শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
এ দুর্গার প্রচণ্ড দাপট। চণ্ডীমণ্ডপ, আটচালা ও বলির জায়গায় কেউ রাতে থাকতে পারেন না। আলো জ্বালানোও নিষেধ। বিশ্বাস, সে সময় দেবী ঘুরে বেড়ান। সরকার বাড়িতে চণ্ডীর ন’টি রূপ। এর ভিতর সবচেয়ে কনিষ্ঠ হল দুর্গা। প্রতিপদ থেকে ষষ্ঠী চণ্ডীর আট রূপের পুজো হয়। সপ্তমী থেকে কনিষ্ঠ দুর্গার বন্দনা শুরু। পাঁঠা বলি হয় তিনদিন। চারশো মানুষ অঞ্জলি দেন। পুজোর ক’দিন কয়েকশো মানুষের পাত পড়ে। গ্রামের কোনও মানুষ বাদ যান না।
সরকার বাড়ির পুজোর দায়িত্ব এখন একটি ট্রাস্টির হাতে। সেই ট্রাস্টের সভাপতি ও সরকার বাড়ির নবম পুরুষ তন্ময় আইচ সরকার। ৭২ বছরের এই মানুষটির কথায়, প্রথম জীবনে নাস্তিক ছিলাম। একবার ভয়ঙ্কর আর্থিক অনটনে দিশেহারা হয়ে স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে রাস্তায় গিয়ে দাঁড়াতে হয়। আত্মঘাতী হওয়ার কথা মনে আসে। সে রাতেই স্বপ্ন দেখি, আমাদের চণ্ডীমণ্ডপের সামনে বসে আছি। এক মাতৃসমা মহিলা আমার মাথায় চুলে হাত বুলিয়ে বলছেন, অত ভাবছিস কেন? তুই কারও ক্ষতি করিস নি। সব ঠিক হয়ে যাবে। তারপর ধীরে ধীরে বাড়ি, গাড়ি সব হয়। ওই মহিলা আমাদের এই দুর্গাই। পরবর্তী সময়ে অনেক ঘটনাতে তার প্রমাণ পেয়েছি।