পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
কামারহাটি থেকে ফিরেই মহিমা গিয়েছিলেন বিধাননগর বিধানসভা কেন্দ্রে। না, এক্ষেত্রে তিনি তৃণমূল প্রার্থীর হয়ে প্রচারে নামেননি। এখানে হুডখোলা জিপে তাঁর পাশে দেখা গেল সেই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী সব্যসাচী দত্তকে। মহিমার অপার মহিমা! তাঁকে বলতেও শোনা গিয়েছে, ‘সব্যসাচীদার সঙ্গে আমার পরিচয় দীর্ঘদিনের। উনি ভালো মানুষ। আমি চাই উনিই জিতুন।’
অনেকেই যেমন মহিমার এই কাণ্ড দেখে হাসাহাসি করছেন, অনেকেই আবার অভিনেত্রীর পেশাদারিত্বের তারিফও করছেন। প্রফেশনের প্রশ্নে অভিনেত্রী কিন্তু একেবারেই রং দেখেননি। বলিউডের বাজার খারাপ তাই উপার্জনের জন্য রাজনৈতিক নীতি-আদর্শ দূরে থাক।