সামাজিক কর্মে সম্মান লাভ। স্ত্রী’র শরীর-স্বাস্থ্য খারাপ হতে পারে। দেরীতে অর্থপ্রাপ্তি। ... বিশদ
মাটির তাল থেকে শিল্পী গড়াই ছিল ওঁর সহজাত প্রতিভা। আমায় বকেছেন, মেরেছেন। আবার পিতৃস্নেহে বুকে টেনে নিয়েছেন। উনি ছিলেন স্টার ডিরেক্টর, যাঁর নামে লোকে ছবি দেখতে হলে যেতেন। এখনও বলতে গর্ব হয়, আমরা তরুণ মজুমদার ঘরানার শিল্পী। তবে সোমবার সেই যুগের সমাপ্তি। ‘কুহেলী’ ছবির একটি দৃশ্যে আমার কান্নার সিন। কিন্তু কিছুতেই চোখে জল আসছে না। তারপর সেটে ওঁর ধমক খেয়ে শুরু হল আমার কান্না। যা আর থামতেই চায় না। উনি তখন চকোলেট, কেক, পেস্ট্রি দিয়ে আমাকে ভোলাচ্ছেন। রেগে গিয়ে বলেছিলাম, ‘তুমি আমাদের পাড়ায় এসো, তোমাকে গুণ্ডা দিয়ে মার খাওয়াব।’ সেই কথাটা উনি কোনওদিন ভোলেননি। আজ এনটিওয়ানে তনুদাকে গাড়ি করে ‘চাঁদের বাড়ি’ পৌঁছে দিতে গিয়েছিলাম । সন্ধ্যাদি জোর করে পাঠালেন। বললেন, ‘যা মেয়ের কর্তব্য করে আয়। শেষবার পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করে আয়।’ করলাম। বুক ভেঙে যাচ্ছে। দ্বিতীয়বার পিতৃহারা হলাম।