Bartaman Patrika
 

ভালো থেকো চুইখিম 

অজন্তা সিনহা: সদ্য চাকরি থেকে অবসর নিয়েছি। ভিলেজ ট্যুরিজম নিয়ে কাজ করছেন এমন একজনের কাছে খবর পেলাম চুইখিমের। এবারের ট্রিপে আমার সঙ্গী আরও তিন কর্মব্যস্ত তরুণী। তাঁরা থাকেন কলকাতা, দিল্লি ও মুম্বই। তিন শহরের মহিলা ব্রিগেড নিয়ে ফেব্রুয়ারিতে চললাম চুইখিম। নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন আর বাগডোগড়া বিমানবন্দরের মাঝামাঝি একটা জায়গায় মিলিত হয়ে আমাদের গাড়ি ৩১ নং জাতীয় সড়ক ধরল। ঘন সবুজ মহানন্দা অরণ্য পেরিয়ে করোনেশন ব্রিজ। স্থানীয় নাম বাঘপুল। দু’পাশে খাড়া পাহাড়ের মাঝে অনেক নীচে খরস্রোতা তিস্তা। তারপর পুরোটাই চা বাগান আর জঙ্গল। পথে বেশ কয়েকটি টি এস্টেট, মংপং জঙ্গল রেঞ্জ। অনেকটা দূরে উঁচু উঁচু পাহাড়শ্রেণী। একটু পরেই চওড়া লীস নদী। যদিও এখন সেখানে শুধুই বালি। কোথাও তিরতির করে বইছে সরু জলের রেখা। সেই সব স্মৃতিতে নিয়ে পৌঁছলাম বাগরাকোট মীনা মোড়। হাইওয়ের পাশে সারি সারি ধাবা। চারদিক অর্ধেক খোলা। মাথার ওপর আটচালা। টেবিল-চেয়ার পাতা। খাবার গরম গরম তৈরি ও পরিবেশন। এরই একটিতে পরোটা আর কিমা চচ্চড়ি খেয়ে চুইখিমের উদ্দেশে রওনা দিলাম।
বাগরাকোটের পথে ঢুকল গাড়ি। এ পথের ঐতিহাসিক মূল্য অসীম। প্রাচীন সিল্ক রুটের সঙ্গে একদা উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সংযোগ স্থাপন করেছিল এই পথ। কবেকার সেই ইতিহাসের গন্ধ মেখে, মিলিটারি হেড কোয়ার্টার পিছনে ফেলে জঙ্গলে প্রবেশ। এরপর অনেকটা চড়াই। ওপর থেকে লীস নদীর সঙ্গে লুকোচুরি খেলা। একদিকে পাহাড়, একদিকে খাদ। সেখানে নদী ও উপত্যকা। আদতে লীস ও ঘিস নদীর মধ্যবর্তী উপত্যকায় চুইখিমের অবস্থান। রাস্তা উঠেছে ঘুরে ঘুরে। প্রায় একঘণ্টার পাহাড়ি পথের দু’ধারে শুকনো পাতার আলপনা। শীত যাই যাই সময় পাতারা ওড়ে, পাতারা ঝরে। আকাশ ঝকঝকে। চারপাশে পাহাড়ের বেষ্টনী। মাঝে শান্ত, নির্জন, কুমারী সৌন্দর্য নিয়ে পর্যটকের অপেক্ষায় চুইখিম।
