পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
ধারাবাহিকের মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করছেন সৈয়দ আরিফিন এবং নবাগতা স্বীকৃতি মজুমদার। প্রোমো দেখে বোঝা যাচ্ছে, বলপূর্বক মন্দিরে পূর্ণাকে বিয়ে করছে পাড়ার মস্তান সান্টু। এই সান্টুর চরিত্রেই অভিনয় করছেন আরিফিন। এর আগে তাঁকে ‘ইরাবতীর চুপকথা’ ধারাবাহিকে দেখা গিয়েছিল। তার থেকে এবারে তাঁর চরিত্রটি একদমই বিপরীত মেরুতে অবস্থান করছে। ইমেজ হারানোর ভয় নেই? ‘সত্যি কথা বলতে আমি ভালোবেসে কাজ করি। তাই অযথা ভয় পাই না। অভিনয় ভালো লাগলে সেটা আমার সৌভাগ্য। আর পছন্দ না হলে আরও ভালো করার চেষ্টা করব,’ বললেন আরিফিন। সান্টুর বাবা মাস্টারমশাই। কিন্তু সে কেন সমাজবিচ্যুত পথে হাঁটল তার পিছনেও রয়েছে রহস্য, যা ক্রমশ প্রকাশ্য। গল্পের প্রয়োজনেই ধারাবাহিকে প্রচুর অ্যাকশন দৃশ্য রয়েছে। এই চরিত্রে অভিনয়ের জন্য আরিফিনকে বন্দুক চালানোও শিখতে হয়েছে।
মন্দিরে একটি বিয়েকে কেন্দ্র করে নায়ক-নায়িকারও বিয়ে হয়। তবে এই ধারাবাহিকের সঙ্গে পরিচিত কোনও বাণিজ্যিক ছবির মিল অস্বীকার করছেন প্রযোজনা সংস্থা ব্লুজ-এর কর্ণধার এবং ধারাবাহিকের গল্পকার স্নেহাশিস চক্রবর্তী। তাঁর উত্তর, ‘অনেক বছর আগে এই গল্পটা নিয়ে কাজ করার পরিকল্পনা ছিল। খুবই সিনেম্যাটিক দৃষ্টিকোণ থেকে গল্পটা তৈরি করেছি যেটা গড়পড়তা ধারাবাহিকের থেকে একটু আলাদা।’ সমাজের দুই ভিন্ন শ্রেণী থেকে উঠে আসা দু’জন মানুষের এই বিয়ের গ্রহণযোগ্যতা নিয়েই গল্প এগবে কি না, তা এখনই খোলসা করতে চাইছেন না স্নেহাশিস। ‘এখন এটাই বলতে পারি যে একদম অদ্ভুত একটা প্রেমের গল্প নিয়েই এই ধারাবাহিক। সাধারণত চরিত্র নিয়ে ধারাবাহিক তৈরি হয়। এটা সেখানে একটা বড় গল্প। আমাদের চারপাশের অনেকগুলো ছোট ছোট বাস্তব আঙ্গিককে গল্পে দেখানোর চেষ্টা করছি,’ বলছিলেন তিনি। ধারাবাহিকের বিভিন্ন চরিত্রে দেখা যাবে শুভাশিস মুখোপাধ্যায়, দোলন রায়, মৌসুমী সাহা, সুদীপা বসু, তাপসী রায়চৌধুরী, শৌণককে।