বিদ্যার্থীরা শুভ ফল লাভ করবে। মাঝে মাঝে হঠকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় ক্ষতি হতে পারে। নতুন ... বিশদ
প্রথম ছবির শ্যুটিংয়ে কলকাতায় এসেছিলেন। এবার ফ্যাশন শো-এর জন্য এই শহরে। কেমন অনুভূতি হচ্ছে?
কলকাতায় আবার এসে খুবই ভালো লাগছে। ‘ধড়ক’ শ্যুটিং হয়েছিল হাওড়া ব্রিজ, বড়বাজার এলাকায়। যদি হাতে সময় পাই, তাহলে খুব ভোরবেলায় গিয়ে ওই জায়গাগুলো আরও একবার ঘুরে আসার ইচ্ছা রয়েছে। একে স্মৃতি রোমন্থন বলতে পারেন। আশা করছি, হাতে সময় থাকবে।
আপনি তো এই প্রথম দাদা অর্জুনের (কাপুর) সঙ্গে র্যাম্প শেয়ার করছেন। এ বিষয়ে দু’জনের মধ্যে কোনও আলোচনা হয়েছে?
হ্যাঁ, প্রথমবার ওর সঙ্গে র্যাম্পে হাঁটছি। তবে, আগে থেকে তেমন কিছুই আলোচনা হয়নি। তাছাড়া কী আর আলোচনা করব। সরাসরি স্টেজে উঠব।
র্যাম্পে ওঠার আগে কোনও রকম প্রস্তুতি নিয়েছেন?
না, তার সময় ছিল না। শুধু আউটফিট ট্রায়াল দিয়েছি। অনামিকা খান্নার ডিজাইন করা দারুণ একটা পোশাকে আমাকে দেখা যাবে। এই পোশাক নিয়ে সত্যিই আমি উত্তেজিত। অনামিকা এখন দেশের অন্যতম সেরা ড্রেস ডিজাইনার।
আপনার কাছে ফ্যাশনের সংজ্ঞা কী?
ফ্যাশনের মাধ্যমে নিজেকে মেলে ধরা যায়। আমার কাছে নিজেকে মেলে ধরার অপর নাম ফ্যাশন।
বলিউডে কার ফ্যাশন স্টেটমেন্ট আপনার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে?
আমার মনে হয়, সোনমদিদি (কাপুর)। কারণ ও যে কোনও পোশাকই খুব ভালো ক্যারি করতে পারে।
বলিউডের সুপারস্টারদের মধ্যে কার ফ্যাশন স্টেটমেন্ট আপনার পছন্দ?
(একটু ভেবে) অর্জুন ভাইয়া (হাসি)।
অর্জুনের সঙ্গে সম্পর্ক কেমন?
খুবই ভালো। অর্জুন ভাইয়া আমাকে নিয়ে খুব মজা করে। এটা ভাবতে ভালো লাগে, ওর মতো এত ভালো একটা দাদা পেয়েছি। আমাদের প্রতিদিন দেখা হয় না ঠিকই, কিন্তু যোগাযোগ থাকে। আশা করি, ভবিষ্যতে আমাদের সম্পর্ক এমনই থাকবে।
আপনার হাতে সুযোগ থাকলে আপনি কার পোশাক ডিজাইন করতেন?
নিজের জন্য। কখনও সখনও নিজের জামাকাপড় ডিজাইন করতে ইচ্ছে হয়। আসলে আমি নিজের ফ্যাশন সম্বন্ধে খুবই সচেতন।
কাউকে ফ্যাশন আইকন হিসাবে অনুসরণ করেন?
না, সেরকম কেউ নেই। পুরোটাই মুডের উপর নির্ভর করে। আমি প্রচুর পুরনো ছবি দেখি। সেই সব ছবির ভারতীয় পোশাক ও স্টাইল স্টেটমেন্ট আমাকে আকর্ষণ করে।
এ বছর আপনার পর পর বেশ কয়েকটা ছবি রিলিজ করার কথা। কতটা নার্ভাস?
পয়লা ফেব্রুয়ারি থেকে চাপ বাড়বে। আমি খুবই উত্তেজিত। এ বছর আমার অনেকগুলো ছবি মুক্তি পাচ্ছে। এখন সময় এসেছে, মানুষ আমার কাজ দেখতে পাবেন।