দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
এখান থেকে খানিক এগিয়ে গেলেই এনটি-১ স্টুডিও। এখন প্রতিদিন বিকেলবেলা এই স্টুডিও থেকে আর প্রোডাকশনের গাড়ি বের হচ্ছে না। তার বদলে বিশালাকার ক্রেন বের হতে দেখা যাচ্ছে। এক কথায় বলতে গেলে, এই স্টুডিও লণ্ডভণ্ড হয়ে গিয়েছে। এনটি-১ এর কর্ণধার সৌগত নন্দী স্টুডিওতে থেকে গাছ সরানোর কাজ তদারকি করছিলেন। তিনি বলছিলেন, ‘এখানে চারটে বড় এবং দুটি ছোট ফ্লোর রয়েছে। উম-পুনের জন্য চারটে ফ্লোরের খুবই ক্ষতি হয়েছে। উপরের শেড ভেঙে গিয়েছে। আমাদের ফায়ার ব্রিগেড সিস্টেমের উপর গাছ পড়ে ভেঙে গিয়েছে। পাম্পরুমের ক্ষতি হয়েছে। বাইরে যে সেট তৈরি করা থাকে, সেই সব নষ্ট হয়ে গিয়েছে।’
সাত থেকে দশ দিনের মধ্যে স্টুডিওকে আবার আগের চেহারায় ফিরিয়ে আনার কাজ চলছে। করোনার জন্য একেই শ্যুটিং শুরু হওয়া নিয়ে জল্পনা চলছিল। তার মধ্যে উম-পুনের ক্ষয়ক্ষতি কি শ্যুটিং শুরু হওয়ার ব্যাপারটাকে আরও পিছিয়ে দিল? সৌগত বলছেন, ‘এই চিন্তাটা আমার মাথায় এসেছিল। কিন্তু আমরা যেভাবে কাজ করছি, বিশেষ করে কলকাতা পুলিস আমাদের স্টুডিওতে যেভাবে কাজ করেছে, আমি ওদের কাছে কৃতজ্ঞ। পুনর্নির্মাণ করার জন্য সব জিনিসপত্র চলে এসেছে, আমরা কয়েকদিনের মধ্যেই কাজ শেষ করতে পারব।’ অনেক গাছ পড়ে গিয়েছে। তবে অক্ষত দুটি জিনিস, স্টুডিওর ভিতরের একটি ছোট্ট মন্দির এবং মহানায়ক উত্তমকুমারের ব্যবহৃত মেকআপ রুম। যত্রতত্র গাছ ভেঙে পড়েছে টলিপাড়ার ইন্দ্রপুরী স্টুডিওতে।