বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
‘বিয়ন্ড দ্য স্টার’ নিয়ে আশাবাদী সলমন নিজেও। কীভাবে মাথায় এল এই ডকু সিরিজ তৈরির পরিকল্পনা? সেই রহস্যও ভেদ করেছেন তিনি। এই বলিউড সুপারস্টারের রোমানিয়ান বান্ধবী ইউলিয়া ভান্তুরের কথা সর্বজনবিদিত। সেই ইউলিয়াই ‘বিয়ন্ড দ্য স্টার’-এর আইডিয়া প্রথম সলমনকে শোনান। আর সেটা শোনার পর লুফে নেন তিনি।
দীর্ঘ কর্মজীবনে ৫৫ বছর বয়সি এই সুপারস্টার একাধিক বিতর্কে জড়িয়েছেন। তাই এই ডকু সিরিজে নিজের জীবন সম্পর্কে যতটা সৎ থাকা সম্ভব, ততটাই থাকার চেষ্টা করবেন সলমন। অর্থাৎ, তাঁর জীবনের অনেক অকথিত ও চর্চিত কাহিনি যে উঠে আসতে চলেছে, তা বোঝাই যাচ্ছে। টুইটার ও ইনস্টাগ্রামে ভাইজানের ফলোয়ার সংখ্যা প্রায় সাড়ে চার কোটি। সেই ন’য়ের দশক থেকেই তিনি বলিউডের সিংহাসনে। যে সিংহাসন এখনও তাঁর হস্তচ্যুত হয়নি। এ হেন নায়কের জীবন নিয়ে অনুরাগীদের আগ্রহ তো থাকবেই। এদিকে, সলমনের নতুন ছবি ‘অন্তিম: দ্য ফাইনাল ট্রুথ’ ভালোই ব্যবসা করছে। এই ছবির মুখ্য চরিত্র তথা তাঁর ভগ্নীপতি আয়ুষ শর্মার অভিনয়ও যথেষ্ট প্রশংসিত হয়েছে। তাই সব মিলিয়ে ‘অন্তিম’ নিয়ে বেশ খুশি তিনি। এ প্রসঙ্গে বলছিলেন, ‘এটা খুবই আনন্দের যে দর্শক আবার সিনেমা হলে ফিরেছেন। আয়ুষকে তাঁদের ভালো লেগেছে। আমার আর মহিমার (মাকওয়ানা) অভিনয়ও তাঁদের ভালো লেগেছে। সকলে পরিচালক মহেশের (মঞ্জরেকর) প্রশংসা করছে শুনে খুশি হয়েছি।’ ছবি হিট হওয়ার নেপথ্যে যে চিত্রনাট্যই আসল নায়ক, তা মেনে নিয়েছেন এই বলিউড সুপারস্টার। স্ক্রিপ্ট ভালো হলে ছবি যে চলবেই, এটাই তাঁর বিশ্বাস। এ বিষয়ে সলমনের বক্তব্য, ‘একটাই মাত্র জিনিস— চিত্রনাট্য, যা দর্শককে আবার সিনেমা হলে ফিরিয়ে আনতে পারে। ছবির স্ক্রিপ্ট ভালো হলে দর্শক অবশ্যই হলে এসে ছবি দেখবেন।’ সেই সঙ্গে প্রোমো ও ট্রেলারের একটা ভূমিকা রয়েছে, তাও মেনে নিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, স্পাই এজেন্ট রবীন্দ্র কৌশিকের বায়োপিকে তাঁকে দেখা যাবে বলে শোনা যাচ্ছে।