শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
‘বিন্নি অ্যান্ড ফ্যামিলি’ ছবির অফার পেয়ে খুশি হয়েছিলেন রাজেশ। কারণ এই ছবির বিষয় আজীবন প্রাসঙ্গিক বলে মনে করেন তিনি। স্পষ্ট বললেন, ‘এই ছবিতে পাঁচটি চরিত্র। সকলকেই সমান গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। পারিবারিক গল্প আসলে সব প্রজন্মের কাছেই প্রাসঙ্গিক।’
চরিত্রের সঙ্গে মিল
এই ছবিতে তাঁর অভিনীত চরিত্রের সঙ্গে বাস্তবে নিজের মিল খুঁজে পান রাজেশ। অভিনেতা বলেন, ‘আমার মা দীর্ঘদিন ধরে অ্যালঝাইমার্সে আক্রান্ত। তাই আমার দুই ছেলের সঙ্গে ওদের ঠাকুরমার তেমন সম্পর্ক গড়ে ওঠেনি। তবে আমার বাবার সঙ্গে ওদের বন্ডিং বেশ ভালো। গ্রামের বাড়িতে ছুটিতে গেলে ওরা দাদুর সঙ্গ পায়। ছবিতে আমার চরিত্র এক বাবার। অভিনয় করে নিজের সঙ্গে মিল পেয়েছি।’
২৫ বছরের সফর
দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে অভিনয় পেশার সঙ্গে যুক্ত রাজেশ। প্রথম পর্বের তুলনায় কেরিয়ারের দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে তিনি বেশি সন্তুষ্ট। ‘গত আড়াই বছরে আমি প্রায় দশটা ভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছি। অভিনেতা হিসেবে গত কয়েক বছরে আমি প্রচুর সুযোগ পেয়েছি। আমার জন্য এখন চরিত্র ভাবা হচ্ছে। সেটা খুব আনন্দের’, বললেন রাজেশ।
টিভি বনাম ওটিটি
টেলিভিশনের মাধ্যমে দর্শকের ঘরে ঘরে পৌঁছে গিয়েছিলেন রাজেশ। কিন্তু টেলিভিশনের তুলনায় ওটিটি এবং সিনেমায় নানা ধরনের চরিত্র নিয়ে কাজ করার সুযোগ অনেক বেশি পাচ্ছেন বলে জানালেন। তাঁর কথায়, ‘টেলিভিশনে লম্বা সময়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হতে হয়। তাই একটা প্রোজেক্টে দীর্ঘদিন ধরে আটকে থাকতে হয়। এতে নিজের উন্নতির সম্ভাবনা কমে যায়। ওটিটি বা ছবিতে তুলনায় কম সময় দিয়ে নানা চরিত্রের অফার পাওয়া যায়। তবে দর্শক সব মাধ্যমেই আমাকে আশীর্বাদ করেছেন।’