কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
‘ছোটবেলা থেকে যেভাবে শ্যুটিং সেটে বসে পড়াশোনা করেছি এখনও তেমনই করছি। সিনের মাঝে বিরতিতে পড়ি। স্কুলের ম্যামরা প্রত্যেকে সহযোগিতা করেন। আর স্কুলের বন্ধুরা তো রোজকার পড়া পাঠিয়ে দেয়। সেই সব নিয়ে কিছুদিন আগেই প্রথম সেমিস্টারের পরীক্ষা দিলাম’, আদর্শ বালিকা শিক্ষায়তনের এই ছাত্রীকে এবার খানিকটা আত্মবিশ্বাসী মনে হল। তবে শুধু পড়াশোনা নয় ‘সর্বাণী’ চরিত্রের গুরুভারও এখন তার ছোট্ট কাঁধে। তা যথাযথ ভাবে সামলাতে চান। ‘সর্বাণী চরিত্রটার কথা আমাকে গল্পের মতো করে বোঝানো হয়েছে। আলাদা করে কোনও পড়াশোনা করার কথা বলা হয়নি। কাজটা করতে করতে আমি সর্বাণীকে জানতে পারছি এবং সেইভাবে চরিত্রে রূপদানের চেষ্টাও করছি।’
বাবার ইচ্ছেতেই অভিনয় শুরু করেছেন সুস্মিলি। ধীরে ধীরে নিজেরও ভালোলাগা তৈরি হয়েছে। ‘আমি একটা সময় বাবার কাছে রোজ অভিনয় অভ্যাস করেছি। বাবার একটা অ্যাক্টিং স্কুল রয়েছে। সেখানেও নিয়মিত ক্লাস করতাম। যদিও এখন আর সেখানে যাওয়ার সুযোগ পাচ্ছি না। তবুও বাবা আমাকে সবসময় অভিনয়টা চালিয়ে যেতে বলেন,’ মনের কথা ভাগ করে নিলেন পরিচালক দয়ালচন্দ্র আচার্যর মেয়ে।