বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এদিকে, হাসপাতালে ময়নাতদন্ত করার ভার ডাক্তার এষার (ঋতাভরী) উপরে। এই ডাক্তারের সঙ্গে অভ্রজিতের চোখে চোখে একটা সম্পর্ক তৈরি হওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হয়। কিন্তু ওই পর্যন্তই। এই খুনের কিনারা করতে গিয়ে সামনে এসেছে ১৪ বছর আগের একটি এফআইআর। এভাবেই গল্প এগিয়েছে। ভিলেনের চরিত্রে রয়েছেন শান্তিলাল মুখোপাধ্যায়। ছবির ‘ম্যান অব দ্য ম্যাচ’ শান্তিলাল। তাঁর চলন-বলন, পোশাক সবকিছুই বেশ আকর্ষক। অন্যদিকে ঋতাভরী, অঙ্কুশ, অনির্বাণ, বনি—সকলেই কমবেশি ভালো অভিনয় করেছেন। ফালাক রশিদ রায়কে ভালোই লেগেছে। অনির্বাণকে বাংলার পরিচালকরা যে কবে পুলিসের চরিত্রের বাইরে ভাববেন কে জানে! দর্শক তাঁকে খাঁকি উর্দিতে দেখতে দেখতে ক্লান্ত। ছবির গল্প সাদামাটা, অ্যাকশনও নেই, সে অর্থে মন ভোলানো গানও নেই। খুব যে অসাধারণ অভিনয়ের জায়গা আছে, এমনটাও নয়। তাহলে আছেটা কী? ওই যে ছোটবেলার দুপুরে টেলিভিশনের পর্দায় দেখা বাঙালি ভালো পুলিস আর খারাপ পুলিসের গল্প।