গৃহ পরিবেশে চাপ ও মানসিক চিন্তা বৃদ্ধি। কপট লোকের দ্বার কর্মে বিপত্তি ও অর্থক্ষতির যোগ। ... বিশদ
ব্যাপারখানা কী? সোমবার ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল অব ইন্ডয়া (ইফি)-র সমাপ্তি অনুষ্ঠানের মঞ্চে সংবর্ধনা দেওয়া হল প্রসেনজিৎকে। বাংলা সিনেমায় তাঁর অবদানকে স্বীকৃতি জানাল উৎসব কর্তৃপক্ষ। সংবর্ধনার পর তাঁকে কিছু বলার অনুরোধ করেন সঞ্চালক সমীর। তখন দর্শকাসনে উপস্থিত ছিলেন আশা পারেখ। সেটা খেয়াল করেই প্রসেনজিৎ বলেন, ‘ আপনারা নিশ্চয়ই বিশ্বজিৎজিকে (বাবা) চেনেন। আশাজিকে দেখলেই আমার পুকারতা চলা হু ম্যায়...গানটা গাইতে ইচ্ছে করে।’ এ কথা শুনে আশা তখন মুখ টিপে হাসছেন। ১৯৬৫ সালে ‘মেরে সনম’ ছবিতে মহম্মদ রফির গাওয়া এই গানে লিপ দিয়েছিলেন বিশ্বজিৎ। জিপ চালাতে চালাতে বিশ্বজিতের গাওয়া সেই গান, আর সামনে সাইকেলে আশা, এ দৃশ্য সিনেপ্রেমীদের মনে গেঁথে আছে। প্রসেনজিৎ বক্তব্য শেষ করার পর সুযোগটা ছাড়তে চাননি সঞ্চালক। প্রসেনজিৎকে অনুরোধ করেন গানটা গাওয়ার জন্য। অভিনেতা প্রথমে বলার চেষ্টা করেন, ‘আশাজি লজ্জা পাচ্ছেন।’ সমীর তখন পাল্টা বলেন, ‘আপনি ভালো গাইলে উনি হাসতেও পারেন।’ প্রসেনজিৎ এরপর সত্যিই গানের দু’কলি গেয়ে শোনান। তখন আশার মুখও উল্লসিত। প্রসঙ্গত, ইফিতে এবার দেখানো হল প্রসূন চট্টোপাধ্যায়ের ছবি ‘দোস্তজী’। এই ছবির নিবেদক প্রসেনজিৎ সেই কথাও মঞ্চে দাঁড়িয়ে সকলকে জানান।