হোমস্টে-র নির্দিষ্ট ঘরে ঢুকে ফ্রেশ হয়ে চা-পান। উঠোনে প্রচুর মরশুমি ফুলের সঙ্গে প্রজাপতির খেলা। সামনেই অনেকটা উঁচুতে এক ভিউ পয়েন্ট। দুর্দান্ত ল্যান্ডস্কেপ যেন এঁকেছেন স্বয়ং ঈশ্বর। এই অবকাশে চুইখিম সম্বন্ধে কিছু তথ্য। জেলা কালিম্পং। উচ্চতা ৩ হাজার ৫০০ ফুট। মূলত নেপালি ভাষী লোকজনের বাস। বেশির ভাগই কৃষিজীবী। মজুরের কাজও করেন কেউ কেউ। সেনা, পুলিস ও বন বিভাগে আছেন মুষ্টিমেয়। আজকাল হোমস্টে ব্যবসাতেও আসছেন অনেকে। দারিদ্র নিত্যসঙ্গী। তবে ক্ষোভ বা আক্ষেপ কম। দিনরাত লড়াই করে হাসিমুখে বেঁচে আছে। একটি হেল্থ সেন্টারের বড্ড প্রয়োজন বলছিলেন গ্রামের তরুণ ড্রাইভার কিরণ। রোগব্যাধির ক্ষেত্রে বড়ই অসহায় এখানকার মানুষ।
সরল খাওয়াদাওয়া। ভাত, রুটি, ডাল, সব্জি, ডিম, চিকেন। মাছ পাওয়া যায় না। মাছ খেতে চাইলে ওদলাবাড়ির বাজার থেকে নিতে হয়। রাই শাক, স্কোয়াশের তরকারি, ডাল, আলু ভাজা আর চিকেন সহযোগে লাঞ্চ হল। এদের রান্নায় মশলাপাতি কম। অর্গানিক পদ্ধতিতে চাষ হয় বলে শাকসব্জির স্বাদ অপূর্ব।
সূর্য পশ্চিমমুখী হওয়ার পরেও বিস্তীর্ণ উপত্যকা জুড়ে ঝলমলে রোদ্দুর থাকে। বাতাসে মিঠে ঠান্ডা। যেদিকে চোখ যায় শুধু সবুজ আর সবুজ। ব্যস্ত পথ চলা গ্রামের মানুষ উঁকি মেরে দেখে যায়, কে এল অতিথি। সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত এখানকার জীবনের গতিপ্রকৃতি। সেই হিসেবেই অস্তগামী সূর্যের কিরণরেখা ধরে ঘরে ফেরে মাঠচড়া গোরুর পাল। কুলায় ফেরা পাখির কলকাকলি মুখরিত করে তোলে আশপাশের গাছগাছালি। এখানে একটা মজার ব্যাপার হল, কারও বাড়িতে কোনও বাউন্ডারি নেই। পায়ে চলা পথ কোথায় কখন যে বাড়ির উঠোন হয়ে আবার পথে পরিণত হবে কেউ জানে না।
দু’দিনের এই সফর পুরোপুরি আলস্যে কাটানোর জন্য আদর্শ। সেই অনুষঙ্গেই চা আর পকোড়া সহযোগে সন্ধ্যা নামে দ্রুত। পাহাড়ের মানুষ মূলত সরল ও আন্তরিক। নাচ-গান খুব ভালোবাসে। ওটা ওদের সহজাত। মানুষকে কত সহজে আপন করে নেওয়া যায়, সেটা এখানে না এলে অনুভবই করতে পারতাম না। ডিনারে রুটি, বেগুন পোড়া আর ডিম কারি। গরম গরম খেয়ে রাত ন’টার মধ্যে বিছানায়। এত তাড়াতাড়ি ঘুম? অসম্ভব। জানালার পর্দা সরিয়ে বাইরে তাকাই। শুক্লপক্ষের শেষ। এক-দু’দিন পরেই মনে হয় পূর্ণিমা। জোছনার মায়াময় আলো ছড়িয়ে সর্বত্র। ছোট ছোট গ্রাম পাহাড়ের খাঁজে খাঁজে। বাড়িগুলিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ থাকলেও, রাস্তায় বৈদ্যুতিক আলো নেই। ফলে আরও সুন্দর প্রতিভাত আকাশের আলো। মুগ্ধতার আবেশ চোখে মেখে কখন যেন ঘুমিয়ে পড়ি।
