Bartaman Patrika
 

নববর্ষে ময়দানে বারপুজোর অতীত গরিমা প্রায় বিলীন
রাতুল ঘোষ

প্রায় পঞ্চাশ বছর আগে এক পয়লা বৈশাখের সকাল। ভোরবেলা ঠনঠনিয়া কালীমন্দিরে পুজো দিয়েই সীতারাম ঘোষ স্ট্রিটের বাসিন্দা দাঁ-বাবু একটা পাঁচ নম্বর ট্রাম ধরে ময়দান অভিমুখে রওনা হলেন। তার আগে ভ্যারাইটি স্টোর্স থেকে কিনলেন দু’প্যাকেট লজেন্স। এসপ্ল্যানেড ট্রামগুমটিতে নেমে সোজা হন্টন। গন্তব্য মোহন বাগান মাঠ। প্রায় একই সময়ে উত্তর কলকাতার শ্যাম স্কোয়ার থেকে রওনা হলেন সেন বাড়ির বাবুরা। দীনবন্ধু (দাঁতি) সেন, কেষ্ট সেন, পরবর্তীকালে বিচারপতি শ্যামল সেন, অ্যাটর্নি অমল সেনরা। দর্জিপাড়ার মিত্তিরবাড়ি থেকে বেরল জ্যোতিষ মিত্রের গাড়ি। বসুবাড়ির বসুরা তো বটেই, সপরিবারে নবু ঘোষের পরিবারের সদস্যরাও ততক্ষণে মোহন বাগান মাঠে পৌঁছে গিয়েছেন।
পয়লা বৈশাখের সকালে ময়দানের দুই বড় ক্লাবে বারপুজো এবং পেটপুজোর সেই অতীত গরিমা আজ অনেকটাই ফিকে। মোহন বাগান মাঠে তো রীতিমতো ‘ভিয়েন’ বসে যেত। হালুইকর বামুনরা গরম রাধাবল্লভী, অতিশয় উপাদেয় আলুম দম, গরম পানতুয়া, দরবেশ বানিয়ে ফুলবলপ্রেমীদের রসাস্বাদন করাতেন। মোহন বাগান মাঠে পুরোহিত আসতেন কালীঘাটের মন্দির থেকে।
ইস্ট বেঙ্গল মাঠেও জ্যোতিষ চন্দ্র (জেসি) গুহ মহাধূমধাম করে পয়লা বৈশাখের আয়োজন করতেন। সদস্য-সমর্থকদের মুখমিষ্টি করাতেন পেল্লাই সাইজের রসগোল্লা দিয়ে। এই পরম্পরা ডাঃ নৃপেন দাস, পল্টু দাসদের আমলেও বহাল ছিল। এখনও তা চলছে বটে, তবে ক্রমহ্রাসমান সমর্থকদের উপস্থিতি ও স্বতঃস্ফূর্ততা দেখে বোঝা যায়, সেই রামও নেই, অযোধ্যাও নেই।
ছয়, সাত ও আটের দশকে মোহন বাগান মাঠে বাংলা নববর্ষের সকালে মধ্যমণি হয়ে বিরাজ করতেন প্রয়াত কর্ণধার ধীরেন দে। গরদের ধুতি ও অঙ্গবস্ত্র পরে বারপুজোর সময় সংকল্প করতেন। তারপর সেই মরশুমে চুক্তিবদ্ধ ফুটবলারদের উপস্থিতিতে মহাধুমধামে বারপুজো সম্পন্ন হত। পুজো শেষে ক্লাবের একমুঠো অর্থ নিজের হাতে ধীরেন দে তুলে দিতেন মালিদের প্রত্যেককে। আর মালিরা সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করত ধীরেনবাবুকে। পুজোর পর ক্রসবার প্রোথিত হত মাঠের দুই প্রান্তে। সেদিন থেকেই শুরু হত পরবর্তী মরশুমের প্রস্তুতির জন্য ক্লাবের অনুশীলন। তবে ছয়ের দশকে ৯ বা ১০ মে কলকাতার বড় ক্লাবগুলি সাধারণত লিগে প্রথম ম্যাচ খেলতে নামত। কিন্তু জাতীয় লিগ ও পরবর্তী সময়ে আই লিগের জন্য দলবদলের মরশুম পিছিয়ে যাওয়ায় এখন প্রিমিয়ার লিগ শুরু হয় বর্ষাকালে। এছাড়া আই লিগে খেলতে অনেক সময়ই দেখা যেত বড় ক্লাবগুলি ভিন রাজ্যে পাড়ি দিয়েছে। তাই জুনিয়ার বা নার্সারি ফুটবলারদের উপস্থিতিতেই নমো নমো করে বারপুজো সম্পন্ন হচ্ছে গত কয়েক বছর ধরে।
