একশোয় বারো শীর্ষক ওয়াল ক্যালেন্ডার প্রকাশিত হল। সত্যজিৎ রায়ের ডিজাইন করা ফিল্ম পোস্টার, বুকলেট, ম্যাগাজিন ও বইয়ের প্রচ্ছদ দিয়ে সাজানো এই ক্যালেন্ডার। আগামী বছর বিশ্বখ্যাত এই চলচ্চিত্র পরিচালকের জন্ম শতবর্ষ।
প্রতীম ডি গুপ্তর নতুন ছবি ‘লাভ আজ কাল পরশু’ টলিউডকে এক নতুন জুটি উপহার দিতে চলেছে। অর্জুন চক্রবর্তী এবং মধুমিতা সরকারের নতুন রসায়ন দেখার জন্য দর্শক মুখিয়ে রয়েছেন। প্রথম গান ‘শুনে নে’ নেটিজেনদের বেশ পছন্দ হয়েছে। এরপর ছবির পোস্টারও প্রশংসা পাচ্ছে।
ঠাৎ জেদ বা রাগের বশে কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়াই শ্রেয়। প্রেম-প্রীতির যোগ বর্তমান। প্রীতির বন্ধন ... বিশদ
অনুপম খেরকে সরাসরি ভাঁড় বলে আক্রমণ শানালেন নাসিরুদ্দিন শাহ। এর জেরে বলিউডে আরও একবার সম্মুখসমরের মতো পরিস্থিতি তৈরি হল, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে সারা দেশ জুড়ে চলতে থাকা প্রতিবাদের বিষয়ে মুখ খুলেছেন নাসিরুদ্দিন। দেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন এই বর্ষীয়ান অভিনেতা। সম্প্রতি একটি সাক্ষাত্কারে মৌলবাদ প্রসঙ্গ উত্থান থেকে শুরু করে নাগরিকত্ব আইন নিয়ে বলিউডের একাংশের মুখে কুলুপ আঁটা নিয়েও মন্তব্য করেছেন নাসিরুদ্দিন। তিনি বিশেষ করে অনুপম খেরকে তাঁর আক্রমণের নিশানা বানিয়েছেন। বলেছেন,‘আমি ট্যুইটারে নেই। বিশ্বাস করি, এই ট্যুইটারের লোকেরা নিশ্চয়ই তাঁদের বিশ্বাস অনুযায়ী, নিজেদের মত তৈরি করবেন। অনুপম খেরের মতো লোক খুব সরব হয়েছেন। আমার মনে হয় না ওঁকে গুরুত্ব দেওয়ার খুব একটা প্রয়োজন রয়েছে। উনি একটা ভাঁড়। এনএসডি, এফটিআইআই থেকে ওঁর সমসাময়িক যে কোনও লোক ওঁর এই সাইকোপ্যাথ আচরণের বিষয়টি সম্বন্ধে ওয়াকিবহাল। এটা ওঁর রক্তে রয়েছে। অন্যরা যাঁরা এই প্রতিবাদকে সমর্থন করছেন না, তাঁদের সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত, তাঁরা কী চাইছেন। আর আমাদের দায়িত্ব নিয়ে জ্ঞান দিতে হবে না। আমরা আমাদের দায়িত্ব সম্বন্ধে সচেতন।’
দীপিকার প্রশংসা করে তিনি আরও বলেছেন, ‘আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে তরুণ অভিনেতা-পরিচালকরা এই আইনের বিরোধিতা করেছেন। তারকাদের চুপ থাকাতে আমি অবাক নই। আসলে তাঁরা মনে করেন, তাঁদের অনেক কিছু হারানোর রয়েছে। একইভাবে দীপিকা পাড়ুকোনেরও তো অনেক কিছু হারানোর রয়েছে। কিন্তু তাতেও তিনি বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছেন, সমবেদনা জানাতে পথে নেমেছেন। এটা সত্যি প্রশংসনীয়।’
দীপিকার প্রশংসা করে তিনি আরও বলেছেন, ‘আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে তরুণ অভিনেতা-পরিচালকরা এই আইনের বিরোধিতা করেছেন। তারকাদের চুপ থাকাতে আমি অবাক নই। আসলে তাঁরা মনে করেন, তাঁদের অনেক কিছু হারানোর রয়েছে। একইভাবে দীপিকা পাড়ুকোনেরও তো অনেক কিছু হারানোর রয়েছে। কিন্তু তাতেও তিনি বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছেন, সমবেদনা জানাতে পথে নেমেছেন। এটা সত্যি প্রশংসনীয়।’
