হঠাৎ জেদ বা রাগের বশে কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়া শ্রেয়। প্রেম-প্রীতির যোগ বর্তমান। প্রীতির বন্ধন ... বিশদ
১৯৯৬ সালে নীতেশ এই কলেজ থেকেই স্নাতক হয়েছিলেন। ছবিটিতে অনেকটাই পরিচালকের কলেজ জীবন উঠে এসেছে। ছবিতে ক্যাম্পাস জীবনকে তুলে ধরা হয়েছে। তাহির সেই ক্যাম্পাস জীবন, হোস্টেল জীবনকে একবোরে কাছ থেকে দেখতে চেয়েছিলেন। তাহিরের কথায়, ‘শ্যুটিং শুরু হওয়ার এক সপ্তাহ আগেই আমি আইআইটিতে গিয়েছিলাম। ছাত্ররা যেখানে জিম করেন, আমি সেখানেই ওয়ার্কআউট করেছি। তাঁদের ক্যান্টিনেই খাওয়া দাওয়া করেছি। আমি এই ছাত্রদের একেবারে সামনে থেকে পর্যবেক্ষণ করেছি। ক্যাম্পাসে থাকার ফলে একজন ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রের চরিত্রে অভিনয় করতে আমার সুবিধা হয়েছে। দর্শকও চরিত্রটার সঙ্গে একাত্ম হতে পারবেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই কলেজের কালচারাল ফেস্টিভ্যালে আমি প্রথম দিল্লি কলেজের থিয়েটার দলের হয়ে অভিনয় করেছিলাম। এই শ্যুটিংয়ের ফলে আমার জীবনের একটা বৃত্ত সম্পূর্ণ হল।’ ছবিতে তাহিরের চরিত্রে নাম ডেরেক, যে বাস্তবে নীতেশের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং কলেজের সিনিয়র।