Bartaman Patrika
পুজো ২০২৪
 

খড়দহের ক্ষেত্রপাল ঠাকুরবাড়ি: এলোচুল-লালপাড় শাড়ি পরা রূপ দেখে সংজ্ঞা হারান জামাই

বিশ্বজিৎ মাইতি,  বরানগর: এলোচুল, লালপাড় সাদা শাড়ি, কপালজুড়ে সিঁদুর, হাতে ও গলায় রুদ্রাক্ষের মালা, পায়ে নূপুর। সে রূপ দেখে অজ্ঞান হয়ে পড়েন বাড়িতে আসা নতুন জামাই। এরকম ঘটনা একটি নয়, এখনও মধ্যরাতে নূপুরের আওয়াজ শোনা যায় খড়দহের ক্ষেত্রপাল ঠাকুর বাড়িতে। তখন সুগন্ধে ভরে আশপাশ। প্রাচীন এই পুজো ঘিরে বহু বিশ্বাস, বহু মিথ খড়দহের বাতাসে উড়ে বেড়ায়। রীতি অনুযায়ী, পুজোর কয়েক দিন কুলদেবতা ক্ষেত্রপাল শিব, নারায়ণ, জগদ্ধাত্রী, গোপাল, চণ্ডী শয়নে যান না। দশমীর ঘট বিসর্জনের আগে পর্যন্ত দাঁড়িয়ে থাকেন। দুর্গার নিরঞ্জনের পর তাঁরা নিজেদের সিংহাসনে যান ঘুমোতে। 
শান্তিপুরের বাবলা গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন নিধুরাম ভট্টাচার্য ও ভৃগুরাম ভট্টাচার্য। তাঁরা দুই ভাই। তন্ত্র সাধনা করতেন। শোনা যায়, অলৌকিক শক্তির অধিকারী ছিলেন তাঁরা। দু’জনে শূন্যমার্গে বিচরণ করতে সক্ষম ছিলেন। শূন্যে ভেসে খড়দহের নাথুপাল শ্মশান ঘাটে গঙ্গায় যেতেন স্নান করতে। একদিন রাধাকান্ত মন্দিরের প্রধান কামদেব পণ্ডিত দুই তান্ত্রিককে খড়দহে বসবাসের অনুরোধ করেন। তারপর তাঁরা সাত কাহন কড়ি দিয়ে জমি কেনেন। হোগলা, বাঁশ ও খড় দিয়ে বাড়ি তৈরি করে শুরু করেন বসবাস। সেই গৃহেই শুরু জগজ্জননীর আরাধনা। ধীরে ধীরে হয় স্থায়ী দুর্গাদালান ও বাড়ি। পুজোর সেই প্রাচীন রীতি আজও চলছে। 
প্রতিপদে চণ্ডী ঘট তুলে দুর্গাদালানে দুর্গার আরাধনা শুরু হয়। পঞ্চমীতে বেলতলায় অধিষ্ঠান করেন দেবী। ষষ্ঠীর সন্ধ্যায় আসেন দুর্গাদালানে। সপ্তমী থেকে মণ্ডপে শুরু হয় আরাধনা। দশমীতে বিসর্জন। প্রতিপদের দিন থেকেই অন্নভোগ দেওয়া শুরু হয়। খিচুড়ি, পাঁচ রকম ভাজা, শুক্তো, ডাল, নানা ধরনের তরকারি, পায়সান্ন, মিষ্টান্ন দেওয়া হয়। রাতে শীতল ভোগ। থাকে লুচি, সুজি, একাধিক তরকারি, রাবড়ি, কাঁচা দুধ ও রকমারি মিষ্টি। সপ্তমী, অষ্টমী ও নবমীর দুপুরে এর পাশাপাশি থাকে পোলাও, ধোঁকা, মুগের ঘণ্ট, মালপোয়া, দই সহ একাধিক স্পেশাল পদ। দশমীতে পান্তা ভোগ। নবমীর রাতে ভাত, কচুশাক, ভাজা, ডাল, তরকারি, অম্বল, পায়েস রান্না করে তুলে রাখা হয়। দশমীতে দেওয়া হয় তা। ভোগ নিরামিষ। কিন্তু মহিষাসুর ও সিংহের জন্য পোনা মাছের কালিয়া বা ঝাল দেওয়া প্রতিদিন। দুর্গাকে রুপোর পানদানিতে সাজিয়ে দেওয়া হয় স্পেশাল পান। তা কর্পূর ও এলাচ দিয়ে সাজা। পাত্রে আলাদা করে রাখা থাকে সুপুরি, জয়িত্রী ও কাবাব চিনি।
ভট্টাচার্য পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, দুর্গার পুজো হয় কালিকাপুরাণ মতে। আগে মহিষ ও ছাগ বলি হতো। বহুদিন তা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। বর্তমানে চাল কুমড়ো, আখ, শসা বলি হয়। দুর্গাদালান লাগোয়া দুর্গার পাকশালা, সেখানে ব্রাহ্মণরাই রান্না করেন। এই পরিবারের বর্ষীয়ান সদস্য আশিসকুমার ভট্টাচার্য বলেন, ‘আমাদের পুজো প্রায় সাতশো বছরের প্রাচীন। প্রতি মুহূর্তে মায়ের উপস্থিতি আমরা অনুভব করি। মা জীবন্ত। তিনি কত রূপে যে দেখা দিয়েছেন তার কোনও ঠিক নেই। প্রতিবছর বহু মানুষ মানত পূরণ হওয়ায় মায়ের কাছে আসেন। মা মৃন্ময়ী নয় চিন্ময়ী।’
অস্ত্রপুজো দিয়ে শুরু হল ঝাড়গ্রাম রাজ পরিবারের দেবীদুর্গার আরাধনা 

