ব্যবসাসূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন থাকা ... বিশদ
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি আরামবাগের রবীন্দ্রভবনে মহকুমার সমস্ত গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান, উপপ্রধান, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি এনআরজিএস প্রকল্পের আধিকারিকদের নিয়ে ১০০ দিনের কাজে গতি আনতে বৈঠকে বসেন হুগলির জেলাশাসক ওয়াই রত্নাকর রাও। প্রশাসনিক ওই বৈঠক থেকে আরামবাগ মহকুমাজুড়ে পঞ্চায়েতগুলিতে নার্সারি তৈরির নির্দেশ দেন জেলাশাসক। জানা গিয়েছে, নার্সারি তৈরি হয়ে যাওয়ার পর সেগুলি রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচর্যার জন্য পঞ্চায়েতের তরফে বিভিন্ন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর হাতে তুলে দেওয়া হবে। পাশাপাশি স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের চারাগাছ রক্ষণাবেক্ষণে প্রশিক্ষণের জন্য সাহায্য নেওয়া হবে উদ্যানপালন দপ্তরের। এর ফলে স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলি উপকৃত হবে। স্বনির্ভর গোষ্ঠী পরিচালিত নার্সারিগুলি থেকে ১০০ দিনের কাজ ও সবুজমালা প্রকল্পে গাছ সরবরাহ করা হবে। ওই নার্সারিগুলি থেকে পাওয়া যাবে আকাশমণি, মেহগনি, সেগুন, সোনাঝুরি, নিম, পেয়ারা, আম, কাঁঠাল, জাম, গাছ। ভেষজ উদ্ভিদ হিসেবে রাখা হবে আমলকী, হরীতকী ও বয়রার মতো গাছ। কামারপুকুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান তপন মণ্ডল বলেন, ইতিমধ্যে পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে জমি চিহ্নিতকরণের কাজ হয়েছে। শীঘ্রই নার্সারি তৈরি শুরু হবে। খানাকুল-১ ব্লকের অধীনে থাকা ঘোষপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান হায়দার শেখ বলেন, আমাদের পঞ্চায়েতের ৬০০ বর্গফুট জায়গাজুড়ে মূলত সবুজ বাঁচানোর লক্ষ্যকে মাথায় রেখে নার্সারির কাজ চলছে। নিজস্ব চিত্র