ইস্ট বেঙ্গল মাঠে বারপুজোর একটা স্মৃতি আজও অম্লান। চার বছর মোহন বাগানে কোচিং করিয়ে সেইবার প্রবাদপ্রতিম কোচ পি কে ব্যানার্জি গিয়েছেন ইস্ট বেঙ্গলে। আগের মরশুমে অর্থাৎ ১৯৭৯ সালে বিশাল বাজেটে গড়া ইস্ট বেঙ্গলের ট্রফিহীন দল ভেঙে চুরমার হয়ে গিয়েছে। সুরজিৎ সেনগুপ্ত’র নেতৃত্বে চোদ্দোজন ফুটবলার লাল-হলুদ জার্সি খুলে মহমেডান স্পোর্টিংয়ে সই করেছেন। বুড়ো বয়সে মহম্মদ হাবিব চার বছর মোহন বাগানে কাটিয়ে ফিরে গিয়েছেন ইস্ট বেঙ্গলে। কিন্তু সেইবার পিকে’র চওড়া কপালে ‘চাঁদ’ হয়ে দেখা দিলেন ১৯৭৮ সালে ইরানের বিশ্বকাপ স্কোয়াডে থাকা মজিদ বাসকর। প্রথম দর্শনেই যাঁর খেলা দেখে এই প্রতিবেদক বলেছিল,‘গ্যালপিং মেজর’। দুরন্ত স্ট্রাইড, দুর্ধর্ষ শট ছিল সুদর্শন মজিদের খেলার অন্যতম বৈশিষ্ট। সেইবার মজিদের সঙ্গেই আর এক ইরানি ফুটবলার জামশিদ নাসিরি ইস্ট বেঙ্গলে সই করেছিলেন। ১৯৮০ সালে ইডেন গার্ডেন্সে ফেডারেশন কাপ ফুটবলের জমজমাট লড়াই আজও অনেকে ভুলতে পারেননি। সেইবার কানায় কানায় পূর্ণ ইডেনে ফেডারেশন কাপ ফাইনাল ড্র হওয়ার পর মোহন বাগান ও ইস্ট বেঙ্গলকে যুগ্ম চ্যাম্পিয়নরূপে ঘোষণা করা হয়। সেইবার পয়লা বৈশাখের দিন বারপুজোয় স্রেফ মজিদ বাসকারকে দেখার জন্য ইস্ট বেঙ্গল মাঠ সদস্য সমর্থকে ভরে গিয়েছিল। ওই পরিমাণ ভিড় কোনও বড় ক্লাবের বারপুজোয় কদাচিৎ আমি প্রত্যক্ষ করেছি। সেইবার কমজোরি দল নিয়েও পিকে ব্যানার্জির ভোকাল টনিকে লড়ে গিয়েছিল ইস্ট বেঙ্গল। আর মজিদের ফুটবলশৈলী দেখে মোহিত হয়ে গিয়েছিলেন কলকাতার দর্শকরা।
এখন পয়লা বৈশাখ এলেই বারপুজোর সেই অতীত গরিমা মনে পড়ে যায়। এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের মুখে দাঁড়িয়ে কলকাতার দুই প্রধান। অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশন এবার সুপার কাপে না খেলার জন্য কড়া শাস্তি দিতে পারে দুই প্রধানকে। দুই প্রধানের সামনে কার্যত অবরুদ্ধ আইএসএলের দরজা। ইন্ডিয়ান সুপার লিগের দুই প্রধান সত্ত্বাধিকারী এফএসডিএল এবং আইএমজিআর নতুন বিড আহ্বান করেনি। ফেডারেশন আই লিগকে দ্বিতীয় সারির টুর্নামেন্ট করার প্ল্যান ছকে ফেলেছে। সেক্ষেত্রে বাঙালির গর্ব মোহন বাগান ও ইস্ট বেঙ্গলের অতীত গরিমার দিন কি শেষ হতে চলেছে?
15th  April, 2019
বাঙালির উৎসব মানেই স্বর্ণালঙ্কার
শ্যামলী বসু