ঝাড়গ্ৰামের মল্লদেব রাজ পরিবারে অস্ত্রপুজোর মধ্যে দিয়ে দুর্গাপুজো শুরু হল। আগামী বিজয়া দশমী পর্যন্ত দুর্গামন্দিরে পুজো, হোম ও চণ্ডীপাঠ হবে। দেবী দুর্গাকে এখানে পটে পূজা করা হয়। আগেকার জৌলুস হারালেও পুজোয় নিয়মরক্ষার ত্রুটি নেই
বিশদ

পনেরো দিন আগেই দুর্গাপুজো শুরু হয় দাদাঠাকুর শরৎ পণ্ডিতের মামাবাড়িতে

নলহাটির সিমলান্দি গ্রামের ভট্টাচার্য বাড়িতে বৃহস্পতিবার কৃষ্ণনবমী তিথি থেকেই শুরু হয়ে গেল দুর্গাপুজো। এই বাড়ির ইটকাঠজুড়ে রয়েছে সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র পণ্ডিতের স্মৃতি। গোটা বাংলায় যিনি ‘দাদাঠাকুর’ নামে পরিচিত
বিশদ

‘পার্বণপ্রিয় বাঙালি’ থিম তুলে ধরছে শুশুনিয়া সর্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটি

কথায় আছে, বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ। উৎসব ও আমোদপ্রিয় বাঙালির সঙ্গে জড়িয়ে থাকা ওই ভাবনাকেই থিমের মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলতে চলেছে শুশুনিয়া সর্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটি। বাঁকুড়ায় বেড়াতে এসে শুশুনিয়া পাহাড় ঘুরে দেখেননি এমন ভ্রমণপিপাসু খুঁজে পাওয়া মুশকিল।
বিশদ

রায়বাড়িতে দেবী এসেছিলেন জল খেতে ৫৫০ বছরের পুজো শান্তিপুরের ঐতিহ্য

প্রায় সাড়ে ৫০০ বছর আগের কথা। ভাদ্রের শেষ অথবা আশ্বিনের শুরু। গরমের মারাত্মক দাপট। বাড়ির কর্ত্রী ঘরের কাজ সারছিলেন। হঠাৎ রাস্তা থেকে লালপাড় শাড়ি পরিহিতা এক মহিলা ঢুকে এলেন ঘরের ভিতর— আমায় একটু জল দিবি মা
বিশদ

