পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
তবে আপাতত করোনা আবহকে মাথায় রেখেই অনলাইনে ওয়ার্কশপ করাবেন তিনি। আগামী দিনে নাচের বিভিন্ন ক্ষেত্রগুলোকে কেন্দ্র করে বিভিন্নরকমের ওয়ার্কশপের পরিকল্পনাও করেছেন তিনি। তাঁর তত্ত্বাবধানে শেখাবেন প্রশিক্ষকরা। ‘হতেই পারে যে পরে হয়তো আমি এদের সঙ্গে লাইভে যোগ দিলাম। টিপস শেয়ার করলাম,’ বললেন সায়ন্তিকা। তবে আপাতত ক্লাস অনলাইন হওয়ার বিষয়টিকে তিনি ‘শাপে বর’ বলতে চাইছেন। কারণ রাজ্যের বাইরে থেকেও সাড়া পাচ্ছেন তিনি। ‘বাংলাদেশ থেকেও মানুষ উৎসাহ দেখিয়েছেন। এতটা আমি সত্যিই আশা করিনি,’ উচ্ছ্বসিত শোনায় অভিনেত্রীর কণ্ঠ। ইন্ডাস্ট্রির বন্ধুরাও সায়ন্তিকাকে যথাসম্ভব সাহায্য করছেন। এবারে সায়ন্তিকার নাচের প্রতিষ্ঠান স্থাপনের অপেক্ষা।