সামাজিক কর্মে সম্মান লাভ। স্ত্রী’র শরীর-স্বাস্থ্য খারাপ হতে পারে। দেরীতে অর্থপ্রাপ্তি। ... বিশদ
ছবির অন্যতম অভিনেত্রী দিয়া মির্জার কথায়, ‘শ্যুটিং করতে করতে খারদুং লা পাস পর্যন্ত পৌঁছে যাওয়া আমাদের প্রত্যেকের কাছেই লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট। এই অভিজ্ঞতার জন্য ভারতীয় সেনাবাহিনীর কাছেও আমরা কৃতজ্ঞ।’ আর ফতিমা সানা শেখ বলছেন, ‘শ্যুটিংটা নিয়ে বোধহয় সবচেয়ে বেশি উত্তেজিত ছিলাম আমি। বাইক চালাতে খুব ভালোবাসি। চড়াই উতরাই পেরিয়ে এই শ্যুটিংটা তাই দারুণ উপভোগ করেছি। অবিশ্বাস্য আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা।’ আবার রত্না পাঠক শাহ স্বীকার করে নিয়েছেন যে ৬৫ বছর বয়সে বাইক চালিয়ে লাদাখ যাওয়ার কথা শুনে প্রথমে তিনি হেসে ফেলেছিলেন। কিন্তু এখন তাঁর অভিজ্ঞতা অন্যরকম। বর্ষীয়ান এই শিল্পীর কথায়, ‘এই ছবির শ্যুটিং আমাকে ভয়ের মুখোমুখি হতে বাধ্য করেছে। চাপের মুখে নিজের উপর আর সহকর্মীদের উপর আস্থা রাখতে শিখিয়েছে। যখন একটি চলচ্চিত্রের শ্যুটিং ইউনিটের সকলের জন্য অ্যাডভেঞ্চার হয়ে ওঠে, তখন গল্পটা জীবনের অংশ হয়ে যায়।’ সঞ্জনা সংঘী বলছেন, ‘জীবনে এমন কিছু মুহূর্ত আছে যেগুলো বাস্তব বলে মনে হয় না। মুহূর্তগুলো জীবনের থেকেও বড়। এটা তেমনই এক অভিজ্ঞতা।’ ছবিটি মুক্তি পেতে পেতে আগামী বছর।