Bartaman Patrika
 

বোস থেকে বোসন: কোয়ান্টাম
ইন্ডিয়ান সত্যেন্দ্রনাথ বসু 

গত মাসেই গিয়েছে তাঁর মৃত্যুবার্ষিকী। তিনি বাংলায় বিজ্ঞানচর্চার পথিকৃৎ সত্যেন্দ্রনাথ বসু। এই বিশ্বের অর্ধেক কণাই তাঁর নামাঙ্কিত — বোসন কণা। বাকি ফের্মিয়ন। যতদিন এই পৃথিবীতে আলো থাকবে, ততদিনই ফোটন থাকবে। ততদিনই থাকবে বোসন। আর ততদিনই বোসন স্রষ্টা আলো হয়ে থাকবেন। তাঁর ৪৬তম মৃত্যুবার্ষিকীতে সত্যেন্দ্রনাথ বসুর প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য। লিখছেন বিনয় মালাকার...

‘যারা বলেন বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চা সম্ভব নয়, তারা হয় বাংলা জানেন না অথবা বিজ্ঞান বোঝেন না’ — এই কথাটি বলেছিলেন বাঙালির গর্বের প্রফেসার সত্যেন্দ্রনাথ বসু। তিনি খাটে থাকলে বিড়াল মেঝেতে, আর তিনি মেঝেতে থাকলে পোষ্য বিড়াল খাটে — পদার্থবিদ্যার জটিল কোয়ান্টাম তত্ত্বের এটাই বোধহয় সরলতম রূপ। পদার্থবিজ্ঞানের পাঠ্যপুস্তকে অ্যালবার্ট আইনস্টাইনের সঙ্গে যে নামটি সবচেয়ে নিবিড়ভাবে যুক্ত সেটি হল সত্যেন্দ্রনাথ বসু (বোস)। এই যোগসূত্রের কারণ বোস-আইনস্টাইন স্ট্যাটিস্টিকস, যা কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞানে এক বিপ্লব সৃষ্টি করেছিল। এই প্রজন্মের সর্বশ্রেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার হিগস বোসন বা গড পার্টিকেল এবং বোস-আইনস্টাইন কনডেনসেট (বিইসি)— সম্ভব হয়েছে এই সংখ্যাতত্ত্বের জন্যই।
১৮৯৪ সালের ১ জানুয়ারি উত্তর কলকাতার ঈশ্বর মিল লেনে জন্মগ্রহণ করেন সত্যেন্দ্রনাথ বসু। ১৯১৬ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে তিনি লেকচারার হিসাবে যোগ দেন। এই সময়ে তিনি এবং মেঘনাদ সাহা আইনস্টাইনের সাধারণ ও বিশেষ আপেক্ষিকতাবাদের বিষয়গুলি জার্মান ভাষা থেকে ইংরেজিতে অনুবাদ করেন এবং সেগুলি ‘প্রিন্সিপল অব রিলেটিভিটি’ নামে একটি বই আকারে প্রকাশ করেন। এটাই ছিল আইনস্টাইনের কাজের প্রথম ইংরাজি অনুবাদ। ১৯২১ সালে সত্যেন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে রিডার হিসাবে যোগদান করেন।
১৯২৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একদিন ‘ফোটো ইলেকট্রিক এফেক্ট অ্যান্ড আল্ট্রাভায়োলেট ক্যাটাস্ট্রপি’ পড়ানোর সময় বর্তমান তত্ত্বের দুর্বলতা বোঝাতে গিয়ে তার সঙ্গে পরীক্ষালব্ধ ফলাফলের পার্থক্য তুলে ধরেন। কিন্তু ওই তত্ত্ব প্রয়োগ করতে গিয়ে তিনি একটি ভুল করে বসেন। যার কারণে পরীক্ষালব্ধ ফলাফলের সঙ্গে তত্ত্বের অনুমান একেবারে মিলে যায়। ‘প্লাঙ্কস ল অ্যান্ড দ্য লাইট কোয়ান্টা হাইপোথিসিস’ নামে একটি প্রবন্ধ লিখে সত্যেন্দ্রনাথ বসু তখন পাঠিয়ে দিলেন ইংল্যান্ডের বিখ্যাত জার্নাল ‘ফিলসফিক্যাল ম্যাগাজিন’-এ।
কিন্তু প্রবন্ধটি সেখানে প্রকাশের যোগ্য বিবেচিত হল না। এরপর সত্যেন্দ্রনাথ বসু সেটি পাঠিয়ে দিলেন জার্মানিতে, খোদ আইনস্টাইনের কাছে। চিঠিতে আইনস্টাইনকে লিখলেন, ‘আমি আপনার অনুভূতি এবং মতামতের জন্য আপনাকে এর সঙ্গে প্রবন্ধটি পাঠাচ্ছি। আপনি এ ব্যাপারে কী ভাবছেন তা জানার জন্য আমি উদ্বিগ্ন হয়ে আছি...’। সত্যেন্দ্রনাথ বোসের প্রতিভাকে চিনতে ভুল করেননি আইনস্টাইন। তিনি প্রবন্ধটি জার্মান ভাষায় অনুবাদ করে ‘জাইটশ্রিফট ফ্যর ফিজিক’ জার্নালে প্রকাশনার ব্যবস্থা করলেন। সত্যেন্দ্রনাথ বোসের প্রবন্ধ সম্পর্কে আইনস্টাইন লিখলেন, ‘আমার মতে বোস কর্তৃক প্লাঙ্কের সূত্র নির্ধারণ পদ্ধতি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।’
