খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। কর্মক্ষেত্রে নানান সমস্যা দেখা ... বিশদ
বলা বাহুল্য রণবীরের অডিশন নির্মতাদের পছন্দ হয়েছিল। অভিনেতার কথায়, ‘নিজেকে বুঝিয়েছিলাম যে, অভিনয় তো অভিনয়ই। সেখানে ছোট বা বড় বলে কিছু হয় না।’ সেন্ট অ্যান্ড্রুজ স্কুলে সেই নাটকের প্রথম অভিনয়ের অভিজ্ঞতা আজও রণবীরের মনে টাটকা। নাটকে একজন ইন্টিরিয়র ডিজাইনারের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন রণবীর। ‘একদম হাসির নাটক যেখানে আমার চরিত্রটা সমকামী হওয়ার অভিনয় করে বেশি ব্যবসা করার চেষ্টা করত’, জানিয়েছেন তিনি। সেই সময়ের অভিনয়ের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে রণবীর স্বীকার করেছেন, ‘মনে পড়ছে দর্শকরা আমার অভিনয়ের খুবই প্রশংসা করতেন। ফলে চরিত্রটার জন্য আমিও জান প্রাণ ঢেলে পরিশ্রম করেছিলাম। নাটকটা দেখতে আমার বন্ধুবান্ধব এবং পরিবারের মানুষরাই বেশি আসতেন কারণ সেখানে আমি অভিনয় করতাম।’ শুধু তাই নয় রণবীর জানিয়েছেন যে বেশিরভাগ সময় এই নাটকে তিনি নিজের পোশাক পরেই অভিনয় করতেন।
সম্প্রতি এক অ্যাওয়ার্ড ফাংশনে এই নাটকের প্রযোজকের সঙ্গে দেখা হয়েছিল রণবীরের যেটা অভিনেতার কাছে খুবই আবেগপূর্ণ মুহূর্ত তৈরি করেছিল। প্রযোজক নাকি রণবীরের উদ্দেশে বলেছিলেন, ‘বন্ধু, তুই আজকে কোথা থেকে কোথায় চলে গেলি।’ ওই নাটক থেকে যে উল্লেখযোগ্য পারিশ্রমিক পেতেন তা নয়, কিন্তু রণবীরের কথায়, ‘প্রযোজক এতটাই ভালো ছিলেন যে তাঁর সামর্থ্য মতো আমাকে পারিশ্রমিক দিয়েছিলেন।’ ইন্ডাস্ট্রিতে রণবীরের কঠিন সময়ের স্মৃতিচারণ নিঃসন্দেহে নতুন প্রজন্মকে উদ্বুদ্ধ করবে।