 সেকালে মেয়েদের নিজস্ব সম্পত্তি বা স্ত্রীধন বলতে বোঝাত পরিবারের গিন্নি, মেয়ে, বউদের গয়নাপত্র। তাই সচ্ছল সম্পন্ন পরিবার থেকে সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারেও বিয়ের সময় বউ-মেয়েদের সাধ্যমতো গয়না দেওয়া হত। বিশেষ করে মেয়েদের। গা ভরা সোনা-জড়োয়ার গয়নায় মেয়ে-বউদের রূপের জৌলুস বাড়বে।
বিশদ

15th  April, 2019
 হাওড়া-হুগলির মন্দিরে আজ লম্বা লাইন

  একটা সময় ছিল নববর্ষ মানেই দোকানে দোকানে হালখাতা। সারা বছরের ক্রেতাদের ওইদিন দোকানে আমন্ত্রণ করে খাওয়ানোর রীতি ছিল। সেই রীতিতে এখন অনেক পরিবর্তন এসেছে। কিন্তু, নববর্ষের সকালে লাল শালুতে মোড়া খাতা নিয়ে মন্দিরে মন্দিরে পুজো দেওয়ার চল এখনও আছে।
বিশদ

15th  April, 2019
দক্ষিণেশ্বর থেকে আমডাঙা ঢল নামবে ভক্তদের

  ‘এসো হে বৈশাখ এসো’। চৈত্রের পাতাঝরা দিন পেরিয়ে পয়লা বৈশাখের শুভ আগমন। বাঙালির নববর্ষ। আর পয়লা বৈশাখ মানেই মায়ের পায়ের সিঁদুর ছোয়ানো স্বস্তিক আঁকা চিহ্নের লাল মলাটের খাতা। মায়ের মন্দিরে পুজো দিয়ে বছরের প্রথমদিনে যে খাতার সূচনা করেন ব্যবসায়ীরা। আপামোর বাঙালির কাছে যা ‘হালখাতা’ নামেই পরিচিত।
বিশদ

15th  April, 2019
হাতিবাগান জমজমাট!
স্বস্তিনাথ শাস্ত্রী

 হাতিবাগান আজ জমজমাট। আজ পয়লা বৈশাখ। স্টার থিয়েটারে শুরু হতে চলেছে নতুন নাটক ‘আদর্শ হিন্দু হোটেল’। হাজারি ঠাকুরের ভূমিকায় অভিনয় করছেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়, পদ্ম ঝি করছেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। পরিচালনায় বিভাস চক্রবর্তী। প্রথম শো উপলক্ষে সুন্দর করে সাজানো হয়েছে স্টার থিয়েটার। হু হু করে টিকিট বিক্রি হয়েছে।
বিশদ

15th  April, 2019
এক নববর্ষের দিনে
অহনা বিশ্বাস

 ঘণ্টা বাজছিল। মন্দিরে গিয়ে সিঁড়ি দিয়ে উঠে কলকে গাছের ছায়ায় মেয়েকে নিয়ে বসে পড়লাম। পিছনে আরও পাঁচ বন্ধু তড়বড় করে ছেলেমেয়ের হাত ধরে এসে এখানে-ওখানে চটের ওপর বসে পড়ল। পৃথা তো তার গায়ক ছেলেকে একেবারে মন্দিরের দরজার পাশে বসিয়ে দিয়ে এল। ভেতরে সাদা পোশাকের পাঠভবনের বাচ্চারা। এস্রাজ বাজছে।
বিশদ

15th  April, 2019
পয়লা বৈশাখ মানেই আড্ডার ছবি
রূপা মজুমদার

 দেব সাহিত্য কটীর-এ পয়লা বৈশাখ পালন বলতে প্রথমেই ভেসে ওঠে ‘আড্ডার’ ছবি। আপাতদৃষ্টিতে ‘আড্ডা’কে কেউ কেউ ভালো চোখে দেখেন না, নিন্দুকেরা তো আড্ডাবাজ বলে বাঙালি জাতটাকেই কুখ্যাত করেছে। প্রকৃতপক্ষে ‘আড্ডা’ দেওয়া একটা আদিম ও অনাদি জীবধর্ম, বাঙালির মতো এ সত্যকে কেউ আর জীবনে এত বেশি স্বীকার করতে পারেনি।
বিশদ

15th  April, 2019
এল দিন নবীন বরণের
তরুণ চক্রবর্তী

 আজ ভোরের সূর্য ডেকে তুলেছে আমাদের নতুন দিনের জন্মতিথি এল বলে। বর্ষশেষে আমরা পেলাম আজ ১৪২৬ বঙ্গাব্দের পয়লা বৈশাখ দিনটি। আর এই দিনটিকে নতুন করে পাব বলেই তো আমাদের ব্যস্ততা গত কয়েকদিন থেকে। পুরাতন বৎসরের জীর্ণ ক্লান্ত রাত্রিশেষে আমরা নববর্ষের এই প্রথম দিনটিতে জেগে উঠতে চাই নতুন অনুভবে।
বিশদ