জন্ম হল নতুন এক সংখ্যাতত্ত্বের — বোস-আইনস্টাইন সংখ্যাতত্ত্ব। সত্যেন্দ্রনাথ বসু তার এই প্রবন্ধটিতে ক্লাসিক্যাল পদার্থবিজ্ঞানের সাহায্য ছাড়াই প্লাঙ্কের কোয়ান্টাম তত্ত্ব প্রতিপাদন করেন এবং সদৃশ-অভিন্ন কণার (ভরহীন ফোটন কণা) দশার সংখ্যা গণনার একটি উপায় বর্ণনা করেন। এই প্রবন্ধটি ছিল মৌলিক এবং কোয়ান্টাম পরিসংখ্যানের উপর ভিত্তি করে রচিত। বোসের এই ধারণাটি গ্রহণ করে আইনস্টাইন প্রয়োগ করলেন ভরযুক্ত পরমাণুতে। পাওয়া গেল পদার্থের এক নতুন অবস্থা, যা বর্তমানে বোস-আইনস্টাইন কনডেনসেট বা বিইসি নামে পরিচিত। বিইসি আসলে খুব নিম্ন তাপমাত্রার বোসন কণার (ফোটন কণার) একটি ঘনীভূত স্যুপ।
বোস-আইনস্টাইন কনডেনসেট হল পদার্থের একটি বিশেষ অবস্থা — বোস গ্যাসকে (ফোটন গ্যাস) যখন পরমশূন্য তাপমাত্রার (মাইনাস ২৭৩ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড। অর্থাৎ ০ কেলভিন। যেখানে হিমাঙ্ক ০ সেন্টিগ্রেড) খুব কাছাকাছি তাপমাত্রায় ঠান্ডা করা হয় তখন বহু সংখ্যক ফোটনকণা সর্বনিম্ন কোয়ান্টাম স্তরটি দখল করে। তাপমাত্রা যত কমে পরমাণুর গতিশক্তিও তত কমে, ধীরে ধীরে স্থির হয়ে যায় এবং সর্বনিম্ন শক্তিস্তরে চলে আসে। বোস গ্যাস হল, চিরায়ত আদর্শ গ্যাসের কোয়ান্টাম বলবিদ্যার সংস্করণ। এটি বোসন কণা দ্বারা গঠিত, যাদের পূর্ণসংখ্যক ঘূর্ণনমান আছে এবং এরা বোস-আইনস্টাইন পরিসংখ্যান মেনে চলে। ১৯৯৫ সালে এরিক কর্নলে, কার্ল ওয়াইমেন এবং উলফ গেঙ্গ কেটারলি পরীক্ষামূলকভাবে বিইসির অস্তিত্ব প্রমাণ করেন এবং এরজন্য ২০০১ সালে তাঁরা পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পান।
পদার্থের পাঁচটি অবস্থার (কঠিন, তরল, গ্যাস, প্লাজমা ও বোস-আইনস্টাইন কনডেনসেট) মধ্যে বোস-আইনস্টাইন কনডেনসেট সবচেয়ে রহস্যময়। পরমশূন্য তাপমাত্রার কাছে পৌঁছনোর ফলে বিজ্ঞানীদের কাছে এক নতুন রোমাঞ্চকর, বিস্ময়ে ভরা জগৎ খুলে গিয়েছে — কোয়ান্টাম। হাজার হাজার বিজ্ঞানী সেই জগৎকে বোঝার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। কোয়ান্টাম কম্পিউটার তৈরির চেষ্টা করছেন। যা পাল্টে দিতে পারে মানব সভ্যতাকে।
১৯৬৪ সালে ব্রিটিশ বিজ্ঞানী পিটার হিগস প্রস্তাব দেন হিগস ফিল্ড এবং হিগস বোসনের। হিগস ফিল্ড হল, অদৃশ্য এক বল বা শক্তিক্ষেত্র যা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে আছে। আর হিগস বোসন হল এমন এক কণা যা অন্যদেরকে ভর দেয়। অর্থাৎ হিগস বোসন হল হিগস ফিল্ডের বাহক। যেমন করে ফোটন হল তড়িৎ-চুম্বকীয় ক্ষেত্রের বাহক। যে কণা হিগস ফিল্ডের সঙ্গে যত বেশি নিবিড় সম্পর্ক তৈরি করবে তার ভর তত বেশি হবে। ফোটনের মতো কণা যারা হিগস ফিল্ডের সঙ্গে কোন সম্পর্ক তৈরি করে না, তারা ভরহীন। অর্থাৎ কোন বস্তুর ভরের কারণ হল হিগস বোসন।
