বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
কিয়াকে সময় দিতেই টানা শ্যুটিং শিডিউলের ব্যস্ত রুটিনে ঢুকতে চাননি কনীনিকা। যদিও লকডাউনের মধ্যেই শুরু করেছিলেন নিজের অনলাইন অ্যাক্টিং ক্লাস। বিভিন্ন প্রান্তের উৎসাহী ছেলেমেয়েরা কনীনিকার কাছ থেকে নাচ বা অভিনয়ের তালিম নিচ্ছেন। করোনা পরিস্থিতিতে এখন অফলাইন ক্লাস করানো কার্যত অসম্ভব। এদিকে সব কী আর অনলাইনে শেখানো যায়? তাই নিজের অ্যাক্টিং অ্যাকাডেমি ‘ক’-এর কয়েকজন ছাত্র-ছাত্রীকে নিয়ে কনীনিকা চলে গিয়েছিলেন কর্নাটকের হাম্পিতে। সেখানে প্রকৃতির মাঝে বসে অভিনয়ের পাঠ দিয়েছেন তিনি। এই ধরনের ওয়ার্কশপ করতে পেরে বেশ তৃপ্ত অভিনেত্রী। বলছিলেন, ‘বেশ অন্যরকমের একটা অভিজ্ঞতা হল। চার দেওয়ালের মধ্যে থাকতে থাকতে হাঁফিয়ে উঠেছিলাম। এখানে অফলাইন ক্লাস এখনও শুরু হয়নি। আর হাম্পিতে যাওয়ার আর একটা কারণ প্রকৃতির কোলে সংক্রমণ হওয়ার আশঙ্কা কম।’ অভিনয় ছাড়াও ‘ক’-এর নানা কাজ নিয়ে দিন কাটছে অভিনেত্রীর। এবার থেকে কাজের ব্যস্ততা থেকে সময় বের করতে পারলে এইরকম আরও ওয়ার্কশপ করানোর ইচ্ছে রয়েছে তাঁর। আগামী সেপ্টেম্বর মাসে ডুয়ার্সে গিয়ে এই ধরনের একটা ওয়ার্কশপ করার পরিকল্পনাও রয়েছে বলে জানালেন তিনি।
এখন কনীনিকা ব্যস্ত ‘মায়া’ নামে একটি বাংলা ছবির শ্যুটিংয়ে। আগামী মাসে রূপ প্রোডাকসন্সের ‘সাইকো’ নামে একটি ওয়েব সিরিজের শ্যুটিং শুরু করবেন তিনি।