কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
ব্রেনওয়েভস ওমেগা: ইন-ইয়ার মনিটর বা আইইএম সেগমেন্টের ‘ব্লু আইড বয়’ বলা যেতে পারে এই হেডফোনকে। ৬ মিলিমিটার ড্রাইভার এবং ২০-২০,০০০ ফ্রিকোয়েন্সির এই ইয়ারফোন গান শোনার অভিজ্ঞতাকেই সম্পূর্ণ বদলে দিতে পারে।
ওয়ানমোর পিস্টন ফিট: দামের তুলনায় গ্রাহককে অনেকটাই বেশি দিচ্ছে এই ইয়ারফোন। অন্তত রিভিউ সেকথাই বলছে। বেস, ট্রেবলের ভারসাম্য যেমন নিখুঁত, তেমনই শব্দের স্বচ্ছতা এবং পরিপূর্ণতাও অনেক ভালো শোনা যায় এই ইয়ারফোনে।
সেনহাইজার সিএক্স২১৩: বিপুল জনপ্রিয় এই জার্মান অডিও কোম্পানির হাজারো ইয়ারফোনের তালিকায় নবতম সংযোজন এই সিএক্স২১৩। আধুনিক নয়েজ ক্যান্সেলেশন প্রযুক্তি এবং বিস্তৃত ফ্রিকোয়েন্সির দৌলতে অল্পদিনেই জনতার মন জয় করেছে এই ইয়ারফোন।
জেবিএল টি১০০এ: গভীর বেস এবং তার থেকেও গভীর সাউন্ডবেসের জন্য এককথায় অনবদ্য এই ইয়ারফোন। শক্তপোক্ত কাঠামোর জন্য জেবিএল ইয়ারফোন টেকেও অনেক বেশিদিন।
সোনি এমডিআর-ইএক্স১৫০: মধ্যবিত্তের সাধ্যের মধ্যে থাকা সোনির প্রোডাক্টগুলির মধ্যে অন্যতম হল এই ইয়ারফোন। এই ইয়ারফোনে শব্দের স্বচ্ছ্বতা, শ্রুতিমধুর ভলিউম, গভীর বেস যেকোনও গানপাগলকে আকৃষ্ট করবেই।
অডিও টেকনিকা এটিএইচ-সিকেএল২০৩: ওজনে হাল্কা কিন্তু কাজে ভারী। দামের নিরিখে গুণমান অনেক ভালো। বেস আউটপুট নিয়ে সামান্য সমস্যা রয়েছে ঠিকই। কিন্তু তার জড়ানোর র্যা পার আর ভালো ফিটিংয়ের জন্য চার জোড়া বিভিন্ন সাইজের ইয়ারক্যাপ দিয়ে সেটুকু পোষানোর চেষ্টা করেছে সংস্থাটি।