15th  April, 2019
পুরনো কলকাতার পঞ্চব্যঞ্জন
সাধনা মুখোপাধ্যায়

নববর্ষ মানে হারানো বাঙালিয়ানা ফিরে পাওয়া। পয়লা বৈশাখ মানে পুরনোকে বিদায় জানিয়ে নতুনের আবাহন। আরও একটা বছর এগিয়ে গেলাম আমরা। নতুন বছরে সুখ-সমৃদ্ধিতে ভরে উঠুক সকলের জীবন। পরম করুণাময় ঈশ্বরের আশীর্বাদে দূরীভূত হোক সকল গ্লানি, আনন্দে মুখরিত হোক আকাশ-বাতাস। স্বাগত ১৪২৬।
বিশদ

15th  April, 2019
বাঙালির ফেসবুক লেখালিখি
সুমন সরকার

সিরিয়ালে যেমন দেখায় আর কী! বেশ ধুপের ধোঁয়া , পেছনে পুউউউ করে শঙ্খ বাজছে। আবির্ভাব হচ্ছে এক ন্যাড়া প্রভুর। সেইরকম এক ন্যাড়াপ্রভুর মতন ফেসবুক বাঙালির জীবনে আবির্ভূত হয়ে বললেন, ‘ওঠো, জাগো, পোস্ট করো। নিজে পোস্ট করে আর অন্যকে ট্যাগ করো।’ বাবাজিদের ব্যাপারে বাঙালিরা চিরকালই একটু বেশী চাপ নেয় ।
বিশদ

15th  April, 2019
সেকালের বইপাড়ায় নববর্ষের আড্ডা
সবিতেন্দ্রনাথ রায়

বইপাড়ায় আমি আজ থেকে প্রায় সত্তর বছর আগে কাজে ঢুকেছিলাম। তখন নামী বইয়ের দোকান বেশিরভাগ ছিল কলেজ স্ট্রিটে ট্রাম লাইনের রাস্তায়— দাশগুপ্ত, এস. কে. লাহিড়ী, সেন ব্রাদার্স, সেন রায়, ইউ. এন. ধর প্রভৃতি।
বিশদ

15th  April, 2019
আমার জন্যে এক মিনিট
জয়ন্ত দে

আসুন, আমার জন্য এক মিনিট শোক পালন করুন। মাত্র এক মিনিট!
কিছুদিন ধরে এই কথাটা আমি আমার বন্ধুবান্ধব, আত্মীয় স্বজন সবাইকে বলেছি।
বিশদ

15th  April, 2019
স্টুডিওপাড়ার মহরত এখন শুধু স্মৃতি
গুঞ্জন ঘোষ

 বাংলা ছায়াছবির জগতে পয়লা বৈশাখের মহরৎ কবে থেকে চালু হয়েছে তার সঠিক হিসেব নেই। শুভ মুহূর্তে শুভ উদ্যোগের সাফল্য কামনায়এই মাঙ্গলিক উপাচার। সঙ্গে লক্ষ্মী-গণেশের আরাধনা। সিনেমা যে বানিজ্যেরই অংশ।
বিশদ

15th  April, 2019
নতুন বছরে বাঙালির বিত্তচিন্তা
শংকর

 জয় হোক বিশ্বসংসারের মানুষের, সেই সঙ্গে সুখে থাকুক আসমুদ্রহিমাচলে বহুযুগ ধরে জর্জরিত ভারতীয়রা এবং একই সঙ্গে সুখে থাকুক পৃথিবীর সেইসব পুরুষ ও নারী, যাঁরা নিজেদের বাঙালি বলে ভাবতে আজও ভালোবাসেন। পয়লা বৈশাখ, নববর্ষের শুভারম্ভে মানুষ হিসেবে যা প্রাপ্য তার থেকে তাঁরা যেন কোনও অজুহাতেই বঞ্চিত না হন।
বিশদ

15th  April, 2019
বাগবাজারে মায়ের বাড়ি গিয়ে আপনমনে গান গাইতেন বাবা
শ্রীকুমার চট্টোপাধ্যায়

সকালে চা দিয়ে শুরু। একটু বেলা গড়ালে শরবৎ, তারপর দুপুরলো বিশাল খাওয়া দাওয়া— শুক্তো, মাছের মাথা দিয়ে ডাল, মাছভাজা, মাছের ঝোল, টক সব মা রান্না করতেন। বিশদ

15th  April, 2019

Pages: 12345

একনজরে
 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: সম্পত্তি নিয়ে দুই ভাইয়ের মধ্যে মারপিট চলার সময় ভাইয়ের ধাক্কায় রাস্তায় পড়ে যান দাদা। যোধপুর পার্কের তালতলার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানেই তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। ...

