বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
‘বাইশে শ্রাবণ’ ছবিতে অনুপমের লেখা ও সুরে ‘এই শ্রাবণ’ গানটি গেয়েছিলেন রূপম। তা ব্যাপক জনপ্রিয় হয়। সিক্যুয়েলেও সেই ফর্মুলা অনুসরণ করেছেন গীতিকার ও সঙ্গীত পরিচালক অনুপম রায়। তাঁর কথায়,‘অনেকদিন রূপমদার সঙ্গে কাজ করা হয়নি। দ্বিতীয় পুরুষ করার সময় মনে হয়েছিল এই শ্রাবণের মতো একটা গান তৈরি করা উচিত, যেখানে রূপমদাকে কাজে লাগাতে পারব।’ নতুন গান অবশ্য লিখতে হয়নি অনুপমকে। তিনি জানালেন, ১০-১২ বছর আগে বেঙ্গালুরুতে থাকাকালীন ‘আমি আছি’ গানটি লিখেছিলেন। সৃজিতের একটি ছবিতে তা ব্যবহারের কথাও হয়েছিল। কিন্তু, ছবিটিই আর হয়নি। ‘দ্বিতীয় পুরুষ’-এর গান তৈরির সময় পুরনো সেই গানটি একটু বদলে রূপমকে দিয়েছেন অনুপম। রকস্টার তার সদ্ব্যবহার করেছেন বলে দাবিও করলেন এই ছবির সঙ্গীত পরিচালক। এদিকে, অনুপমের প্রশংসায় পঞ্চমুখ রূপমও। বললেন, ‘অনুপম আমাকে যখন কোনও গান গাওয়ার জন্য দেয়, তখন মনে হয় সেই গানটা আমার থেকে ভালো কেউ গাইতে পারবে না। আরও কিছু গান ও আমাকে দিলে ভালো করত।’ কোন কোন গানগুলো দিলে ভালো লাগত? রূপমের জবাব,‘বোবা টানেল এবং উমার একটি গান। গানটার নাম মনে আসছে না।’ সিধু-পটার গাওয়া ‘এসো বন্ধু’র দিকে ইঙ্গিত করছেন রূপম? রকস্টারের স্পষ্ট জবাব, ‘একেবারেই না, আমি যে গানটা বলছি ওটা অনুপম নিজেই গেয়েছিল। এ প্রসঙ্গে জানিয়ে রাখি এসো বন্ধু আমার খুব একটা পছন্দের গান নয়।’
অনুপমের প্রথম ছবি ‘অটোগ্রাফ’ থেকেই মাঝে মধ্যে জুটি বাঁধতে দেখা গিয়েছে দু’জনকে। একজন রকস্টারকে মূলধারার গানের জন্য কাজ করাতে গিয়ে সমস্যা হয় না? অনুপমের জবাব, ‘টিপিক্যাল রকস্টার বলতে আমরা যা বুঝি রূপমদা একেবারেই তা নয়। খুব অর্গানাইজড এবং শৃঙ্খলাপরায়ণ।’ এদিকে রকস্টারের মেনস্ট্রিমে কাজ করা নিয়ে প্রশ্ন শুনে বেশ বিরক্তই হলেন রূপম। তিনি বললেন, ‘২০১০-এ জন্নত ছবিতে আমার প্রথম প্লেব্যাক। শুরুটা বলিউডের মেনস্ট্রিম ছবি দিয়ে। কেরিয়ারে ছবির জন্য ১৫০ থেকে ২০০-টির মতো গান গেয়েছি। এই প্রশ্নের তাই কোনও মানে নেই।’ এত ভালো ভালো কথা বলছেন দু’জনই এদিকে ময়দানে তো ‘ফসিলস’ আর ‘দ্য অনুপম রায় ব্যান্ড’ একে অপরের প্রতিপক্ষ। এটুকু শুনেই রূপমের স্পষ্ট জবাব, ‘আনফরচুনেটলি ফসিলসের কোনও প্রতিপক্ষ নেই। থাকলে বরং খুশিই হব।’
অন্যদিকে, বিনয়ী অনুপম বললেন, ‘ফসিলস এত সিনিয়র একটি ব্যান্ড, ২১ বছর পূর্ণ করে ফেলেছে। আমরাও যে একই সময় গানবাজনা করতে পারছি, সেটাই বড় কথা।’ ব্যান্ডের প্রসঙ্গ উঠতেই ‘ক্যাকটাস’-এর ভাঙনের প্রসঙ্গ উঠল। রূপম জানালেন এ বিষয়ে তিনি মন্তব্য করবেন না। আর অনুপমের আশা, ‘ক্যাকটাস ফিরে আসুক। নতুন নতুন গান শোনাক।’ একজনের রক্তে রক। অন্যজনের তৈরি সঙ্গীত চঞ্চল মনকে শান্ত করে দেয়। একজনের ঔদ্ধত্যই ইউএসপি। অন্যজনের পাথেয় বিনয়। স্বভাবগত দিক থেকে আপাত ভিন্ন মেরুর দুই শিল্পী ফের একসঙ্গে। গত বছরের ২৮ নভেম্বর অনুপম রায়ের সঙ্গে একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করেছিলেন রূপম ইসলাম। সঙ্গে লেখা, ‘অনেকদিন পর #pamduo -নতুন গান আসছে!’ তখন থেকেই জল্পনা, হিট এই জুটি আবার নতুন কী গান উপহার দিতে চলেছেন। তখন অবশ্য শত অনুরোধেও দু’জন মুখ খোলেননি। অবশেষে কথা বলতে রাজি হলেন অনুপম রায় ও রূপম ইসলাম। মুক্তির অপেক্ষায় থাকা সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের ছবি ‘দ্বিতীয় পুরুষ’ ছবির জন্য ফের জুটি বেঁধেছেন তাঁরা। ছবিটি সৃজিতের ‘বাইশে শ্রাবণ’ ছবির সিক্যুয়েল। ‘আমি আছি’ গানটি অনলাইনে মুক্তি পাবে এই সপ্তাহেই।
‘বাইশে শ্রাবণ’ ছবিতে অনুপমের লেখা ও সুরে ‘এই শ্রাবণ’ গানটি গেয়েছিলেন রূপম। তা ব্যাপক জনপ্রিয় হয়। সিক্যুয়েলেও সেই ফর্মুলা অনুসরণ করেছেন গীতিকার ও সঙ্গীত পরিচালক অনুপম রায়। তাঁর কথায়,‘অনেকদিন রূপমদার সঙ্গে কাজ করা হয়নি। দ্বিতীয় পুরুষ করার সময় মনে হয়েছিল এই শ্রাবণের মতো একটা গান তৈরি করা উচিত, যেখানে রূপমদাকে কাজে লাগাতে পারব।’ নতুন গান অবশ্য লিখতে হয়নি অনুপমকে। তিনি জানালেন, ১০-১২ বছর আগে বেঙ্গালুরুতে থাকাকালীন ‘আমি আছি’ গানটি লিখেছিলেন। সৃজিতের একটি ছবিতে তা ব্যবহারের কথাও হয়েছিল। কিন্তু, ছবিটিই আর হয়নি। ‘দ্বিতীয় পুরুষ’-এর গান তৈরির সময় পুরনো সেই গানটি একটু বদলে রূপমকে দিয়েছেন অনুপম। রকস্টার তার সদ্ব্যবহার করেছেন বলে দাবিও করলেন এই ছবির সঙ্গীত পরিচালক।
এদিকে, অনুপমের প্রশংসায় পঞ্চমুখ রূপমও। বললেন, ‘অনুপম আমাকে যখন কোনও গান গাওয়ার জন্য দেয়, তখন মনে হয় সেই গানটা আমার থেকে ভালো কেউ গাইতে পারবে না। আরও কিছু গান ও আমাকে দিলে ভালো করত।’ কোন কোন গানগুলো দিলে ভালো লাগত? রূপমের জবাব,‘বোবা টানেল এবং উমার একটি গান। গানটার নাম মনে আসছে না।’ সিধু-পটার গাওয়া ‘এসো বন্ধু’র দিকে ইঙ্গিত করছেন রূপম? রকস্টারের স্পষ্ট জবাব, ‘একেবারেই না, আমি যে গানটা বলছি ওটা অনুপম নিজেই গেয়েছিল। এ প্রসঙ্গে জানিয়ে রাখি এসো বন্ধু আমার খুব একটা পছন্দের গান নয়।’
অনুপমের প্রথম ছবি ‘অটোগ্রাফ’ থেকেই মাঝে মধ্যে জুটি বাঁধতে দেখা গিয়েছে দু’জনকে। একজন রকস্টারকে মূলধারার গানের জন্য কাজ করাতে গিয়ে সমস্যা হয় না? অনুপমের জবাব, ‘টিপিক্যাল রকস্টার বলতে আমরা যা বুঝি রূপমদা একেবারেই তা নয়। খুব অর্গানাইজড এবং শৃঙ্খলাপরায়ণ।’ এদিকে রকস্টারের মেনস্ট্রিমে কাজ করা নিয়ে প্রশ্ন শুনে বেশ বিরক্তই হলেন রূপম। তিনি বললেন, ‘২০১০-এ জন্নত ছবিতে আমার প্রথম প্লেব্যাক। শুরুটা বলিউডের মেনস্ট্রিম ছবি দিয়ে। কেরিয়ারে ছবির জন্য ১৫০ থেকে ২০০-টির মতো গান গেয়েছি। এই প্রশ্নের তাই কোনও মানে নেই।’ এত ভালো ভালো কথা বলছেন দু’জনই এদিকে ময়দানে তো ‘ফসিলস’ আর ‘দ্য অনুপম রায় ব্যান্ড’ একে অপরের প্রতিপক্ষ। এটুকু শুনেই রূপমের স্পষ্ট জবাব, ‘আনফরচুনেটলি ফসিলসের কোনও প্রতিপক্ষ নেই। থাকলে বরং খুশিই হব।’
অন্যদিকে, বিনয়ী অনুপম বললেন, ‘ফসিলস এত সিনিয়র একটি ব্যান্ড, ২১ বছর পূর্ণ করে ফেলেছে। আমরাও যে একই সময় গানবাজনা করতে পারছি, সেটাই বড় কথা।’ ব্যান্ডের প্রসঙ্গ উঠতেই ‘ক্যাকটাস’-এর ভাঙনের প্রসঙ্গ উঠল। রূপম জানালেন এ বিষয়ে তিনি মন্তব্য করবেন না। আর অনুপমের আশা, ‘ক্যাকটাস ফিরে আসুক। নতুন নতুন গান শোনাক।’