পরদিন অনেক ভোরে পাখিরাই ডেকে-হেঁকে জাগিয়ে দেয়। জানলা দিয়ে ভোরের নরম আলো সবে উঁকি মারতে শুরু করেছে। আহা, একেই বলে প্রাণের আরাম, মনের শান্তি। গরম গরম পুরি-সব্জি দিয়ে ব্রেকফাস্ট। বেড়াতে যাব ঠিক ছিল। কিরণের গাড়িতে প্রথমে চুইখিম মাইন জুনিয়র হাইস্কুল, সেখান থেকে চারকোল। ঘণ্টা দুয়েকের রাস্তা। ওখানেই এক হোমস্টে-তে লাঞ্চ করলাম। এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার ভিউ চমৎকার।
চারকোল থেকে ফিরতে বিকেল শেষ। সবাই কিছুটা ক্লান্ত। অতএব চা না পাওয়া পর্যন্ত বিশ্রাম। গ্রাম এখন শান্ত। কুয়াশা থাকায় কিছুটা যেন রহস্যঘন পরিবেশ। ডিনারে রুটি আর চিকেন কষা খেয়ে কম্বলের তলায় ঢুকে পড়ি সবাই। দূরে কোথাও গোরুর ডাক শোনা যায়। বাছুরকে ডাকছে মা। এখানকার জঙ্গলে লেপার্ড আছে শুনেছি। মা-গোরুর আশঙ্কা স্বাভাবিক। একটু পর সব চুপচাপ। বাছুরটা ঘরে ফিরেছে নিশ্চয়ই। পরদিন রাতে কলকাতা ফেরার ট্রেন। শেষ কয়েক প্রহর শান্ত, নির্জন, মগ্ন চুইখিমের সঙ্গে। আবহে ঝিঁঝিদের কনসার্ট আর রাতচরা পাখিদের গান। ভালো থেকো চুইখিম।
জরুরি তথ্য
শিলিগুড়ি থেকে চুইখিম পৌঁছতে ঘণ্টা দুয়েক সময় লাগে।
ছোট গাড়ি যায় না। গাড়িভাড়া নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন/শিলিগুড়ি তেনজিং নোরগে বাসস্ট্যান্ড থেকে একপিঠ কমবেশি ২ হাজার ৫০০ টাকা। এয়ারপোর্ট থেকে সামান্য বেশি। টিম করে গেলে সুবিধা। হোমস্টে-র খরচ থাকাখাওয়া দিনপ্রতি জনপ্রতি ১০০০ - ১২০০ টাকা। বর্ষা বাদ দিয়ে যে কোনও সময় যেতে পারেন। শীতে পর্যাপ্ত শীত পোশাক চাই। প্রত্যন্ত অঞ্চল। দোকানপাট নেই। তাই অবশ্যই সঙ্গে রাখুন প্রয়োজনীয় ওষুধ, ফার্স্ট এড বক্স, বিস্কুট ও কিছু শুকনো খাবার, টি ও কফি ব্যাগ, জল গরমের কেটলি, টর্চ ও মোমবাতি-দেশলাই। কাছাকাছি যেতে পারেন চারকোল, পাবুং। এছাড়া ডুয়ার্সও যাওয়া যেতে পারে এখান থেকে। বেশ কয়েকটি হোমস্টে আছে চুইখিমে। আগাম বুকিংয়ের জন্য যোগাযোগ করুন হেল্প ট্যুরিজম।
টোল ফ্রি নম্বর: 18001230156
ফোন: (0353) 2433683/2535896 
16th  February, 2020
সুন্দরী ছিবো 

বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী: দার্জিলিং থেকে মাত্র ৬ কিমি দূরে এক অসামান্য পার্বত্য সৌন্দর্যমণ্ডিত স্থান ছিবো। এখানকার পাহাড়ের গায়ে গজিয়ে ওঠা বাড়িঘর দেখলে মনে হবে কাঠের বাক্স সাজানো রয়েছে পাহাড়ের ঢালে।   বিশদ

15th  March, 2020
বারবার সা ম থা র 

নবনীতা ভট্টাচার্য: গুহার সামনে গিয়ে থমকে দাঁড়ালাম। ঢালু জমি থেকে অন্ধকারে ঢুকে গিয়েছে গুহার মুখ। মরচে ধরা শুকনো পাতায় ঢাকা শুরুর পথ। হুড়মুড়িয়ে ঢুকতে গিয়ে বকুনি খেলাম।  বিশদ

15th  March, 2020
গ্রামীণ সংস্কৃতির নিদর্শন
রাজস্থানের শিল্পগ্রাম

 অয়ন গঙ্গোপাধ্যায়: রাজস্থানের উদয়পুর শহরের একপ্রান্তে রয়েছে আরাবল্লী পর্বতের সীমারেখা। সেই পাহাড়ের পাদদেশেই ৭০ একর জায়গা জুড়ে ছড়িয়ে পশ্চিম ভারতের গ্রামীণ শিল্প-সংস্কৃতির অপূর্ব নিদর্শন সমৃদ্ধ এথনিক ভিলেজ ‘শিল্পগ্রাম’। বিশদ

01st  March, 2020
  ভ্রমণ মেলার আকর্ষণ ছিল কাশ্মীর

 সম্প্রতি ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্রে হয়ে গেল তিন দিনের ভ্রমণ মেলা— ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ফেয়ার সামার। দ্বিতীয় বছরের এই ভ্রমণ মেলায় প্রধান আকর্ষণ ছিল জম্মু-কাশ্মীরের স্টল। ৩৭০ ধারা বিলোপের পরে এই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলটিতে পর্যটন ব্যবসা ভয়ঙ্কর ক্ষতির মুখোমুখি হয়েছে। বিশদ

01st  March, 2020
মানালিতে ইগলু  

বরফে ঢাকা মানালিতে এবার অন্যতম আকর্ষণ ইগলু হোটেল। এই শীতে যাঁরা মানালি যাবেন, তাঁরা নতুন অভিজ্ঞতার স্বাদ নিতে পারেন। নিজেদের এস্কিমো ভেবে থাকতে পারেন ইগলুতে। স্কি ড্রাইভাররা নিজেদের থাকার জন্য এই ইগলুগুলি তৈরি করেন বরফ দিয়ে। পর্যটকদের যদি ইগলুতে থাকার সুযোগ করে দেওয়া যায়, সেই ভাবনাতেই এই ইগলু হোটেলের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।  
বিশদ

16th  February, 2020
হীরক রাজার দেশে 

পুরুলিয়া জেলার রঘুনাথপুর সাব-ডিভিশনের অন্তর্গত নান্দুয়াড়া গ্রামের জয়চণ্ডী পাহাড়। আদ্রা জংশন স্টেশন থেকে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই অপূর্ব সুন্দর পাহাড়। প্রায় ৪৫০টি সিঁড়ি কষ্ট করে বেয়ে পাহাড়ের উপর উঠতে হয়। উপরে রয়েছে জয়চণ্ডী মাতার মন্দির ও বজরঙ্গবলীজির মন্দির। 
বিশদ

16th  February, 2020
গ্যারান্টেড ডিপারচার পরিষেবা আসছে 

শুভজিৎ ঘোষ: বিগত কয়েক বছরে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক পর্যটন শিল্পে ভারত খুবই উন্নতি করেছে। আর এই উন্নত বাজারকে মাথায় রেখেই পর্যটন সংস্থা ‘এসওটিসি’ ভারতে আরও বেশি করে বিনিয়োগ করতে চাইছে। প্রসঙ্গত, এই বছর সংস্থার ৭১তম বর্ষও বটে।  
বিশদ

16th  February, 2020
ইন্দোনেশিয়ার লুয়াক কফি 

প্রতিমা ঘোষ: ইন্দিনেশিয়া থেকে ফিরেছি ১৫-১৬ দিন হল । মনে পড়ে গেল জোক জাকার্তার নামী-দামি, সুস্বাদু ‘লুয়াক কফি’র কথা। জোক-জার্কাতার বিশ্ববিখ্যাত বৌদ্ধমন্দির ‘বরোবুদুর’ দেখানোর পর গাইড জানালেন, বিকেলে এখানের প্রসিদ্ধ কফি গার্ডেন দেখবেন। সেখানে ‘লুয়াক কফি’ টেস্ট করবেন। কিনেও নিয়ে যাবেন বন্ধুদের জন্য। 
বিশদ