২০১২ সালে লার্জ হ্যার্ডন কোলাইডার পরীক্ষায় হিগস বোসন কণার অস্তিত্ব ধরা পড়ে এবং পিটার হিগসকে এই জন্য ২০১৩ সালে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়। অর্থাৎ হিগস বোসন প্রস্তাবনার (১৯৬৪) মাত্র ৪৮ বছর পর এটিকে পরীক্ষাগারে শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে। কিন্তু বোস-আইনস্টাইন কনডেনসেট প্রস্তাব (১৯২৪) করার ৭৭ বছর (২০০১) পর পরীক্ষাগারে এর অস্তিত্ব ধরা পড়ে। প্রশ্ন হল বোস-আইনস্টাইন কনডেনসেট শনাক্ত করতে এত দীর্ঘ সময় কেন লাগল? কেন না গবেষণাগারে বিইসির অস্তিত্ব প্রমাণ করার মতো প্রয়োজনীয় অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি গত শতাব্দীর ন’য়ের দশকের আগে পর্যন্ত ছিল না। ১৯৮০ দশকে লেজার কুলিং (এটা মাইক্রোকেলভিন পর্যন্ত শীতল করতে পারে) উদ্ভাবিত হয় এবং ১৯৯০-এর গোড়ার দিকে চৌম্বকীয় বাস্পীভবন কুলিং (এটা ন্যানোকেলভিন পর্যন্ত ঠান্ডা করতে পারে) উদ্ভাবিত হয় এবং এই সমস্ত কৌশলগুলি জানার পরই বিইসির অস্তিত্ব প্রমাণ করা সম্ভব হয়।
যদি বিইসির অস্তিত্ব ১৯৭৪ সালের আগে প্রমাণ করা যেত, তবে হয়তো সত্যেন্দ্রনাথ বসুকে নোবেল পুরস্কার দেওয়ার কথা নোবেল কমিটি ভাবত। ২০১২ সালে কলকাতায় এক অনুষ্ঠানে ভাষণ দিতে গিয়ে তদানীন্তন সার্নের ডিরেক্টর-জেনারেল রলফ হিউয়ার বলেন ‘সত্যেন্দ্রনাথ বোসের নোবেল পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল।’ নোবেল ফাউন্ডেশন কমিটির তরফে মরণোত্তর নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয় না। বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান চর্চার পথিকৃৎ, কোয়ান্টাম স্ট্যাটিসটিক্সের উদ্ভাবক সত্যেন্দ্রনাথ বসু ১৯৭৪ সালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। অনেকেই মনে করেন বোস-আইনস্টাইন সংখ্যাতত্ত্ব, বোস-আইনস্টাইন কনডেনসেট এবং বোসন কণার জনক সত্যেন্দ্রনাথ বোসের নোবেল পুরস্কার না পাওয়াটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক।
এই মানুষটি বাংলায় বিজ্ঞানচর্চার প্রবল সমর্থকই শুধু ছিলেন না, সারাজীবন তিনি এই ধারাটিকে লালন করেছেন। বাংলায় বিজ্ঞানচর্চার প্রসারের উদ্দেশ্যে ‘বিজ্ঞান পরিচয়’ নামে একটি পত্রিকাও তিনি প্রকাশ করতেন। তাঁর নেতৃত্বেই ১৯৪৮ সালে কলকাতায় ‘বঙ্গীয় বিজ্ঞান পরিষদ গঠিত হয়। ১৯৬৩ সালে ‘জ্ঞান ও বিজ্ঞান’ পত্রিকাতে কেবলমাত্র মৌলিক গবেষণা নিবন্ধ নিয়ে ‘রাজশেখর বসু সংখ্যা’ প্রকাশ করেন। তিনি দেখান যে, বাংলা ভাষাতেও বিজ্ঞানের মৌলিক নিবন্ধ রচনা করা সম্ভব। বিজ্ঞানসাধক এই মানুষটিকে নিয়ে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ নিজেও বলেছেন, ‘A man of genius with a taste for literature and who is scientist as well’। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯৩৭ সালে বিজ্ঞান বিষয়ক বই ‘বিশ্ব পরিচয়’ লেখেন এবং সত্যেন্দ্রনাথ বসুকে এই বইটি তিনি উৎসর্গ করেছিলেন। এ প্রসঙ্গে সত্যেন বোস বলেন, ‘নোবেল পুরস্কার লাভ করলেও আমি এতটা কৃতার্থ বোধ করতাম না।’ নোবেল পুরস্কার না পাওয়র প্রসঙ্গে সত্যেন্দ্রনাথ নিজে অবশ্য জানিয়েছিলেন, ‘আমার প্রাপ্য সমস্ত স্বীকৃতি আমি পেয়েছি। বিজ্ঞানে আবিষ্কারটাই আসল কথা। কে করলেন তাতে কী যায় আসে?’ আসলে বিজ্ঞানের মহাকাশে চিরস্থায়ী এক নক্ষত্রের নাম সত্যেন্দ্রনাথ বসু।
(লেখক হুগলি জেলার নেতাজি মহাবিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান)

