গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
‘দাদার কীর্তি’ দিয়ে তাপসের কেরিয়ার শুরু আর ঠিক সেই সময়ই আমার প্রথম ছবি তপন সিংহের ‘বাঞ্ছা রামের বাগান’ মুক্তি পায়। উত্তরা, পূরবী আর উজ্জ্বলা সিনেমাহলে আমাদের ছবি রমরম করে চলল আর ওদের ছবি রূপবাণী, অরুণা, ভারতীতে সুপারহিট। তাপস আর চুমকি (দেবশ্রী রায়)-র ‘ভালোবাসা ভালোবাসা’ ছবিটা খুব হিট হয়েছিল। মাসিমা মানে চুমকির মা আমাকে, তাপসকে আর চুমকিকে শহরের বাইরে বিভিন্ন ফাংশনে নিয়ে যেতেন। এক গাড়িতে তিনজনে যেতাম। আমি তাপসকে রাগাতাম, ‘ছবিটা করে চুমকির প্রেমে পড়ে গেলে নাকি!’ আসলে আমাদের তিনজনের ছিল নির্ভেজাল বন্ধুত্ব। সেই সময় তাপসের প্রতিটা জন্মদিনের পার্টিতে আমাকে নিমন্ত্রণ করত। আমি সিগারেটের ধোঁয়া একদম সহ্য করতে পারি না। আর ও শ্যুটিংয়ের সময় আমার সামনে ধোঁয়া ছেড়ে দিয়ে পালাত, যাতে আমি রেগে যাই। আজ সেই সব ছোট ছোট ঘটনাগুলো খুব মনে পড়ছে। আমি বহুবার তাপসদের বাড়ি গিয়েছি, তাপসও সস্ত্রীক আমাদের বাড়িতে এসেছে। একটা পারিবারিক সম্পর্ক ছিল। অনেক বছর আগে ওর একটা টিউমার হয়েছিল, সেটা আমার স্বামী ডাঃ গুপ্তই অপারেশন করেছিলেন। হঠাৎ করে ওর চলে যাওয়া সত্যিই বন্ধুবিয়োগ।