02nd  February, 2020
পিকনিকে বা ছোট্ট ছুটিতে ঘুরে আসার ঠিকানা
বেলুড় রাসবাড়ি 

উত্তরা গঙ্গোপাধ্যায়: জানেন কি কলকাতা থেকে হুগলি নদী পার করে গঙ্গার পাড়ে রয়েছে এমন এক জায়গা যেখানে বেড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে পরিচিত হতে পারেন বাংলার মন্দির স্থাপত্যের সঙ্গে, জানতে পারেন ইতিহাসের টুকরো গল্প?  
বিশদ

02nd  February, 2020
টিকটক 

হাওড়া ব্রিজে লাইট অ্যান্ড সাউন্ড
কলকাতা পোর্ট ট্রাস্টের ১৫০ বছর পূর্তিতে দেশবাসীকে উপহার আলোক ধ্বনিতে সাজানো হাওড়া ব্রিজ।  
বিশদ

19th  January, 2020
পাকদণ্ডী পথ বেয়ে উটি 

সুপ্রিয় নায়েক: পিছনে ধূসর আকাশ। আর সামনে প্রাগৈতিহাসিক প্রাণীর মতো আধশোয়া অলস নীলগিরি। তারই পিঠ আষ্টেপৃষ্ঠে পেঁচিয়ে সাপের মতো উঁচুতে গিয়েছে পাকদণ্ডী পথ। সেই সাপের প্রান্ত পড়ে থাকে বুরলিয়রে। তামিলনাড়ুর নীলগিরি জেলার ছোট্ট গ্রাম। সেখান থেকেই শুরু চড়াই।  
বিশদ

19th  January, 2020
জেমস বন্ড আইল্যান্ড 

অয়ন গঙ্গোপাধ্যায়: দ্বীপের নাম ‘জেমস বন্ড’। নামটা শুনেই মনে হবে এখনই চলে যাই প্রকৃতির অসামান্য সৌন্দর্যে মোড়া অতুলনীয় সেই দ্বীপে। থাইল্যান্ডের দক্ষিণপ্রান্তে আন্দামান সাগরে ভাসমান বিখ্যাত দ্বীপ ফুকেত। 
বিশদ

19th  January, 2020
মোহিনী হিমালয় 

সাতের দশকের শেষের দিকের কথা। সবে মাত্র যৌবনে পা রাখা কিশোরের যেমন সব বাধা অতিক্রম করার স্বপ্ন দু’চোখে থাকে, ঠিক তেমনই কোনও দুঃসাহসের ওপর ভর করে বয়সে কিছুটা বড় বন্ধুদের সঙ্গে বাড়ি থেকে এক জামাকাপড়ে পালিয়েছিলাম সান্দাকফু থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার লোভ নিয়ে। 
বিশদ

05th  January, 2020
টিকটক 

দীর্ঘতম পাহাড়ি সুরঙ্গ অটল টানেল
প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ীর ৯৫ তম জন্মদিনে ঘোষণা করা হয় রোটাং টানেলের নাম হবে অটল টানেল। ৩ হাজার মিটার উচ্চতায় মানালি থেকে লে পর্যন্ত ‘অল ওয়েদার রুট’ খুলে যাবে এবছর। ৮.৮ কিমি দীর্ঘ এই সুরঙ্গ পথ বিশ্বের দীর্ঘতম পাহাড়ি সুরঙ্গের তকমাও পেতে চলেছে। সুরঙ্গের মাধ্যমে মোট পথের দৈর্ঘ্য কমছে ৪৬ কিমি।
বিশদ

05th  January, 2020

Pages: 12345

একনজরে
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ এখনও দ্বিতীয় ধাপে রয়েছে, তৃতীয় ধাপে পৌঁছয়নি। এই ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে লকডাউন একমাত্র পথ, তা কোনওভাবেই শিথিল করা যাবে না। মানুষের বাড়িতে থাকা প্রয়োজন।   ...

লন্ডন, ১ এপ্রিল: কোভিড-১৯ থমকে দিয়েছে গোটা বিশ্বকে। স্তব্ধ হয়ে গিয়েছে খেলার দুনিয়াও। গৃহবন্দি দশায় হাঁপিয়ে উঠেছেন খেলোয়াড়রা। আর তার থেকে খানিক মুক্তি পেতে অভিনব ...