আইনস্টাইনকে লেখা সত্যেন্দ্রনাথের প্রবন্ধ
বোস তার প্রবন্ধে যা দেখিয়েছিলেন তা হল, ফোটনের ক্ষেত্রে ক্ল্যাসিকাল পরিসংখ্যানের কোনও প্রাসঙ্গিকতা নেই। এর জন্য নতুন একটি পরিসংখ্যান প্রয়োজন যা এখন বোস-আইনস্টাইন সংখ্যাতত্ত্ব নামে পরিচিত। বোস-আইনস্টাইন সংখ্যাতত্ত্বে ধরা হয় ফোটনগুলি সদৃশ এবং অভিন্ন। এদেরকে আলাদা করে চেনা যায় না এবং এরা ক্ল্যাসিকাল গ্যাসের অণুগুলির মতো নয়। ফোটনের বেলায় একসঙ্গে থাকার সম্ভাবনা (বাঞ্চিং প্রোবাবিলিটি) গ্যাসের অণুগুলির (এরা সদৃশ কিন্তু এদেরকে আলাদা করে চেনা যায়) তুলনায় বেশি। একটি উদাহরণ দিলে ব্যাপারটা পরিষ্কার হবে। যদি দুটি স্বতন্ত্র মুদ্রাকে টস করা হয়, তবে দুটি হেড (এইচ) বা দুটি টেইল (টি) পড়ার সম্ভাবনা এক-চতুর্থাংশ। অর্থাৎ ২৫ শতাংশ। কারণ এক্ষেত্রে সম্ভাব্য ফলাফলগুলি হল এইচএইচ, টিটি, এইচটি এবং টিএইচ। কিন্তু মুদ্রাগুলি যখন অভিন্ন-সদৃশ হয়, তখন সম্ভাব্য ফলাফলগুলি হল এইচএইচ, টিটি, এইচটি। এবং একত্রিত হওয়ার সম্ভাবনা এক-তৃতীয়াংশ। অর্থাৎ ৩৩.৩৩ শতাংশ। অর্থাৎ অভিন্ন-সদৃশ ফোটনের বেলায় একত্রিত হওয়ার সম্ভাবনা ২৫ থেকে বেড়ে হয় ৩৩.৩৩ শতাংশ। বিংশ শতাব্দীতে যে চারটি তত্ত্ব পুরনো কোয়ান্টাম ফিজিক্স থেকে নতুন কোয়ান্টাম মেকানিক্স আবিষ্কারের পথ প্রশস্ত করেছিল, সে চারটি হল — ১) ম্যাক্স প্লাঙ্কের কোয়ান্টাম তত্ত্ব, ২) আইনস্টাইনের আলোক তড়িৎ প্রক্রিয়া ৩) নীলস বোরের পরমাণু মডেল এবং ৪) বোস সংখ্যাতত্ত্ব।
08th  March, 2020
১০০০ টাকার মধ্যে
সেরা ৫ ইয়ারফোন

