছর ধুমধাম করেই পুজো হয় এই দে বাড়িতে। কর্মসূত্রে দেশ-বিদেশে থাকা পরিবারের সদস্যরা এই সময় বাড়িতে আসেন। রীতি মেনে জন্মাষ্টমীর দিনে কাঠামো বেঁধে প্রতিমা তৈরির কাজ শুরু হয়। বিশদ

শ্যামনগরের বড় বাড়িতে বিসর্জনের আগে ওড়ে নীলকণ্ঠ পাখি

নবাবি আমলে শুরু হওয়া শ্যামনগরের ব্যানার্জি পাড়ার বড় বাড়ির পুজো ৩৩১ বছরে পড়ল। এই পূজোর সূচনা করেছিলেন বারো ভূঁইয়ার এক ভূঁইয়া নক্ষত্র রায়। কিছু দিন আগে পর্যন্ত ঠাকুর দালানে একচালায় প্রতিমা তৈরি হতো। পুজো হতো জাঁকজমক করে। বিশদ

সুরুলের দুই রাজ পারিবারে দুর্গাকে গয়না, শাড়ি পরান বাড়ির সদস্যরাই

বোলপুরের সুরুলের জমিদারবাড়ির দুর্গাপুজো গোটা বীরভূমবাসীর কাছেই প্রধান আকর্ষণের। জমিদারবাড়ির দু’টি দুর্গাপুজোতেই লেগে থাকে রাজপরিবারের জাঁকজমক। পুজো ক’টাদিন গোটা দালানবাড়িতেই লাগানো হয় সেই পুরনো দিনের ঝাড় লণ্ঠন।
বিশদ

26th  September, 2024
পামপাতা ও নারকেলের ছোবড়া দিয়ে ১৮ ইঞ্চির দেবী দুর্গার প্রতিমা, অপরূপ সৃষ্টিকর্ম ইসলামপুরের সন্দীপের

তাঁর হাতের জাদুতে রয়েছে শিল্পের ছোঁয়া।  সৃজনশীলতা ও নান্দনিক চেতনার ছোঁয়ায় যেন জড় বস্তুতেও প্রাণ ফুটে ওঠে। শৈল্পিক গুণে পাম পাতা, কাগজ-নারকেলের ছোবড়ায় সেজে ওঠে দেবী দুর্গা থেকে মনীষীদের নানা মূর্তি।
বিশদ

26th  September, 2024
একনজরে
গত মরশুমে মোহন বাগান সুপার জায়ান্টের লিগ-শিল্ড জয়ের অন্যতম কারিগর ছিলেন দিমিত্রি পেত্রাতোস। ১০টি গোলের পাশাপাশি সাতটি অ্যাসিস্ট ছিল তাঁর নামের পাশে। চলতি মরশুমে অবশ্য এখনও চেনা ছন্দের ধারেকাছে নেই অজি তারকা ...

গলায় ধারালো অস্ত্রের কোপ বসিয়ে নৃশংসভাবে এক যুবককে খুন করার অভিযোগ উঠেছে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে, কোচবিহার জেলার মেখলিগঞ্জ ব্লকের জামালদহ গ্রাম পঞ্চায়েতে। পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতের নাম অশ্বনী বর্মন (৩১)। ...

মহম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে নতুন সরকার আসার পরে বাংলাদেশে তীব্র ভারত বিরোধী মনোভাব দেখা গিয়েছে। ভারত থেকে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাতটি রাজ্য ‘সেভেন সিস্টার্স’ বিচ্ছিন্ন করার জিগির দিচ্ছে সে দেশের কট্টরপন্থরী। ...

