পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
নির্মাতাদের দাবি, লকডাউনের পর ‘ম্যায় মুলায়ম’ প্রথম বলিউড ছবি, যেটি ভারত তথা বিশ্বের নানা প্রান্তের সিনেমা হলে মুক্তি পেতে চলেছে। সম্প্রতি মধ্য কলকাতার একটি হোটেলে ছবিটির ট্রেলার লঞ্চ অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছিলেন ছবিটির অভিনেতা, নির্মাতা ও কুশীলবরা। প্রবীণ রাজনীতিকের প্রথম বিবাহ থেকে প্রথমবার মুখ্যমন্ত্রী হওয়া পর্যন্ত সময়কে ধরা হয়েছে ছবিতে। অর্থাৎ ছবির সময়কাল ১৯৭৩ থেকে ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত। সেইসূত্রে জরুরি অবস্থা, মায়া ত্যাগী বিতর্ক, উত্তর প্রদেশের কৃষক আন্দোলন, আপাসি আন্দোলনের মতো রাজনৈতিক ইস্যুগুলি ছবিতে উঠে এসেছে। একইসঙ্গে ড. রামমনোহর লোহিয়া, চৌধুরী চরণ সিং, ইন্দিরা গান্ধী, সঞ্জয় গান্ধী সহ তৎকালীন হেভিওয়েট রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্বদের ছায়ায় তৈরি চরিত্রগুলোর উপস্থিতি থাকবে ছবিতে। আছেন মুলায়ম পুত্র অখিলেশ যাদবও। তাঁর জন্ম, বড় হওয়া, বিদেশে পড়তে যাওয়া পর্যন্ত সময়কে ধরা হয়েছে । ‘আসলে আমি একজন দরিদ্র কৃষক ঘরের সম্তান থেকে মুখ্যমন্ত্রী মুলাময় সিং যাদবের হয়ে ওঠার সংগ্রামটাকে তুলে ধরতে চেয়েছি। তাঁর ব্যাক্তি জীবন, পারিবারিক জীবনই প্রাধান্য পেয়েছে ছবিতে,’ বললেন শুভেন্দু। নামভূমিকায় অভিনয় করার জন্য কুস্তি শিখতে হয়েছে অমিত শেঠিকে। কেন? কলকাতার ছেলে, মধ্যপ্রদেশ ফ্লাইং ক্লাবের প্রশিক্ষিত পাইলট অমিত বলেন, ‘অনেকেই জানেন না মুলায়ম সিংজি যৌবনে পালোয়ান ছিলেন। রীতিমতো চ্যাম্পিয়ান কুস্তিগীর। সেই কারণেই আমার কুস্তি শেখা।’ একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে আছেন মিমো চক্রবর্তী। ইন্দিরা গান্ধীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন সুপ্রিয়া কার্নিক। আছেন কলকাতার ছেলে রণজয়। তিনি অভিনয় করেছেন অজিত সিংয়ের চরিত্রে। ছবিটির প্রযোজক মীনা শেঠি মণ্ডল।