এখন বাজারে ভালো মানের ইয়ারফোন পাওয়া খুব একটা কঠিন নয়। প্রত্যেক সপ্তাহেই নতুন নতুন অপশন লঞ্চ হচ্ছে। অ্যাকটিভ নয়েস ক্যান্সেলেশন, উন্নতমানের ব্যাটারির পাশাপাশি ব্লুটুথ কোডেক সাপোর্ট এবং ড্রাইভারের মতো আধুনিক প্রযুক্তিগত উন্নতি ঘটিয়ে বাজারে এসেছে হরেক ইয়ারফোন। দামও সাধ্যের মধ্যেই। বিশদ

27th  January, 2021
ট্রুকলারকে টেক্কা দিতে
আসছে গুগল কল?

‘ট্রুকলার’-এর দিন কি তবে ঘনিয়ে এল? একটি ইউটিউব বিজ্ঞাপনের জেরে এমনই আলোচনা শুরু হয়েছে গ্যাজেট গুরুদের মধ্যে। বিষয়টি ঠিক কী? শোনা যাচ্ছে, কলিং অ্যাপটিকে ঢেলে সাজিয়েছে গুগল। নাম বদলে হয়েছে ‘গুগল কল’। শুধুমাত্র ফোন করা বা রিসিভ করাই নয়, নতুন এই অ্যাপটি কলারের নাম, কোন এলাকার নম্বর তাও জানিয়ে দিতে পারবে বলে দাবি করছে বিশ্বের একাধিক গ্যাজেট সংক্রান্ত তথ্যপ্রদানকারী সংস্থাগুলি।
বিশদ

24th  November, 2020
চন্দ্রপৃষ্ঠে সূর্যের আলো পড়া
অংশে মিলল জলের অস্তিত্ব

প্রথমবার ২০০৮ সালে ইসরো জানিয়েছিল, চাঁদের যে অংশে সূর্যালোক পড়ে, সেখানে জলের উপাদান রয়েছে। কিন্তু, সেই উপাদান কী অবস্থায় রয়েছে, তা নিশ্চিত করা যায়নি সেই সময়। পরবর্তী সময়ে নাসার শক্তিশালী টেলিস্কোপের সাহায্যে লাগাতার পর্যবেক্ষণ চালিয়েও এবিষয়ে কোনও নিশ্চিত সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারেননি বিজ্ঞানীরা।
বিশদ

05th  November, 2020
 টিকটকের জায়গা নিতে ভারতে
নতুন ফিচার আনল ইনস্টাগ্রাম

নয়াদিল্লি: ভারত-চীন সংঘাতের মধ্যে টিকটক ব্যান করে দিয়েছে নরেন্দ্র মোদি সরকার। এবার ওই চীনা অ্যাপের জায়গা নিতে বাজারে এল ইনস্টাগ্রামের নতুন ফিচার ‘রিলস’। এটিতে টিকটকের সমস্ত বৈশিষ্ট্যগুলি রয়েছে। সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট জানিয়েছে, ইনস্টাগ্রাম স্টোরিজের মধ্যে এই ফিচারটি পাওয়া যাবে। বিশদ

09th  July, 2020
সংসারের ঝামেলার সঙ্গেই উপরি নেটওয়ার্ক সমস্যা, বাড়ি থেকে কাজে নাজেহাল সকলে

  নয়াদিল্লি, ২২ মে: বাড়িতে কাজের অনিবার্য পরিবেশ অধরা। ফলে লকডাউনের ভারতে দিনদিন কাহিল অবস্থা হচ্ছে ‘কর্পোরেট ভারত’-এর। টানা প্রায় তিনমাস ঘরবন্দি গোটা দেশ। বাড়িতে বসে কাজ করতে গিয়ে প্রতি মুহূর্তে কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হচ্ছেন ওয়ার্ক ফ্রম হোম করা সাধারণ মানুষ। বিশদ

24th  May, 2020
৩২ বিটের কম্পিউটারের
দিন কি ঘনিয়ে এল?