বিশ্বজিৎ দাস, কলকাতা: বড় বড় হাসপাতালগুলিকে করোনা যুদ্ধে শামিল হওয়ার আহ্বান করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই অনুযায়ী এবার কলকাতার বড় বেসরকারি হাসপাতালগুলির তালিকা প্রস্তুত করছে রাজ্য।   ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করতে এগিয়ে এল ওয়েস্ট বেঙ্গল স্মল ইন্ডাস্ট্রিজ ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেড। এখনও পর্যন্ত তারা সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে ৮০ হাজার লিটার স্যানিটাইজার সরবরাহ করেছে।   ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মপ্রার্থীদের ধৈর্য্য ধরতে হবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। নিকটস্থানীয় কারও প্রতি আকর্ষণ বাড়বে। পুরোনো কোনও বন্ধুর ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯০২: ওস্তাদ বড়ে গুলাম আলি খানের জন্ম
১৯৩৩: ক্রিকেটার রনজিৎ সিংজির মৃত্যু
১৯৬৯: অভিনেতা অজয় দেবগনের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৪.৬৪ টাকা ৭৬.৩৬ টাকা
পাউন্ড ৭৬.৩৬ টাকা ৯৪.৮৪ টাকা
ইউরো ৮১.৭৩ টাকা ৮৪.৭৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
01st  April, 2020
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪১,৮৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৯,৭৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪০,৩৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
22nd  March, 2020

দিন পঞ্জিকা

১৮ চৈত্র ১৪২৬, ১ এপ্রিল ২০২০, বুধবার, (চৈত্র শুক্লপক্ষ) অষ্টমী ৫৫/১৯ রাত্রি ৩/৪১। আর্দ্রা ৩৪/৫০ রাত্রি ৭/২৯। সূ উ ৫/৩৩/১, অ ৫/৪৮/১১, অমৃতযোগ দিবা ৭/১২ মধ্যে পুনঃ ৯/৩৮ গতে ১১/১৬ মধ্যে পুনঃ ৩/২১ গতে ৪/২৯ মধ্যে। রাত্রি ৬/৩৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে ১০/৩০ মধ্যে। বারবেলা ৮/৩৬ গতে ১০/৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৪১ গতে ১/১৩ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৩৬ গতে ৪/৪ মধ্যে।
১৮ চৈত্র ১৪২৬, ১ এপ্রিল ২০২০, বুধবার, অষ্টমী ৪১/১৫/৩৫ রাত্রি ১০/৪/৫৮। আর্দ্রা ২২/৩০/৫২ দিবা ২/৩৫/৫। সূ উ ৫/৩৪/৪৪, অ ৫/৪৮/৩১। অমৃতযোগ দিবা ৭/১২ মধ্যে ও ৯/৩২ গতে ১১/১২ মধ্যে ও ৩/২১ গতে ৫/১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/২৭ গতে ৮/৫৫ মধ্যে ও ১/৩২ গতে ৫/৩৪ মধ্যে। কালবেলা ৮/৩৮/১১ গতে ১০/৯/৫৪ মধ্যে।
 ৭ শাবান

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৯০২: ওস্তাদ বড়ে গুলাম আলি খানের জন্ম১৯৩৩: ক্রিকেটার রনজিৎ সিংজির ...বিশদ

07:03:20 PM

বিশ্বে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ১০ লক্ষ ছাড়াল 

12:02:29 AM

বিশ্বে করোনায় মৃতের সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়াল 

09:45:51 PM

মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে সোহিনীর এক লক্ষ 
করোনা মোকাবিলায় রাজ্য সরকারের পাশে দাঁড়ালেন অভিনেত্রী সোহিনী সরকার। মুখ্যমন্ত্রীর ...বিশদ

08:27:27 PM

দেশে করোনা আক্রান্ত ২৩৩১ জন, মৃত ৭৩: পিটিআই 

07:35:43 PM

রাজ্যে বর্তমানে সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩৪ জন, নবান্নে জানালেন  মুখ্যসচিব
বিকেল সাড়ে ৪টে নাগাদ করোনা মোকাবিলায় নবান্নে স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের ...বিশদ

06:34:00 PM