রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
বাতাসে হিসহিসে খবর, এই অঘ্রাণের শীতেই নাগিনরা আসছেন। আসছেন বালি ঘড়ির মতো কোমর, শালুকের ডগার মতো আঙুল, নীলার মতো চোখ আর মরালীর গ্রীবা নিয়ে। ১৪ ডিসেম্বর থেকে কালার্স চ্যানেলে! এবার নাম ‘নাগিন-ভাগ্য কা জহেরিলা খেল’।
শিহরণের শেষ নয় এখানেই। আরও আছে! নাগিন ৪-এর গূঢ় রহস্য আবার আবর্তিত হতে চলেছে বৃন্দা আর নয়নতারাকে ঘিরে! তাদের কুয়াশা ঢাকা অতীতই তাদের বর্তমান জীবনের কারণ এবং ভবিষ্যতও অনিশ্চিত! প্রতিবারের মতো নাকি এবারেও গভীর এবং দোলাচলে ঘেরা প্রেমে ভরে থাকবে নাগিন! এবারেও থাকবে প্রবল প্রতিশোধস্পৃহা! শোনা যাচ্ছে, নয়নতারার হৃদয় পূর্ণ হয়ে আছে ভয়ঙ্কর ক্রোধ আর প্রতিহিংসায়। উন্মত্ত নয়নতারা চায় তার পিতা-মাতার হত্যাকারীদের চরম শাস্তি দিতে। অন্যদিকে বৃন্দা শিথিল জলাশয়ের মতো সৎ, দয়া মায়ার আর্দ্রতায় পূর্ণ। কীভাবে এই দুই নারী আসবে কাছাকাছি? কে খুন করেছে নয়নতারার বাবা-মা’কে? বৃন্দাই বা তার পথে কীভাবে চলে আসে? সব প্রশ্নর উত্তর মিলবে নাগিন ৪-এ। দুপুরের রোদের উষ্ণতা জমে থাকার মতো নাগিন ৪ নিয়ে জল্পনা ঘনীভূত হয়েছে বিস্তর। ইতিমধ্যেই ইন্দ্রিয়াতীত টিজারেই আমরা দেখেছিলাম জসমিন ভাসিনকে! পরবর্তী প্রোমোতে ঝলক দেখা যায় নিয়া শর্মার। এছাড়া বিজয়েন্দ্র কুমারিয়া’র উপস্থিতিও কেড়েছিল নজর। তবে সবচাইতে বিস্মিত করে সায়ন্তনী ঘোষের সম্মোহিনী উপস্থিতি! প্রোমোতেই দেখা গিয়েছে বধূবেশে দাঁড়িয়ে রয়েছেন মোহিনী সায়ন্তনী! তাঁকে তাঁর অভিভাবকরা সতর্ক করে দিচ্ছেন, মানুষের থেকে দূরে থাকাই ভালো নাগ বংশের রাজকুমারীর। মানুষকে বিয়ে না করাই উচিত! চলে যাবে ইচ্ছাধারী নাগিনের সব অলৌকিক শক্তি! কিন্তু সায়ন্তনী জোর করেই বিয়ে করেন। এরপর হঠাৎই খুন হতে হয় তার স্বামীকে! কোনওরকমে বেঁচে যান সায়ন্তনী ও তার ছোট্ট শিশুকন্যা। সেই কন্যারই নাম নয়নতারা! মোটকথা এই কাহিনীর জাল এবার বহুদূর বিস্তৃত! এই প্রহেলিকার অন্ত কোথায় হয়, দেখার সেটাই