ওয়াশিংটন, ১৫ মে: ভবিষ্যতের কথা ভেবে একটি বড়সড় সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলল মাইক্রোসফট। তারা ৩২ বিটের কম্পিউটারের জন্য উইন্ডোজ ১০-এর আর কোনও ভার্সন তৈরি করবে না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সম্প্রতি উইন্ডোজ ১০-এর একটি নয়া ভার্সন বাজারে এনেছে মাইক্রোসফট।
বিশদ

16th  May, 2020
নতুন লুকে ফেসবুক,
রয়েছে ডার্ক মোডও

সান ফ্রান্সিসকো, ১২ মে: করোনা ভাইরাসের দাপটে বিশ্বজুড়ে ঘরবন্দি মানুষ। কয়েকটি দেশে লকডাউন শিথিল করা হলেও জনজীবন স্বাভাবিক হয়নি। করোনায় ত্রস্ত মানুষ বাড়ি ছেড়ে এখনই বের হতে সাহস পাচ্ছে না। ঘরবন্দি অবস্থায় এরমধ্যে একটি বিরাট অংশই নির্ভরশীল ইন্টারনেটের উপর। প্রায় অধিকাংশ নেটিজেনেরই বর্তমানে সর্বক্ষণের সঙ্গী হয়ে উঠেছে ফেসবুক।
বিশদ

13th  May, 2020
জুম অ্যাপ নিরাপদ নয়,
সতর্ক করল কেন্দ্র 

নয়াদিল্লি, ১৬ এপ্রিল: করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে ছয় সপ্তাহের লকডাউন চলছে দেশে। গৃহবন্দি সাধারণ মানুষ। তবে কাজ কিন্তু থেমে নেই। চলছে পড়াশোনাও। তবে সামনাসামনি নয়, পুরোটাই হচ্ছে ভিডিও কনফারেন্সিং অ্যাপের মাধ্যমে। অধিকাংশ নেটিজেনই ভিডিও কনফারেন্সের জন্য ব্যবহার করছেন ‘জুম অ্যাপ’। কিন্তু, আদৌ কি সেই অ্যাপ নিরাপদ? জুমের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর মোবাইলে হ্যাকার সিঁধ কাটছে না তো? এরকমই হাজারও প্রশ্ন ঘুরছে সোশ্যাল মিডিয়াতে। অবশেষে কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে এবিষয়ে স্পষ্ট বক্তব্য মিলল। বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক একটি অ্যাডভাইসরি জারি করে বলেছে, জুম অ্যাপ নিরাপদ নয়। এমনকী সরকারি কর্মীদের বৈঠক বা অন্য কোনও কাজের ক্ষেত্রে এই ধরনের অ্যাপের ব্যবহার বন্ধ করতে বলা হয়েছে। তবে ব্যক্তিগতভাবে যাঁরা জুম অ্যাপ ব্যবহার করছেন তাঁদের উদ্দেশ্যে বলা হয়েছে, নির্দিষ্ট সতর্কতা মেনে তা ব্যবহার করুন। 
বিশদ

16th  April, 2020
হোয়াটস অ্যাপে চালু হয়ে গেল ডার্ক মোড 

অবশেষে দীর্ঘ অপেক্ষার পর ডার্ক মোড লঞ্চ করল হোয়াটসঅ্যাপ। সমস্ত অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস ব্যবহারকারীদের হোয়াটসঅ্যাপেই পাওয়া যাবে নতুন এই অপশন। মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহেই ডার্ক মোড লঞ্চ করে সংস্থা।   বিশদ