সংবাদদাতা, রামপুরহাট: সোমবার ভোরে সকলের নজর এড়িয়ে তারাপীঠে তারা মায়ের মন্দিরে পুজো দিলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। সম্ভবত গুণগ্রাহীদের নজর এড়াতে টুপি পরে, চাদরে মুখ ...

 ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে যেসব সংস্থার শেয়ার গতকাল লেনদেন হয়েছে শুধু সেগুলির বাজার বন্ধকালীন দরই নীচে দেওয়া হল। ...

সংবাদদাতা, মালবাজার: চিতাবাঘের আতঙ্কে রাত জাগছে ধূপগুড়ি ব্লকের বানারহাটের ডুডুমারি, জ্বালাপাড়া ও আলে এই তিনটি গ্রামের বাসিন্দারা। এছাড়াও ওই তিনটি গ্রামের ছয়টি স্কুলের পড়ুয়াদের মধ্যেও ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব বই দিবস
১৬১৬ -ইংরেজী সাহিত্য তথা বিশ্বসাহিত্যের প্রথম সারির নাট্যকার ও সাহিত্যিক উইলিয়াম শেক্সপীয়রের জন্ম
১৯৪১ - বিশ্বের প্রথম ই-মেইল প্রবর্তনকারী রে টমলিনসনের জন্ম
১৯৬৯: অভিনেতা মনোজ বাজপেয়ির জন্ম
১৯৯২: সত্যজিৎ রায়ের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৮.৯৫ টাকা ৭০.৬৪ টাকা
পাউন্ড ৮৯.০৮ টাকা ৯২.৩৬ টাকা
ইউরো ৭৬.৯৮ টাকা ৭৯.৯৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩১, ৯৯৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩০, ৩৫৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩০, ৮১০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৭, ৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৭, ৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
21st  April, 2019

দিন পঞ্জিকা

৯ বৈশাখ ১৪২৬, ২৩ এপ্রিল ২০১৯, মঙ্গলবার, চতুর্থী ১৪/৩৫ দিবা ১১/৪। জ্যেষ্ঠা ৩০/৫ অপঃ ৫/১৬। সূ উ ৫/১৪/২০, অ ৫/৫৫/৫৪, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৫ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪১ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৬ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ১/২৭ গতে ২/৭ মধ্যে, বারবেলা ৬/৪৯ গতে ৮/২৪ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ২/৪৫ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/২০ গতে ৮/৪৫ মধ্যে।
৯ বৈশাখ ১৪২৬, ২৩ এপ্রিল ২০১৯, মঙ্গলবার, চতুর্থী ২০/১৭/২৩ দিবা ১/২১/৪৫। জ্যেষ্ঠানক্ষত্র ৩৫/৫৫/৫৪ রাত্রি ৭/৩৭/১০, সূ উ ৫/১৪/৪৮, অ ৫/৫৭/১২, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪০ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৩/২৭ গতে ৫/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/০ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ১/২৩ গতে ২/৫১ মধ্যে, বারবেলা ৬/৫০/৬ গতে ৮/২৫/২৪ মধ্যে, কালবেলা ১/১১/১৮ গতে ২/৪৬/৩৬ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/২১/৫৪ গতে ৮/৪৬/৩৬ মধ্যে।
১৭ শাবান
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল  
মেষ: শত্রু বশ মানতে বাধ্য হবে। বৃষ: কর্মক্ষেত্রে স্বীকৃতি লাভ। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে

বিশ্ব বই দিবস১৬১৬ -ইংরেজী সাহিত্য তথা বিশ্বসাহিত্যের প্রথম সারির নাট্যকার ...বিশদ

07:03:20 PM

আইপিএল: সিএসকের সামনে ১৭৬ রানের টার্গেট খাড়া করল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ  

09:37:59 PM

 আইপিএল: হায়দরাবাদ ৯১/১ (১০ ওভার)

08:50:51 PM

গুরদাসপুরে সানি দেওলকে প্রার্থী করল বিজেপি 

08:08:03 PM

টসে জিতে সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে ব্যাট করতে পাঠাল সিএসকে 

07:36:29 PM