আপসহীন, অনড়। আজও অভিনেত্রী দেবশ্রী রায় এমনই। তাই দাপুটে গলায় তিনি বলতেই পারেন, ‘যতক্ষণ না গ্রহণযোগ্য চরিত্র পাই, ততদিন আমি কাজ করি না। তাতে কাজের সংখ্যা কম হলেও, কিচ্ছু যায় আসে না আমার।’
সক্রিয় রাজনীতিতে আগ্রহী নন বলিউড অভিনেতা আমির খান। প্রকাশ্যে সোচ্চারে নির্দিষ্ট কোনও রাজনৈতিক দলকে সমর্থনও করেন না তিনি। সদ্য সমাজমাধ্যমে এমনই একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) কি ভবিষ্যতের নানা পেশার জন্য ভয়ের কারণ? এ নিয়ে নানা মহলের সাম্প্রতিক তর্ক উপভোগ করেন আপনারা। ইতিমধ্যেই সিনে পর্দায় এআই-এর ব্যবহার শুরু হয়ে গিয়েছে। কিন্তু প্রযুক্তিকে শিল্পের অন্তরায় ভাবতে রাজি নন বলিউড শাহেনশা অমিতাভ বচ্চন।
ফের মহেশ্বরের ভূমিকায় দেখা যেতে পারে বলিউড অভিনেতা অক্ষয় কুমারকে। গত বছর ‘ওএমজি টু’ ছবিতে মহাদেবের চরিত্রের ছায়ায় নির্মিত হয়েছিল তাঁর চরিত্রটি। সে ছবিতে প্রশংসিত হয় তাঁর কাজ। ফের শিবের ভূমিকায় দেখা যেতে পারে তাঁকে।
একটা ভালো গল্পের খোঁজে ছিলেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেতা শন বন্দ্যোপাধ্যায়। দু’বছর পর সেই সুযোগ এল স্টার জলসার ‘রোশনাই’-এর হাত ধরে। অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিলেন অভিনেতা।
গত ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম দিয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী অনুষ্কা শর্মা। পুত্র সন্তান অকায় এসেছে বিরাট কোহলি ও অনুষ্কার পরিবারে। তবে দেশে নয়, বিদেশে ছেলের জন্ম দিয়েছেন অভিনেত্রী। আইপিএল চলছে।
চলতি বছরের শুরুতেই ‘হনুমান’ ছবির মাধ্যমে চমক দিয়েছিলেন পরিচালক প্রশান্ত বর্মা। ছবির অভাবনীয় সাফল্যের পর আসছে সিক্যুয়েল। তার নাম ‘জয় হনুমান’। জানা গিয়েছে, ভারতীয় পুরাণের উপর ভিত্তি করে আরও একটি ছবি তৈরি করতে চলেছেন পরিচালক।
চলতি বছর ঈদে সলমন খানের মুক্তি পায়নি। সেই কারণে খানিক মন খারাপ ছিল ভাইজানের অনুরাগীদের। তাতে কী? পরের বছর ঈদের মরশুমে ‘সিকান্দার’ রূপে ফিরছেন অভিনেতা। সাজিদ নাদিয়াদওয়ালা ও এ আর মুরুগাদোসের এই ছবির ঘোষণা হয়েছে সম্প্রতি।
দক্ষিণী পরিচালক মণিরত্নমের পরিচালনায় তৈরি হচ্ছে ‘থাগ লাইফ’। মুখ্য চরিত্রে অভিনেতা কমল হাসান। এই ছবিতে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করার কথা ছিল দুলকার সলমন, জয়রাম রবি, তৃষা কৃষ্ণণের মতো অভিনেতার।
আলাদা ভাবে এত বছর দর্শকের মন জয় করেছেন বলিউড অভিনেত্রী বিদ্যা বালান ও মাধুরী দীক্ষিত। এবার তাঁরা মুখোমুখি। ‘ভুল ভুলাইয়া ৩’ ছবিতে এমনই দৃশ্যের সাক্ষী থাকবেন দর্শক। ‘আমি যে তোমার’ গানের সঙ্গে দুই নায়িকার পারফরম্যান্স দেখবেন সকলে।
বড়পর্দায় মেয়ে সুহানা খানের ডেবিউ। আর তা নিয়ে বাবা শাহরুখের বিশেষ পরিকল্পনা থাকবে না, তা কি হয়? ‘ডাঙ্কি’র পর সুজয় ঘোষ পরিচালিত ‘কিং’-এর হাত ধরে বড়পর্দায় ফিরবেন বলিউড বাদশা। শোনা যাচ্ছে, এই ছবির জন্য বড় মাপের চিন্তাভাবনা রয়েছে শাহরুখের।