10th  March, 2020
পৃথিবীর দ্বিতীয় চাঁদ 

উপগ্রহের সংখ্যায় মঙ্গল গ্রহের সমকক্ষ হয়ে উঠল পৃথিবী। আমাদের গ্রহের উপগ্রহের সংখ্যা আর এক নয়। নীল গ্রহকে ঘিরে পাক খাচ্ছে আরও একটি চাঁদ। সম্প্রতি বিষয়টি নজরে আসায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের মধ্যে। যদিও, আকারে ও ঔজ্জ্বল্যে চাঁদের ধারেকাছেও আসতে পারবে না উপগ্রহটি। আসলে এটি একটি গ্রহাণু।  
বিশদ

08th  March, 2020
অক্সিজেন ছাড়াই জীবনধারণ,
সন্ধান মিলল নতুন প্রাণীর 

অক্সিজেন ছাড়া কোনও প্রাণী বাঁচতে পারে না। কিন্তু, বর্তমানে কয়েকজন বিজ্ঞানী এমন এক প্রাণী খুঁজে পেয়েছেন, যা অক্সিজেন ছাড়াও বহাল তবিয়তে থাকতে পারে। এই আবিষ্কার প্রাণীজগৎ সম্পর্কে ধারণা তা আমূল বদলে দিতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। 
বিশদ

08th  March, 2020
সূর্যের রহস্যভেদে সোলার অরবিটর 

সূর্যের মেরু অঞ্চলের ছবি তুলতে মহাকাশে পাড়ি দিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির (ইএসএ) তৈরি নতুন মহাকাশযান। গত ১৭ ফেব্রুয়ারি ফ্লোরিডার উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে অ্যাটলাস-৫ রকেটে চেপে সূর্যের উদ্দেশে পাড়ি দেয় নাসার এই সোলার অরবিটর। 
বিশদ

08th  March, 2020
মোবাইলে গেম ডাউনলোড করার কয়েকটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট 

জেন ওয়াই প্রজন্ম ভীষণ গেম খেলতে ভালোবাসেন। বাসে-ট্রেনে-ট্রামে প্রায় সব জায়গাতেই মোবাইল হাতে গেম খেলতে দেখা যায় তাঁদের। অ্যান্ড্রোয়েড প্লে-স্টোর বা আইফোনের অ্যাপ স্টোর থেকে তাঁরা বেশিরভাগ গেম ডাউনলোড করে থাকেন। কিন্তু, এমন কিছু গেম রয়েছে, যা প্লে-স্টোরে পাওয়া যায় না।  
বিশদ

09th  February, 2020
চলতি বছরেই বাজারে আসছে ১১৭টি ইমোজি 

ইমোজি। ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপের যুগে যা ছাড়া আমরা চলতেই পারি না। শব্দের বদলে ইমোজি দিয়ে মনের ভাব প্রকাশ করাতেই স্বচ্ছন্দ নতুন প্রজন্ম। সেই চাহিদার কথা মাথায় রেখেই প্রতিবছর নতুন নতুন ইমোজি বাজারে নিয়ে আসে ‘ইউনিকোড কনসর্টিয়াম’। এই সংস্থাটি নতুন ইমোজি বাজারে আনার ছাড়পত্র দেয়।
বিশদ

09th  February, 2020

Pages: 12345

একনজরে
রক্ষকই ভক্ষক। আশ্রয়কেন্দ্রেও নিরাপদ নন মহিলারা। মহারাষ্ট্রে সরকার পরিচালিত একটি হস্টেলের কিশোরীদের নগ্ন করিয়ে জোর করে নাচ করানোর অভিযোগ উঠল পুলিসের বিরুদ্ধে। এই বর্বরোচিত কাজের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন বেশ কয়েকজন স্থানীয় বাসিন্দা।   ...

নির্ঘণ্ট প্রকাশের পরই ভোটে মগ্ন বাংলা। নেতা থেকে কর্মীরা মিছিল, সমাবেশ আয়োজনে ব্যস্ত। নেতার ঝাঁঝালো বক্তব্য‌ উপভোগ করছে জনতাও। ...

আপনারা কেমন আছেন? ভোট দিতে কোনও অসুবিধা হবে বলে মনে হচ্ছে কি? যদি কোনও অসুবিধা মনে হয়, তাহলে আমাদের সেকথা নির্ভয়ে বলতে পারেন। এছাড়াও যদি কোনও সমস্যা হয়, তাহলে আমাদের সঙ্গে সব সময় যোগাযোগ করবেন।   ...