আন্দুলের দত্ত চৌধুরীদের পুজো: দেবীপক্ষে বাড়ির অবিবাহিত মেয়েদেরও পরতে হয় শাঁখা

দেবীপক্ষ শুরু হলেই বাড়ির অবিবাহিত মেয়েরাও হাতে শাঁখা পরেন। কারণ এই বাড়িতে দুর্গা পূজিতা ঘরের মেয়ে হিসেবে। পুরীর বিখ্যাত জিভেগজা ছাড়া এখানে তাঁর ভোগ অসম্পূর্ণ। বাংলার প্রাচীন বনেদি বাড়িগুলোর মধ্যে অন্যতম হাওড়ার আন্দুলের দত্ত চৌধুরীদের বাড়ি। বিশদ

শারদ আরাধনায় এবারও সেজে উঠছে বনেদিবাড়ির ঠাকুরদালান

বারোয়ারি পুজোর আধুনিকতা আর চাকচিক্য হয়তো নেই। কিন্তু ঐতিহ্য ও বাঙালিয়ানার মিশেলে শহরের বনেদি বাড়িগুলিতে শারদোৎসবের আ঩মেজই আলাদা। তা যতটা রাজকীয়, ততটাই রীতি-নিয়মে আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধা। বিশদ

হরিপাল বন্দিপুর গ্রামে পুজো পান জগদ্ধাত্রী রূপের চার হাতের দুর্গার

এখানে দুর্গার জগদ্ধাত্রী রূপ। তাঁর চার হাত। বয়স হল প্রায় ৩৫০ বছর। হরিপালের বন্দিপুর রায়বাড়ির এই দুর্গার সঙ্গে যোগ রয়েছে রাজস্থানের। 
এই পরিবার রাজস্থানের লক্ষণ সিংহের বংশধর। সম্রাট জাহাঙ্গীরের আমলে লক্ষণ সিংহের পুত্র রাঘব রাম সিংহ বাংলায় নিয়ে আসেন নাড়ুগোপাল ও শালগ্রাম শিলা। বিশদ

একবার অভিমান করে উদয়নারায়ণপুরের মুখোপাধ্যায় পরিবারের পুজো নেননি দেবী

মা তোমার পুজোর দিনগুলিতে নানা উপাচার আর জোগাড় করতে করতেই সময় চলে যায়। ভালো শাড়ি, গয়না পরার ফুরসত পাই না। দশমীর দিন মাকে বিদায় জানানোর আগে উমার কানে এ কথাই বলেছিলেন উদয়নারায়ণপুরের কুরচি গ্রামের মুখোপাধ্যায় পরিবারের গিন্নিরা। বিশদ

নেতড়ার চক্রবর্তী বাড়ির পুজোর সঙ্গে জড়িয়ে বিদেশি পণ্য বর্জনের ইতিহাসও

দেবীকে পরানো হতো বিদেশি রেশমি শাড়ি। কয়েকবছর বাদে ১৯০৭-’০৮ সালে স্বদেশী আন্দোলন তুঙ্গে। দেশজুড়ে বিদেশি পণ্য বর্জন শুরু হল। আন্দোলনে নামল রামব্রহ্ম চক্রবর্তীর পরিবারও। তখন রেশমি শাড়ির পরিবর্তে দুর্গার গায়ে উঠল মাটির সাজ। বিশদ

ফলতা বঙ্গনগরের সরকার বাড়ি: রাতে পায়চারি করেন দুর্গা, চণ্ডীমণ্ডপে তখন জ্বলে না আলো, প্রবেশও নিষেধ

ফলতার বঙ্গনগরের সরকার বাড়ির দুর্গার বয়স চারশো বছর। পুজোর সময় এলাকার বহু মানুষ দুর্গার কাছে মানত করেন। বিশ্বাস, সকলের ইচ্ছাপূরণ করেন দেবী। সরকারদের জমিদারি শুরুর নেপথ্যে দুর্গারই প্রভাব। বিশদ

