কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
শ্রীজাতর মতে, ‘গানের মান ভলো-খারাপ সব সময়েই ছিল, এখনও আছে। সময়ের দাবিকে মেনে নিতে হবে। এই প্রতিকূল সময়েও অনেক ভালো ভালো কাজ হচ্ছে। সেটাই আশার।’ তাঁর কথার রেশ ধরেই জয়তী বললেন, ‘যে কোনও সময়েরই একটা পজিটিভ ও নেগেটিভ দিক থাকে। এখন ইউটিউব বা সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে শিল্পীদের গান গাইবার স্বাধীনতা অনেক বেড়েছে। তাঁরা নিজেদের চ্যানেলে পছন্দের গান শ্রোতাদের কাছে পেশ করছেন। এই স্বাধীনতাটা আগে ছিল না।’ প্রত্যুষ মনে করেন, সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে প্রচুর বেনোজলেরও অনুপ্রবেশ ঘটছে। অন্তত ইউটিউব ভবিষ্যতে একটা নির্দিষ্ট যোগ্যতামান নির্ধারণ করলে আশ্চর্য হবেন না তিনি। ছোটবেলায় পাড়ার পুজোর প্যাণ্ডেলে মাইক থেকে ভেসে আসা লতা মঙ্গেশকর, আশা ভোঁসলে, সলিল চৌধুরীর গান শুনে বড় হওয়া মূলত শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী পিউর প্রশ্ন, ‘এখন কি আদৌ পুজোর গান বলে কোনও গান তৈরি হয়? সারা বছরই তো নানা রকম গান রেকর্ড হচ্ছে। মানুষ শুনছেন। মতামত দিচ্ছেন।’ তবুও আশা অডিও এ বছর পুজো উপলক্ষে প্রকাশ করেছে বেশ কিছু ভিন্নধর্মী গানের অ্যালবাম। শিল্পী তালিকায় আছেন জয়তী চক্রবর্তী (এই সময়), পিউ মুখোপাধ্যায় (ছায়া পড়ে জলে), অরিত্র দাশগুপ্ত (অচেনা ঢেউ অতল জলে) প্রমুখ।
প্রিয়ব্রত দত্ত ছবি : ভাস্কর মুখোপাধ্যায়