গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
এরকম অভিনব কনসেপ্ট নিয়ে ছবি কেন? ‘আসলে দীর্ঘদিন ধরেই ছোটদের জন্য একটা ছবি তৈরির ইচ্ছা ছিল। কিন্তু আমার ইচ্ছে ছিল যে, ছোটদের জন্য ছবি মানে একদম নতুন কিছু হতে হবে। তাই সেইমতো এই গল্পটা লিখে ফেলি’, ফোনে বলছিলেন অভিমন্যু। মৈনাক ও রণদীপ এই দুই বন্ধুর গল্প। হঠাৎ একদিন কোনও এক কারণে মৈনাকের মধ্যে সুপারহিরোর লক্ষণ দেখা দেয় এবং সে পরপর মানুষের উপকার করতে থাকে। ঠাকুমার হাতের হালুয়া অতিপ্রিয় বলেই তার নাম হয় যায় হালুয়া ম্যান। অন্যদিকে রণদীপের মধ্যে সুপার ভিলেনের লক্ষণ ফুটে ওঠে। তার নাম হয় দুষ্টু ম্যান। ফলে মধ্যে ভালো-খারাপের এই লড়াইকে কেন্দ্র করেই ছবির গল্প এগতে থাকবে। হালুয়া ম্যান এবং দুষ্টু ম্যানের চরিত্রে যথাক্রমে দেখা যাবে সৌমদীপ্ত ও বিলাসকে। প্রথমজন পরিচালকের ‘গুগুলি’ ছবিতে অভিনয় করেছিল। আর দ্বিতীয়জন একটা বাংলা জনপ্রিয় ছোটদের রিয়েলিটি শো সঞ্চালনা করেছিল। এছাড়াও এই ছবির বিভিন্ন চরিত্রে থাকছেন সোহম, মিমি দত্ত, পরাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, দেবিকা মিত্র, কাঞ্চন মল্লিক, বিশ্বনাথ বসু প্রমুখ। শিশু শিল্পীদের মধ্যে রয়েছে উদিতা, অভিরূপ ও রূপম।
তাহলে এই খুদে সুপারহিরোরা ঠিক কী কী করতে পারে? না এই বিষয়ে এখনই মুখ খুলতে চাইছেন না অভিমন্যু। তাঁর কথায়, ‘সেটা বলে দিলে বাকি মজাটাই নষ্ট হয়ে যাবে। তবে এটুকু বলতে পারি, ছবিতে বাচ্চাদের কাণ্ডকারখানা বড়দেরও পছন্দ হবে।’ ছবির যৌথ প্রযোজনায় আর্টেজ প্রোডাকশন ও প্যান্ডেমোনিয়াম প্রোডাকসন্স। আগামী ২০ তারিখ থেকে ছবির শ্যুটিং শুরু হবে।