দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
তবে, কয়েকটা ইন্টারভিউ দেওয়ার পরেই বুঝতে পারলেন ভুল-ভ্রান্তির জায়গাগুলো। এরপর তিনি যেখানেই ইন্টারভিউ দিতে যান আত্মবিশ্বাসের সঙ্গেই বলেন যে, এক বছর তিনি ঘরে বসে শেয়ার ট্রেডিং করেছেন, লোকসান হয়েছে ট্রেডিং-এর খুঁটিনাটি না জানার জন্য। উত্তরে তৃপ্ত প্রশ্নকর্তারাও।
বাস্তবে হওয়া উচিত এইরকমই। উপর চালাকি, বায়োডাটায় কারিকুরি করলে প্রশ্নকর্তাদের ধরতে দেরি লাগবে না। সততার সত্যিই প্রয়োজন এক্ষেত্রে এবং সেই সঙ্গে এটাও জানিয়ে দিন না বুঝে-জেনে অনির্দিষ্ট পথের দিকে পা বাড়িয়ে সব দিক দিয়ে কী ধরনের খেসারত দিতে হয়েছে।
অনেকেই মনে করে থাকেন যে, চাকরিতে কয়েক বছরের বিরতি থাকার পর আবার চাকরি করতে বা চাকরি পেতে অসুবিধা হবে না? অসুবিধা তো অবশ্যই হবে। এরজন্য একগুঁয়ে পেশাদারি মনোভাব দরকার। বোঝাতে হবে নিয়োগকর্তাকে যে চাকরি ছাড়ার আগে আমার কর্মদক্ষতা বা স্কিল যেমন ছিল, এখনও তেমনই আছে। আর, এইক্ষেত্রে সবচেয়ে প্রয়োজন হল প্রশ্নটি কী আসবে তা সহজেই অনুমেয়। অর্থাৎ, চাকরিতে ‘গ্যাপ’ কেন? এর উত্তর নিজেকেই তৈরি করতে হবে। সেই সঙ্গে তৈরি করতে হবে সামঞ্জস্যপূর্ণ বায়োডেটা। বয়স বাড়ার বিষয়টিও আসতে বাধ্য, প্রস্তুত থাকতে হবে সেই উত্তরের জন্য। বিশেষত মার্কেটিং, বিমা বা ব্যাঙ্ক ইত্যাদি ক্ষেত্রে আরও বেশিভাবে। আর, সঙ্গে এটাও মনে রাখতে হবে একবার আবার কোনও জায়গায় চাকরি পেয়ে গেলে, তারপর চাকরির অফার আবার আসবে। (চলবে)