গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
বিবেক বলছেন, ‘সামনের বছর ঠিক এই সময়ে অর্থাত্ ৭৪তম স্বাধীনতা দিবসে আমরা আপনাদের সামনে নিয়ে আসতে চলেছি কাশ্মীরি পণ্ডিতদের মর্মান্তিক গণহত্যার কাহিনী। আমাদের জন্য এটা খুব সহজ কাজ নয়। আপনারা আমাদের টিমের জন্য প্রার্থনা করবেন।’ এর আগে পরিচালক বলেছিলেন, ‘অনেকদিন ধরে আমি কাশ্মীর নিয়ে একটি ছবি তৈরি করতে চাইছি। তাসখন্দ ফাইলসের সাফল্যের পরে আমি এই ধরনের স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে ছবি করার আত্মবিশ্বাস পেয়েছি। ন’য়ের দশক থেকে কাশ্মীরি পণ্ডিতরা গৃহহীন। নিজের দেশেই ঘরছাড়া হয়েছিলেন তাঁরা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে এরকম বর্বরচিত আক্রমণ আর একটাও হয়নি। মধ্যরাতে তাঁদের বাড়ি-ঘর ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়েছিল। মহিলাদের ধর্ষণ করা হয়েছিল, একে৪৭ দিয়ে শিশুদের হত্যা করা হয়েছিল, করাত কাটার কল দিয়ে লোকেদের হত্যা করা হয়েছিল। ঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এর পিছনের নোংরা রাজনীতি আমার ছবির বিষয়। প্রত্যেকে এই অবস্থার জন্য দায়ী।’