পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
কাজের ব্যস্ততায় মঙ্গলবার ফোন ধরতে পারেননি শ্রাবন্তী। অভিনেত্রীর স্বামী রোশন সিং বললেন, ‘আমরা তো এখন এসএমএসের থেকে হোয়াটসঅ্যাপ বেশি দেখি। একদিন শ্রাবন্তী হঠাত্ দেখে প্রায় ৪-৫টি মেসেজ। সেখানে খুব খারাপ কথা লেখা ছিল। আগে সপ্তাহে একদিন বা দশ দিনে একবার এরকম ঘটনা হতো। তখন বিষয়টি অতটা পাত্তা দিইনি।’ এভাবে প্রায় এক বছর কেটে যায়। এরপর ভূরি ভূরি অশ্লীল মেসেজ আসতে থাকে। দেওয়ালে পিঠ ঠেকে যায় শ্রাবন্তী এবং রোশনের। তাঁরা খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন ফোন নম্বরটি বাংলাদেশের। প্রথমে বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমকে বিষয়টি জানিয়েছিলেন রোশন। এরপর অভিনেত্রী কলকাতায় স্থিত বাংলাদেশের উপ-দূতাবাসে লিখিত অভিযোগ জানান।
‘গত ৮ সেপ্টেম্বর আমরা ডেপুটি হাইকমিশনে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছি। এখনও পর্যন্ত ওদের তরফে আমাদের কিছু জানানো হয়নি’, বলছিলেন রোশন। শ্রাবন্তীর এই অভিযোগপত্রের প্রাপ্তিস্বীকার করে বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনের আধিকারিক মোফাক্কারুল ইকবাল বললেন, ‘শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়ের তরফে আমরা ইমেল মারফত একটি অভিযোগ পেয়েছি। সেই অভিযোগ পত্রটি সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠানো হয়েছে।’
বাংলাদেশের চলচ্চিত্রপ্রেমীদের কাছে শ্রাবন্তী খুবই জনপ্রিয়। সম্প্রতি তিনি ওপার বাংলায় রনি আহমেদের ‘বিক্ষোভ’ ছবিতে কাজ করেছেন। ছবিটি এখনও মুক্তি পায়নি। এই মুহূর্তে তিনি কলকাতার একটি বাংলা বেসরকারি চ্যানেলের শো সঞ্চালনার কাজে ব্যস্ত রয়েছেন।