রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
চার ঘণ্টার এই শোটিকে মূলত চারটি বিভাগে ভেঙে নেওয়া হয়েছে। বিভাগগুলির নাম হল— আজব দুনিয়া, মৌ মন্তর, হোয়াটস আপ কলকাতা এবং মৌকে বলো। রেডিওয়ে নিজের নতুন ইনিংস নিয়ে উচ্ছ্বসিত অভিনেত্রী। অভিনয় থেকে কেন হঠাৎ রেডিওতে সঞ্চালনা করতে আসছেন জিজ্ঞাসা করতেই ফোনে বললেন, ‘আমরা এই মুহূর্তে একটা কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। মানুষের জীবন কেমন যেন একঘেয়ে হয়ে গিয়েছে। তাতে মনে হল মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারব বা তাঁদের কাছাকাছি যেতে পারব, এরকম কিছু একটা করি। এই শোগুলোর সাহায্যে বহু মানুষের কাছে পৌঁছে যাওয়া যায়। করোনা পরবর্তী সময়ে মানুষ একাকিত্বে ভুগছেন, অনেকেই অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়ছেন। কথা বলার কেউ নেই। রেডিওর মাধ্যমে এই মানুষগুলোর সঙ্গী হয়ে উঠতে পারি। গল্পচ্ছ্বলে যদি এই মানুষগুলোর সমস্যার সমাধান করতে পারি সেই আশাতেই এই শোটা করা।’
তাঁর পরিবারের সকলেই শিল্পকলার সঙ্গে যুক্ত। মহামারী পরিস্থিতিতে শিল্পসৃষ্টি তো আর থেমে থাকে না। তাই এই সময়টা যে নতুন কাজ শুরুর উপযুক্ত নয়, সেকথাও মানতে চান না মৌবনী। গান শোনার পাশাপাশি চলবে দেদার আড্ডা। এছাড়াও নানা ইন্টারেস্টিং বিষয় থাকছে। ‘হোয়াটস আপ কলকাতা’-য় শহর কলকাতা সম্বন্ধে নানা তথ্য জানাবেন তিনি। ‘মৌকে বলো’ বিভাগে তাঁকে ফোন করে সরাসরি নিজেদের সমস্যার কথা জানাতে পারবেন শ্রোতারা। মৌবনী বলছিলেন, ‘সমস্যার গুরুত্ব বুঝে মনোবিদ বা ডাক্তারদের থেকে এক্সপার্ট ওপিনিয়নও নেব আমরা।’ এই শো-তে বাংলা ও হিন্দি দুই ধরনের গানই শোনা যাবে। ‘রবি অন রিকোয়েস্ট’ সেগমেন্টে শ্রোতারা পছন্দের রবীন্দ্রসঙ্গীত শোনার অনুরোধ করতে পারবেন।