গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
এই তথ্যচিত্র পরিচালনার অভিজ্ঞতাকে ওনির ‘মৌলিক’ বলতে চাইছেন। তাঁর কথায়, ‘দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শ্যুটিং করে যে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করছি সেটা আমার কাছে খুব বড় অনুপ্রেরণা। আগামী দিনে আমার ছবিতেও এই অনুপ্রেরণার প্রতিফলন ঘটবে বলেই আমার বিশ্বাস।’ কলকাতায় শ্যুটিং করার পিছনে কি কোনও বিশেষ কারণ রয়েছে? ‘কলকাতা তো শিল্পের পীঠস্থান। ইন্ডিয়ান কনটেম্পোরারি আর্ট কলকাতাকে বাদ দিয়ে কল্পনা করা যায় না। ফলে কলকাতায় আমাদের আসতেই হতো’, বলছিলেন এই বাঙালি পরিচালক।
কাশ্মীর ও গুজরাতের বিভিন্ন লোকেশনে তথ্যচিত্রের শ্যুটিং ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে। কলকাতা ছাড়াও রাজ্যের সুন্দরবন, শান্তিনিকেতন ও বিষ্ণুপুরে শ্যুটিং করবে ইউনিট। তারপর বেঙ্গালুরু, কেরল ও মুম্বইতে শ্যুটিং। এছাড়াও ইতালির বিস্তীর্ণ অঞ্চলে এই তথ্যচিত্রের শ্যুটিং হবে। ইতালিতে শ্যুটিংয়ের দায়িত্বে থাকছেন আলেজান্দ্রিয়া। শ্যুটিং শেষ হলে তারপরে তথ্যচিত্রটির শিরোনাম চূড়ান্ত হবে বলে জানা গেল। আগামী নভেম্বর মাসে ইতালির প্রখ্যাত ‘আর্টিসিমা’ শিল্প মেলায় ‘ইন্ডিয়া হাব’ বিভাগের অংশ হিসেবে তথ্যচিত্রটি দেখানো হবে। অন্যদিকে এই বছরেই ‘আই অ্যাম’ এর সিক্যুয়েলের শ্যুটিং শুরু করবেন ওনির। তাঁর হাতে রয়েছে একটি ওয়েব সিরিজও।