বসিরহাটে ইটিন্ডার দে বাড়িতে চারদিনই ফল-বলি দেওয়া হয়

২৫১ বছরে পড়ল বসিরহাটের ইটিন্ডার দে বাড়ির দুর্গাপুজো। প্রতিবছর ধুমধাম করেই পুজো হয় এই দে বাড়িতে। কর্মসূত্রে দেশ-বিদেশে থাকা পরিবারের সদস্যরা এই সময় বাড়িতে আসেন। রীতি মেনে জন্মাষ্টমীর দিনে কাঠামো বেঁধে প্রতিমা তৈরির কাজ শুরু হয়। বিশদ

শ্যামনগরের বড় বাড়িতে বিসর্জনের আগে ওড়ে নীলকণ্ঠ পাখি

নবাবি আমলে শুরু হওয়া শ্যামনগরের ব্যানার্জি পাড়ার বড় বাড়ির পুজো ৩৩১ বছরে পড়ল। এই পূজোর সূচনা করেছিলেন বারো ভূঁইয়ার এক ভূঁইয়া নক্ষত্র রায়। কিছু দিন আগে পর্যন্ত ঠাকুর দালানে একচালায় প্রতিমা তৈরি হতো। পুজো হতো জাঁকজমক করে। বিশদ

সুরুলের দুই রাজ পারিবারে দুর্গাকে গয়না, শাড়ি পরান বাড়ির সদস্যরাই

বোলপুরের সুরুলের জমিদারবাড়ির দুর্গাপুজো গোটা বীরভূমবাসীর কাছেই প্রধান আকর্ষণের। জমিদারবাড়ির দু’টি দুর্গাপুজোতেই লেগে থাকে রাজপরিবারের জাঁকজমক। পুজো ক’টাদিন গোটা দালানবাড়িতেই লাগানো হয় সেই পুরনো দিনের ঝাড় লণ্ঠন।
বিশদ

26th  September, 2024
পামপাতা ও নারকেলের ছোবড়া দিয়ে ১৮ ইঞ্চির দেবী দুর্গার প্রতিমা, অপরূপ সৃষ্টিকর্ম ইসলামপুরের সন্দীপের

তাঁর হাতের জাদুতে রয়েছে শিল্পের ছোঁয়া।  সৃজনশীলতা ও নান্দনিক চেতনার ছোঁয়ায় যেন জড় বস্তুতেও প্রাণ ফুটে ওঠে। শৈল্পিক গুণে পাম পাতা, কাগজ-নারকেলের ছোবড়ায় সেজে ওঠে দেবী দুর্গা থেকে মনীষীদের নানা মূর্তি।
বিশদ

26th  September, 2024
একনজরে
মহম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে নতুন সরকার আসার পরে বাংলাদেশে তীব্র ভারত বিরোধী মনোভাব দেখা গিয়েছে। ভারত থেকে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাতটি রাজ্য ‘সেভেন সিস্টার্স’ বিচ্ছিন্ন করার জিগির দিচ্ছে সে দেশের কট্টরপন্থরী। ...

দলের সাংগঠনিক অবস্থা এবং আগামীদিনের কর্মসূচি নিয়ে এক ঘণ্টার উপর আলোচনা করলেন তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি ও সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার বিকেলে ...

গাজার পর এবার লেবানন। হামাসের মতোই হিজবুল্লাকে ‘শেষ’ করতে তৎপর ইজরায়েল। এই আবহে গত সপ্তাহ থেকে লেবাননে হিজবুল্লার ঘাঁটি লক্ষ্য করে একের এক হামলা চালাতে শুরু করে বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর দেশ। ইতিমধ্যেই শিশু সহ মৃত্যু হয়েছে কমপক্ষে ৬০০ জনের। ...

