বিদ্যালাভের পক্ষে দিনটি উত্তম। ব্যবসার উন্নতি, পেশায় সুনাম। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
কেমন ছিল যাত্রাপথ? শ্রীময়ী বলছিলেন, ‘আমার ইচ্ছে ছিল, ইরানে গিয়ে দেখব কেমনভাবে ওঁরা এত প্রতিকূলতার মধ্যে ছবি তৈরি করেন। প্রথমে ওখানে গিয়ে ফার্সি ভাষা শেখা শুরু করি। পাশাপাশি ১৯৭৯ সালের ইসলামিক বিপ্লবের পর নির্বাসিত চলচ্চিত্র পরিচালকদের নিয়ে আমার পিএইচডির কাজও চলতে থাকে।’ তবে পানাহির সঙ্গে দেখা হওয়া শ্রীময়ীর জন্য সহজ ছিল না। ‘তিন মাস থাকার পরেও দেখা পেলাম না পানাহির। প্রায় আশা ছেড়ে দিয়েছিলাম। বাড়ি ফিরতে যখন দিন সাতেক বাকি সেই সময় তাঁর দেখা পেলাম’, এত বছর পরেও কথা বলতে গিয়ে শ্রীময়ী যেন ফিরে গেলেন সেই দিনগুলোয়। গত জুন মাসে পানাহি গ্রেপ্তার হওয়ার আগে পর্যন্ত তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ ছিল শ্রীময়ীর।
ইরানে শ্যুটিংয়ে ক্যামেরা, সাউন্ডের কাজ একা হাতে করেছেন শ্রীময়ী। আপাতত তথ্যচিত্রের শেষ পর্যায়ের কাজে ব্যস্ত তিনি। বার্লিন যাওয়ার প্রস্তুতিও চলছে।