শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
এক সময়ে শ্যামনগরের রামনাথ তর্ক পঞ্চানন রোড এলাকায় ছিল টোলপাড়া। সেখানে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর আসতেন। সে টোল নেই। বড় বাড়ির বর্তমান সদস্য দেবব্রত ভট্টাচার্য বলেন, ‘এখন সপ্তম প্রজন্মের হাতে পুজোর ভার। পুজো শুরু হয় পঞ্চমী থেকে। ষষ্ঠী থেকে দুর্গাকে দু’বার করে ভোগ দেওয়া হয়। ভোগে থাকে আমাদের পুকুরের মাছ। এছাড়া খিচুড়ি সহ অন্নভোগ, পাঁচ রকম ভাজা, তরকারি, চাটনি, মিষ্টান্ন থাকে। সন্ধ্যায় দেওয়া হয় শীতল ভোগ। তার মধ্যে থাকে লুচি, হালুয়া, মিষ্টি। নবমীতে কয়েক হাজার মানুষ ভোগ পান।’ বর্তমানে পরিবারের সদস্য সংখ্যা ১৮২।
তাঁদের দেওয়া চাঁদায় পুজো হয়। প্রতিমা তৈরি ও পুজোর পুরোহিত বংশ পরম্পরায় যুক্ত। ভট্টাচার্য পরিবারের রেওয়াজ হল, এই পরিবারে বিয়ে হওয়া কোনও মেয়ে পুজোর সময় আর বাপের বাড়িতে যেতে পারেন না। পুজোর ক’দিন থাকতে হয় শ্বশুরবাড়িতেই। দশমীতে পান্তা ভাত খাইয়ে বিদায় জানানো হয় দুর্গাকে। শ্যামনগরের এই বনেদি বাড়ির পুজো দেখতে বহু মানুষ ভিড় করেন।