বুধবারের পর বৃহস্পতিবারও শহরে নতুন রেকর্ড গড়ল সোনার দর। তা পেরিয়ে গেল ৭৬ হাজারের সীমা। ওয়েস্ট বেঙ্গল বুলিয়ান মার্চেন্টস অ্যান্ড জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের তথ্য অনুযায়ী এদিন ‘৯৯৯’ বিশুদ্ধতার ২৪ ক্যারেট ১০ গ্রাম সোনার দাম ছিল ৭৬ হাজার ১০০ টাকা। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব পর্যটন দিবস
১৭৬০ - মীর কাশিম মীর জাফরকে গদিচ্যুত করে বাংলার নবাব হন এবং বর্ধমান, মেদিনীপুর ও চট্টগ্রাম জেলা কোম্পানির হাতে তুলে দেন
 ১৮৩৩ -  বিশ্বপথিক রাজা রামমোহন রায়ের মৃত্যু
১৯৪৯  -  বেইজিংকে আনুষ্ঠানিকভাবে চীনের রাজধানী হিসাবে ঘোষণা করা হয়
১৯৫৮ - ভারতীয় হিসাবে প্রথম মিহির সেন ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রম করেন
১৯০৭ - বিপ্লবী শহিদ ভগৎ সিংয়ের জন্ম
১৯৩২ -  ভারতীয় চিত্রপরিচালক যশ চোপড়ার জন্ম
১৯৮০  -  বিশ্ব পর্যটন দিবস পালিত হয়ে আসছে
১৯৯৮ - জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল (google)এর যাত্রা শুরু
২০০৮ -  বিশিষ্ট ভারতীয় সঙ্গীতশিল্পী মহেন্দ্র কাপুরের মৃত্যু
২০২৩ – বিশিষ্ট চিত্রগ্রাহক সৌম্যেন্দু রায়ের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৮৩ টাকা ৮৪.৫৭ টাকা
পাউন্ড ১০৯.৮৬ টাকা ১১৩.৪৫ টাকা
ইউরো ৯১.৬৭ টাকা ৯৪.৮৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৫,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,১০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,৩৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯১,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯১,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১১ আশ্বিন, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪। দশমী ১৯/৩৮ দিবা ১/২১। পুষ্যা নক্ষত্র ৪৯/৩৮ রাত্রি ১/২১। সূর্যোদয় ৫/৩০/২৫, সূর্যাস্ত ৫/২৪/৫৮। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/১৭ মধ্যে পুনঃ ৭/৫ গতে ৯/২৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৩ গতে ৩/৪ মধ্যে পুনঃ ৩/৫০ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/১৪ গতে ৯/২৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫২ গতে ৩/৬ মধ্যে পুনঃ ৩/৫০ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৯ গতে ১১/২৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৬ গতে ৯/৫৭ মধ্যে। 
১০ আশ্বিন, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪। দশমী অপরাহ্ন ৪/২৬। পুষ্যা নক্ষত্র শেষরাত্রি ৪/৫৪। সূর্যোদয় ৫/৩০, সূর্যাস্ত ৫/২৭। অমৃতযোগ দিবা ৬/২২ মধ্যে ও ৭/৮ গতে ৯/২৭ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ২/৫১ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৫/২৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫৯ গতে ৯/১৮ মধ্যে ও ১১/৪৮ গতে ৩/৮ মধ্যে ও ৩/৫৭ গতে ৫/৩০ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৯ গতে ১১/২৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৮ গতে ৯/৫৮ মধ্যে। 
২৩ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
গজলডোবা ব্যারেজ থেকে ছাড়া হল  ৫৯২৯ কিউসেক জল
সিকিমে প্রবল বৃষ্টি। কালিঝোরা ড্যাম থেকে ছাড়া হচ্ছে জল। গজলডোবা ...বিশদ

09:43:00 PM

প্রবল বৃষ্টি, মধ্যপ্রদেশের উজ্জয়িনীতে ভেঙে পড়ল একটি বাড়ির একাংশ, মৃত ২, জখম ২

09:35:00 PM

আইএসএল: ইস্ট বেঙ্গলকে ৩-২ গোলে হারাল গোয়া

09:31:00 PM

আইএসএল: ইস্ট বেঙ্গল ২-গোয়া ৩ (৮৮ মিনিট)

09:17:00 PM

আইএসএল: ইস্ট বেঙ্গল ১-গোয়া ৩ (৭৩ মিনিট)

09:02:00 PM

নাগাড়ে বৃষ্টি, আগামীকাল অযোধ্যায় প্রথম-দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের স্কুল ছুটি, জানালেন শিক্ষামন্ত্রী

08:59:00 PM