ভারত ও বাংলাদেশের সীমানা মিলিয়ে গিয়েছে জলের তলায়। কোথাও পদ্মা, কোথাও পদ্মার শাখা নদীতে জল বেড়ে যাওয়ায় চর ডুবে গিয়েছে। ফলে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যবর্তী ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব পর্যটন দিবস
১৭৬০ - মীর কাশিম মীর জাফরকে গদিচ্যুত করে বাংলার নবাব হন এবং বর্ধমান, মেদিনীপুর ও চট্টগ্রাম জেলা কোম্পানির হাতে তুলে দেন
 ১৮৩৩ -  বিশ্বপথিক রাজা রামমোহন রায়ের মৃত্যু
১৯৪৯  -  বেইজিংকে আনুষ্ঠানিকভাবে চীনের রাজধানী হিসাবে ঘোষণা করা হয়
১৯৫৮ - ভারতীয় হিসাবে প্রথম মিহির সেন ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রম করেন
১৯০৭ - বিপ্লবী শহিদ ভগৎ সিংয়ের জন্ম
১৯৩২ -  ভারতীয় চিত্রপরিচালক যশ চোপড়ার জন্ম
১৯৮০  -  বিশ্ব পর্যটন দিবস পালিত হয়ে আসছে
১৯৯৮ - জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল (google)এর যাত্রা শুরু
২০০৮ -  বিশিষ্ট ভারতীয় সঙ্গীতশিল্পী মহেন্দ্র কাপুরের মৃত্যু
২০২৩ – বিশিষ্ট চিত্রগ্রাহক সৌম্যেন্দু রায়ের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৮৩ টাকা ৮৪.৫৭ টাকা
পাউন্ড ১০৯.৮৬ টাকা ১১৩.৪৫ টাকা
ইউরো ৯১.৬৭ টাকা ৯৪.৮৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৫,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,১০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,৩৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯১,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯১,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১১ আশ্বিন, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪। দশমী ১৯/৩৮ দিবা ১/২১। পুষ্যা নক্ষত্র ৪৯/৩৮ রাত্রি ১/২১। সূর্যোদয় ৫/৩০/২৫, সূর্যাস্ত ৫/২৪/৫৮। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/১৭ মধ্যে পুনঃ ৭/৫ গতে ৯/২৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৩ গতে ৩/৪ মধ্যে পুনঃ ৩/৫০ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/১৪ গতে ৯/২৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫২ গতে ৩/৬ মধ্যে পুনঃ ৩/৫০ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৯ গতে ১১/২৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৬ গতে ৯/৫৭ মধ্যে। 
১০ আশ্বিন, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪। দশমী অপরাহ্ন ৪/২৬। পুষ্যা নক্ষত্র শেষরাত্রি ৪/৫৪। সূর্যোদয় ৫/৩০, সূর্যাস্ত ৫/২৭। অমৃতযোগ দিবা ৬/২২ মধ্যে ও ৭/৮ গতে ৯/২৭ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ২/৫১ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৫/২৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫৯ গতে ৯/১৮ মধ্যে ও ১১/৪৮ গতে ৩/৮ মধ্যে ও ৩/৫৭ গতে ৫/৩০ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৯ গতে ১১/২৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৮ গতে ৯/৫৮ মধ্যে। 
২৩ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
তিস্তার জলে বিপর্যস্ত জলপাইগুড়ির বোয়ালমারির নন্দনপুর
জলপাইগুড়ির বোয়ালমারির নন্দনপুরে তিস্তার জল ঢুকছে। এর জেরে বাহিরের চর ...বিশদ

11:54:00 PM

সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসককে নিগ্রহের অভিযোগ, কর্মবিরতির ডাক জুনিয়র চিকিৎসকদের
সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসককে নিগ্রহের অভিযোগ উঠল। ...বিশদ

11:44:00 PM

গজলডোবা ব্যারেজ থেকে ২ লক্ষ কিউসেকের বেশি জল ছাড়া হল
সিকিমে প্রবল বৃষ্টি। কালিঝোরা ড্যাম থেকে ছাড়া হচ্ছে জল। গজলডোবা ...বিশদ

11:41:55 PM

প্রবল বৃষ্টিতে জলমগ্ন নেপালের কাঠমাণ্ডু

11:03:00 PM

ভারী বৃষ্টির জেরে মধ্যপ্রদেশের উজ্জয়িনীতে দেওয়াল ভেঙে বিপত্তি, মৃত ২, আহত ৩

10:40:00 PM

কোচবিহারের বক্সিরহাটে বেআইনি কয়লা বোঝাই ২টি গাড়ি আটক, গ্রেপ্তার চালকরা

10:04:00 PM