ইচ্ছে করলে ডানা মুড়ে বসতেই পারেন। সমস্ত রকম সাজানো সৃষ্টিশীলতা থেকে বিচ্ছিন্ন করে নিতেই পারেন নিজেকে। মেকআপ মুছে, কলম মুড়ে অভিনেত্রী, চিত্রনাট্যকার, পরিচালক খেয়ালী দস্তিদার দায়বদ্ধতা থেকে দূরে কোথাও আপন অবসর উদযাপন করতেই পারেন।
ছকে বাঁধা নয়, ছক ভাঙা কাজই তাঁর বেশি পছন্দের। সে কথাই যেন প্রমাণ করেছেন গায়ক-অভিনেতা দিলজিৎ দোসাঞ্জ। সম্প্রতি মুম্বইয়ে একটি কনসার্টে গিয়ে এ কথাই বললেন তিনি। জানালেন, পাঞ্জাবিদের নিয়ে ছকে বাঁধা ধারণা তিনি ভেঙে দিয়েছেন।
রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
অক্ষয়কুমারের সঙ্গে ‘সৌগন্ধ’ ছবি দিয়ে কেরিয়ার শুরু করেছিলেন অভিনেত্রী শান্তিপ্রিয়া। কয়েকটা ছবি করার পর এই অভিনেত্রীকে বলিউডে আর দেখা যায়নি। সম্প্রতি শোনা যাচ্ছে, বিগ বসের ১৪ তম সিজনে শান্তিপ্রিয়াকে দেখা যেতে পারে। কিন্তু বলিউড থেকে হঠাৎ সরে যাওয়ার কারণ কী? কিছুদিন আগে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘এখন সময় অনেক বদলেছে। কিন্তু নয়ের দশকে যখন আমি বলিউডে কাজ করতে এলাম, সেই সময় আমার গায়ের রংই আমার শত্রু হয়ে দাঁড়িয়েছিল। আত্মবিশ্বাস তলানিতে এসে ঠেকেছিল। তারপর ছবি ফ্লপ করাতে আমার কেরিয়ারও শেষ হয়ে গেল।’ ছবির হিরোর সঙ্গে গায়ের রং মিলত না বলে মেকআপে অনেকটা সময় চলে যেত। অভিনয় বা চিত্রনাট্যে মন দিতে পারতেন না।
অক্ষয়ের সঙ্গে আরও একটি ছবি ‘ইক্কে পে ইক্কা’তে আধুনিক মহিলার চরিত্রে ছিলেন শান্তিপ্রিয়া। একবার সেটে তাঁর গায়ের রং নিয়ে হাসিঠাট্টা শুরু করেন খোদ আক্কিই। ‘স্টকিংস পরেছিলাম। অক্ষয় বলত, আমার হাঁটুটা বেশি কালো লাগছে। যেন রক্ত জমাট বেঁধেছে। সবাই হাসাহাসি করত। অক্ষয় হয়তো মজা করার জন্যই বলত। কিন্তু আমার খুবই খারাপ লাগত। খুব কান্নাকাটি করতাম। আমি অক্ষয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ করছি না, ও আমার ভালো বন্ধু। কিন্তু এটুকু বুঝুন, একজনকে তার গায়ের রং নিয়ে বললে তার কতখানি খারাপ লাগতে পারে’, অভিমানের সুরে কথাগুলি বলেন শান্তিপ্রিয়া।
অক্ষয়ের সঙ্গে আরও একটি ছবি ‘ইক্কে পে ইক্কা’তে আধুনিক মহিলার চরিত্রে ছিলেন শান্তিপ্রিয়া। একবার সেটে তাঁর গায়ের রং নিয়ে হাসিঠাট্টা শুরু করেন খোদ আক্কিই। ‘স্টকিংস পরেছিলাম। অক্ষয় বলত, আমার হাঁটুটা বেশি কালো লাগছে। যেন রক্ত জমাট বেঁধেছে। সবাই হাসাহাসি করত। অক্ষয় হয়তো মজা করার জন্যই বলত। কিন্তু আমার খুবই খারাপ লাগত। খুব কান্নাকাটি করতাম। আমি অক্ষয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ করছি না, ও আমার ভালো বন্ধু। কিন্তু এটুকু বুঝুন, একজনকে তার গায়ের রং নিয়ে বললে তার কতখানি খারাপ লাগতে পারে’, অভিমানের সুরে কথাগুলি বলেন শান্তিপ্রিয়া।