মঙ্গলবার রাতে আগ্নেয়াস্ত্র সমেত তিন দুষ্কৃতীকে মোথাবাড়ি থানার পুলিস গ্রেপ্তার করেছে। পুলিস জানিয়েছে, ধৃতদের নাম শেখ আয়েশ, শেখ এজাবুল এবং আজিজুর রহমান। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

নিকট বন্ধু দ্বারা বিশ্বাসঘাতকতা। গুরুজনের স্বাস্থ্যহানি। মামলা-মোকদ্দমায় পরিস্থিতি নিজের অনুকূলে থাকবে। দাম্পত্য জীবনে ভুল বোঝাবুঝিতে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৫১: জিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার প্রতিষ্ঠা
১৮৫২: রুশ লেখক নিকোলাই গোগোলের মৃত্যু
১৮৫৬: কবি তরু দত্তের জন্ম
১৯১৮: প্রথম ধরা পড়ে স্প্যানিশ ফ্লু, এরপর দুনিয়া জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে এই রোগ
১৯২৫: নাট্যকার ও লেখক জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের মৃত্যু
১৯৮০: টেনিস খেলোয়াড় রোহন বোপান্নার জন্ম
১৯৮০: জিম্বাবোয়ের জাতীয়তাবাদী নেতা রবার্ট মুগাবের নির্বাচনে জয়, মুগাবে দেশের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ প্রধানমন্ত্রী
২০০১: হিন্টেজ রিবেইরোর দুর্যোগ, পর্তুগালের উত্তরপ্রান্তে এক সেতু ভেঙে ৭০ জনের মৃত্যু হয়েছিল
২০০৯: মানবতা ধ্বংসকারী এবং যুদ্ধ উন্মাদ সুদানের প্রেসিডেন্ট ওমর হাসান আল-বাসিরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আন্তর্জাতিক ক্রিমিনাল কোর্ট  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭২.২৪ টাকা ৭৩.৯৫ টাকা
পাউন্ড ১০০.১৬ টাকা ১০৩.৬৮ টাকা
ইউরো ৮৬.৭২ টাকা ৮৯.৯২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪৫, ৮০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৩, ৪৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৪, ১০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬৮, ৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৬৮, ৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২০ ফাল্গুন ১৪২৭, বৃহস্পতিবার, ৪ মার্চ ২০২১। ষষ্ঠী ৪০/০ রাত্রি ৯/৫৯। বিশাখা নক্ষত্র ৪৪/৫৫ রাত্রি ১১/৫৭। সূর্যোদয় ৫/৫৯/২৫, সূর্যাস্ত ৫/৩৭/১৯। অমৃতযোগ রাত্রি ১/১২ গতে ৩/৩১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৭/৩৩ মধ্যে পুনঃ ১০/৩৯ গতে ১২/৫৮ মধ্যে বারবেলা ২/৪২ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৪৮ গতে ১/২১ মধ্যে। 
১৯ ফাল্গুন ১৪২৭, বৃহস্পতিবার, ৪ মার্চ ২০২১। ষষ্ঠী রাত্রি ১/৫৯। বিশাখা নক্ষত্র রাত্রি ৩/৫৪। সূর্যোদয় ৬/৩, সূর্যাস্ত ৫/৩৭। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৫৫ গতে ৩/১৯ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৭/২৯ মধ্যে ও ১০/৩১ গতে ১২/৫৬ মধ্যে। কালবেলা ২/৪৩ গতে ৫/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৪৯ গতে ১/২৩ মধ্যে। 
১৯ রজব। 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
নিউজিল্যান্ডে ভূমিকম্প, মাত্রা ৭.১ 

07:33:42 PM

কানাডায় পৌঁছল ভারত থেকে পাঠানো ভ্যাকসিন 

07:29:00 PM

দার্জিলিংয়ে একটি হোটেলে আগুন
দার্জিলিংয়ের একটি হোটেলে আগুন। ঘটনাস্থলে দমকলের ৩টি ইঞ্জিন। এখনও পর্যন্ত ...বিশদ

05:40:31 PM

আগামীকাল কলকাতায় আসছেন বিশেষ পর্যবেক্ষক অজয় নায়েক এবং বিবেক দুবে 

05:38:00 PM

দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে সংলগ্ন এলাকা থেকে আগ্নেয়াস্ত্র সহ আটক ১ 

05:16:00 PM

চতুর্থ টেস্ট: প্রথম ইনিংসে ইংল্যান্ড ২০৫ রানে অলআউট

05:12:00 PM