কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। ব্যবসায়ীদের উন্নতির আশা রয়েছে। বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। আত্মীয়দের সঙ্গে মনোমালিন্য দেখা দেবে। ... বিশদ
এইদিন শুরু থেকেই টেকনিশিয়ান্স স্টুডিওতে চিত্র সাংবাদিকদের নো এন্ট্রি ছিল। বেলা তিনটের আশপাশে তপন মেমোরিয়াল হাসপাতাল থেকে অভিষেক টেকনিশিয়ান্স স্টুডিওর ভ্যানিটি ভ্যানে ঢুকলেন। আধ ঘণ্টা বাদে দুপুরের খাওয়া সেরে কলকাতা পুলিসের পাইলট কার সহযোগে সাদা গাড়িতে রওনা দিলেন, শ্যুটিং স্পটের উদ্দেশে। গাড়ির ভিতর থেকে নিজের মুখ আড়াল করে বেরিয়ে গেলেন অভিষেক। গাঢ় নীল চেক শার্ট, ধূসর রঙের প্যান্ট এবং কালো জুতো। দাড়ি কমানো। চোখে চশমা। চুল কপাল পর্যন্ত নামানো। সাড়ে চারটে পর্যন্ত হাসপাতালের ওপিডির বাইরে চেয়ারে বসে রয়েছেন, শটের অপেক্ষায়। ততক্ষণে সিনেমাটোগ্রাফার গৈরিক সরকার লাইট বুঝে নিচ্ছেন। হাসপাতালের মধ্যেই তারকাকে এক ঝলক দেখতে উৎসাহী মানুষের ভিড়।
খানিকক্ষণ বাদে শ্যুটিং স্পটে চিত্রাঙ্গদা সিংয়ের প্রবেশ। চিত্রাঙ্গদার সঙ্গে রয়েছে এক শিশু শিল্পীও। বিকেলের শ্যুটিংয়ে এল একটি হলুদ ট্যাক্সি। তাঁর সামনে দাঁড়িয়ে অভিষেক ডাক্তারের সঙ্গে কথা বললেন। কয়েকটা শট নেওয়া হল। শ্যুটিংয়ে ব্যবহার হচ্ছে ড্রোন। সেটে পাওয়া গেল সুজয় ঘোষকে। বললেন,‘সবে শ্যুটিং শুরু হল। আজকে প্লিজ অভিষেকের ছবি তুলবেন না। মার্চ মাস পর্যন্ত আমরা কলকাতায় আছি। ধীরে ধীরে সব বলব।’ এইদিন সাংবাদিকদের সঙ্গে সিকিউরিটি গার্ডের একপ্রস্থ বচসা হলে, সুজয় নিজেই রাস্তায় নেমে পুরো বিষয়টা সামালান। কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় শ্যুটিং চলবে ১৮ মার্চ পর্যন্ত।